P9HW+XJ9, Shiba Mandir Rd, Dhaka, Bangladesh
ভাষা আন্দোলন জাদুঘর is a Museum located at P9HW+XJ9, Shiba Mandir Rd, Dhaka, Bangladesh. It has received 62 reviews with an average rating of 4.5 stars.
Monday | 10AM-5PM |
---|---|
Tuesday | 10AM-5PM |
Wednesday | Closed |
Thursday | 10AM-5PM |
Friday | 10AM-5PM |
Saturday | 10AM-5PM |
Sunday | 10AM-5PM |
The address of ভাষা আন্দোলন জাদুঘর: P9HW+XJ9, Shiba Mandir Rd, Dhaka, Bangladesh
ভাষা আন্দোলন জাদুঘর has 4.5 stars from 62 reviews
Museum
"মাতৃভাষাকে রক্ত দিয়ে রক্ষা করার মতো গর্ব শুধু বাংলাদেশিদের। তাই মাতৃভাষার প্রতি এই মাটি ও মানুষের দরদ একটু আলাদা। অমর একুশে বইমেলাকে কেন্দ্র করে, বছরে একবার অন্তত বাংলা একাডেমি চত্বরে বাড়ে মানুষের পদচারণা। অথচ খুব কম দর্শনার্থীই জানে—বাংলা একাডেমির বর্ধমান হাউজের দোতলায় 'ভাষা আন্দোলন জাদুঘর' রয়েছে। ২০১০ সালে ১ ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলন জাদুঘর উদ্বোধন করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ভাষা-আন্দোলন জাদুঘর পৃথিবীর আর কোনো দেশে নেই। সেদিক থেকে এই জাদুঘরটি অনন্য। কিন্তু লেখক বা দর্শনার্থীরা যে ভাষা আন্দোলন জাদুঘরটি দেখবেন, তার সুযোগ খুবই কম। কারণ, জাদুঘরের বাইরে চোখে পড়ার মতো কোনো সাইনবোর্ড নেই। বলতে গেলে, জাদুঘরটি সারাবছরই থাকে দর্শকশূন্য। এই জাদুঘরে ভাষা আন্দোলনের ঐতিহাসিক আলোকচিত্র, সংবাদপত্র, স্মারকপত্র, ব্যঙ্গচিত্র, চিঠি, প্রচারপত্র, পাণ্ডুলিপি, পুস্তক-পুস্তিকার প্রচ্ছদ এবং ভাষাশহীদদের স্মারকবস্তু সংরক্ষরণ করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে—'পাকিস্তানের রাষ্ট্র-ভাষা বাংলা না উর্দু' শীর্ষক পুস্তিকার প্রচ্ছদ, বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ছাত্র-জনতার বিভিন্ন মিছিলের আলোকচিত্র, অগ্রসরমাণ মিছিলকে বাধা প্রদানে সারিবদ্ধ পুলিশ বাহিনী, ধর্মঘট চলাকালে পুলিশের লাঠির আঘাতে আহত ছাত্রনেতা শওকত আলীকে শেখ মুজিবুর রহমান রিকশায় করে হাসপাতালে নিয়ে যাবার ছবি, ঢাকায় রেসকোর্স ময়দানের সমাবেশে বক্তৃতারত মুহম্মদ আলী জিন্নাহর ছবি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রী সংসদের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সম্পর্কে প্রেস বিজ্ঞপ্তি, পত্রিকায় প্রকাশিত গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ, ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ১৪৪ ধারা ভাঙার প্রস্তুতি, ভাষাশহীদদের আলোকচিত্র ও পরিচিতি, ভাষাশহীদদের বিভিন্ন স্মারকবস্তু, প্রথম শহীদ মিনার ও প্রভাতফেরির আলোকচিত্র। মাত্র চার কক্ষ বিশিষ্ট এই জাদুঘরের দেয়ালে-দেয়লে ঝোলানো এসব আলোকচিত্র, দর্শককে তত্কালীন ভাষা আন্দোলনের উত্তাল সময়ের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। এখানকার সবগুলো কক্ষ লাল কার্পেটে মোড়ানো। যার মাধ্যমে বলা যায়—বিপ্লবের প্রতীকায়ন করেছেন ব্যবস্থাপকরা। আর পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন সংগ্রামমুখর দিনগুলোর সাথে। রাষ্ট্রভাষা নিয়ে বির্তক দেশবিভাগের পূর্বেই শুরু। আর তা সহজেই জানা যায় এ মিউজিয়ামে প্রবেশের সাথে সাথে। কারণ, এখানে রয়েছে রবীন্দ্রনাথের লেখা ১৩৫৪ বঙ্গাব্দে বাংলাভাষা নিয়ে বাঙালি মুসলিমদের দ্বন্দ্বের ইতিহাস। এই প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ স্পষ্টতই জানান, 'যদি বাংলাকে কোণঠাসা করে উর্দু চাপিয়ে দেয়া হয়, তবে তা বাঙালিদের জিহ্বা কেটে নেওয়ার সমান হবে।' অবাক হওয়ার বিষয়—তাঁর এ আশঙ্কা সত্যি হয়েছিল। জাদুঘরের আলোকচিত্র, রবীন্দ্রনাথের প্রবন্ধের সংরক্ষিত অংশ ও দৈনিক আজাদের পেপার কাটিং দেখলেই মাতৃভাষা আন্দোলনের বাস্তবতা বোঝা যায়। এ আলোকচিত্রগুলোতে একবার দৃষ্টি দিলেই আরো জানা যাবে—দেশবিভাগের পর ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত গণপরিষদে বাংলা রাষ্ট্রভাষার পক্ষে এক প্রস্তাব উত্থাপন করেন। কিন্তু তা স্ববিরোধী বক্তব্যে এড়িয়ে যায় পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী। বরং ১৯৫২-এর ২৬ জানুয়ারি বাঙালি হয়েও নাজিমুদ্দীন জিন্নাহর বক্তব্যের পুনরাবৃত্তি করে। এতে করে ১৯৫২-এর ৩০ জানুয়ারি বিকালে বার লাইব্রেরি হলে গঠিত হয় সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ। সেই লাইব্রেরি হলের ছবি, রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের স্মারকলিপির কপিও সযত্নে সংরক্ষিত আছে এই জাদুঘরে। এসব আলোকচিত্র সাদাকালো হলেও ইতিহাস সংরক্ষণের জন্য যথেষ্ট। স্থান সংকুলানের অভাবে অনেক আলোকচিত্র জাদুঘরে ঝোলানো যায়নি। অবশ্য ভাষা আন্দোলনে নিয়ে প্রকাশিত স্মারক, তথ্যপ্রমাণভিত্তিক গ্রন্থ ও সংকলেনর প্রচ্ছদও সংরক্ষণ করা হয়েছে। তবে প্রচ্ছদ সংরক্ষণের তুলনায় বই সংগ্রহ করাই যৌক্তিক। তারপরও বাংলা একাডেমি ভাষা আন্দোলন জাদুঘর-এ ১৯৪০ সাল থেকে ১৯৪৬, ১৯৫২, ১৯৫৪, ১৯৫৬ ও ১৯৫৮ সালের আলোচিত ঘটনাসহ পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ, মাহবুবুল আলাম চৌধুরীর সেই 'কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি' কবিতার হস্তলিখিত কপি, ১৯৫২ সালে ২৬ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনার ভেঙে ফেলার প্রতিবাদে কবি আলাউদ্দিন আল আজাদের হস্তলেখা কবিতা 'স্মৃতি স্তম্ভ', ও ভাষা আন্দোলন নিয়ে লেখা প্রথম গানসহ আরো অনেক আলোকচিত্র স্থান পেয়েছে।"
"বহু প্রাণ আর বহু ত্যাগের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে আমাদের বাংলা ভাষা। রাজপথে তৎকালীন পুলিশ বাহিনীর গুলিতে শহীদ হন সালাম, রফিক, জব্বার, বরকত, শফিউরসহ আরো অনেকে। তাঁদের স্মৃতি স্মরণীয় করে রাখার তাগিদ থেকেই গড়ে তোলা হয় ‘বাংলা একাডেমি ভাষা আন্দোলন জাদুঘর’। বাংলা একাডেমির বর্ধমান হাউসের দ্বিতীয় তলায় ২০১০ সালে এ জাদুঘর গড়ে তোলা হয়। জাদুঘরটি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলা একাডেমি সূত্রে জানা যায়, বর্ধমান হাউসের দ্বিতীয় তলার চারটি কক্ষের পুরোটাই ভাষা আন্দোলনের নানা স্মৃতি ও সামগ্রী সাজিয়ে রাখা আছে। কক্ষগুলোয় ভাষাশহীদ রফিকের ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষার সার্টিফিকেট, ভাষাশহীদ শফিউর রহমানের ব্যবহৃত কোট, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর কাছে রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদের স্মারকলিপি, বাংলা ভাষায় মুদ্রিত প্রথম গ্রন্থের পৃষ্ঠা ও ভাষাশহীদ শফিউর রহমানের প্রিয় চটের ব্যাগটিও এখানে সংরক্ষিত আছে। এ ছাড়া আমাদের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস প্রেক্ষাপট, ঘটনাবলি সম্পর্কিত বিভিন্ন লেখকের বইয়ের প্রচ্ছদ, সে সময়ে প্রকাশিত পত্রপত্রিকার সংখ্যা ও বিভিন্ন আলোকচিত্র প্রদর্শনের জন্য রাখা হয়েছে। পরিদর্শন ও সময়সূচী ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে এই জাদুঘর। ভাষার মাসে বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বাংলা একাডেমি ভাষা আন্দোলন জাদুঘর খোলা থাকে। জাদুঘরে প্রবেশের জন্য কোনো ফি দিতে হয় না।"
"Institute of Modern Languages (hereinafter ‘the Institute’) was established on 1 July 1974"
"ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে এই জাদুঘর। ভাষার মাসে বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বাংলা একাডেমি ভাষা আন্দোলন জাদুঘর খোলা থাকে। জাদুঘরে প্রবেশের জন্য কোনো ফি দিতে হয় না। বাংলা একাডেমির বর্ধমান হাউসের দ্বিতীয় তলায় ২০১০ সালে এ জাদুঘর গড়ে তোলা হয়। জাদুঘরটি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলা একাডেমি সূত্রে জানা যায়, বর্ধমান হাউসের দ্বিতীয় তলার চারটি কক্ষের পুরোটাই ভাষা আন্দোলনের নানা স্মৃতি ও সামগ্রী সাজিয়ে রাখা আছে। কক্ষগুলোয় ভাষাশহীদ রফিকের ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষার সার্টিফিকেট, ভাষাশহীদ শফিউর রহমানের ব্যবহৃত কোট, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর কাছে রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদের স্মারকলিপি, বাংলা ভাষায় মুদ্রিত প্রথম গ্রন্থের পৃষ্ঠা ও ভাষাশহীদ শফিউর রহমানের প্রিয় চটের ব্যাগটিও এখানে সংরক্ষিত আছে।"
"There is no Language Movement Museum in any other country in the world"
মাতৃভাষাকে রক্ত দিয়ে রক্ষা করার মতো গর্ব শুধু বাংলাদেশিদের। তাই মাতৃভাষার প্রতি এই মাটি ও মানুষের দরদ একটু আলাদা। অমর একুশে বইমেলাকে কেন্দ্র করে, বছরে একবার অন্তত বাংলা একাডেমি চত্বরে বাড়ে মানুষের পদচারণা। অথচ খুব কম দর্শনার্থীই জানে—বাংলা একাডেমির বর্ধমান হাউজের দোতলায় 'ভাষা আন্দোলন জাদুঘর' রয়েছে। ২০১০ সালে ১ ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলন জাদুঘর উদ্বোধন করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ভাষা-আন্দোলন জাদুঘর পৃথিবীর আর কোনো দেশে নেই। সেদিক থেকে এই জাদুঘরটি অনন্য। কিন্তু লেখক বা দর্শনার্থীরা যে ভাষা আন্দোলন জাদুঘরটি দেখবেন, তার সুযোগ খুবই কম। কারণ, জাদুঘরের বাইরে চোখে পড়ার মতো কোনো সাইনবোর্ড নেই। বলতে গেলে, জাদুঘরটি সারাবছরই থাকে দর্শকশূন্য। এই জাদুঘরে ভাষা আন্দোলনের ঐতিহাসিক আলোকচিত্র, সংবাদপত্র, স্মারকপত্র, ব্যঙ্গচিত্র, চিঠি, প্রচারপত্র, পাণ্ডুলিপি, পুস্তক-পুস্তিকার প্রচ্ছদ এবং ভাষাশহীদদের স্মারকবস্তু সংরক্ষরণ করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে—'পাকিস্তানের রাষ্ট্র-ভাষা বাংলা না উর্দু' শীর্ষক পুস্তিকার প্রচ্ছদ, বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ছাত্র-জনতার বিভিন্ন মিছিলের আলোকচিত্র, অগ্রসরমাণ মিছিলকে বাধা প্রদানে সারিবদ্ধ পুলিশ বাহিনী, ধর্মঘট চলাকালে পুলিশের লাঠির আঘাতে আহত ছাত্রনেতা শওকত আলীকে শেখ মুজিবুর রহমান রিকশায় করে হাসপাতালে নিয়ে যাবার ছবি, ঢাকায় রেসকোর্স ময়দানের সমাবেশে বক্তৃতারত মুহম্মদ আলী জিন্নাহর ছবি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রী সংসদের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সম্পর্কে প্রেস বিজ্ঞপ্তি, পত্রিকায় প্রকাশিত গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ, ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ১৪৪ ধারা ভাঙার প্রস্তুতি, ভাষাশহীদদের আলোকচিত্র ও পরিচিতি, ভাষাশহীদদের বিভিন্ন স্মারকবস্তু, প্রথম শহীদ মিনার ও প্রভাতফেরির আলোকচিত্র। মাত্র চার কক্ষ বিশিষ্ট এই জাদুঘরের দেয়ালে-দেয়লে ঝোলানো এসব আলোকচিত্র, দর্শককে তত্কালীন ভাষা আন্দোলনের উত্তাল সময়ের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। এখানকার সবগুলো কক্ষ লাল কার্পেটে মোড়ানো। যার মাধ্যমে বলা যায়—বিপ্লবের প্রতীকায়ন করেছেন ব্যবস্থাপকরা। আর পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন সংগ্রামমুখর দিনগুলোর সাথে। রাষ্ট্রভাষা নিয়ে বির্তক দেশবিভাগের পূর্বেই শুরু। আর তা সহজেই জানা যায় এ মিউজিয়ামে প্রবেশের সাথে সাথে। কারণ, এখানে রয়েছে রবীন্দ্রনাথের লেখা ১৩৫৪ বঙ্গাব্দে বাংলাভাষা নিয়ে বাঙালি মুসলিমদের দ্বন্দ্বের ইতিহাস। এই প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ স্পষ্টতই জানান, 'যদি বাংলাকে কোণঠাসা করে উর্দু চাপিয়ে দেয়া হয়, তবে তা বাঙালিদের জিহ্বা কেটে নেওয়ার সমান হবে।' অবাক হওয়ার বিষয়—তাঁর এ আশঙ্কা সত্যি হয়েছিল। জাদুঘরের আলোকচিত্র, রবীন্দ্রনাথের প্রবন্ধের সংরক্ষিত অংশ ও দৈনিক আজাদের পেপার কাটিং দেখলেই মাতৃভাষা আন্দোলনের বাস্তবতা বোঝা যায়। এ আলোকচিত্রগুলোতে একবার দৃষ্টি দিলেই আরো জানা যাবে—দেশবিভাগের পর ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত গণপরিষদে বাংলা রাষ্ট্রভাষার পক্ষে এক প্রস্তাব উত্থাপন করেন। কিন্তু তা স্ববিরোধী বক্তব্যে এড়িয়ে যায় পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী। বরং ১৯৫২-এর ২৬ জানুয়ারি বাঙালি হয়েও নাজিমুদ্দীন জিন্নাহর বক্তব্যের পুনরাবৃত্তি করে। এতে করে ১৯৫২-এর ৩০ জানুয়ারি বিকালে বার লাইব্রেরি হলে গঠিত হয় সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ। সেই লাইব্রেরি হলের ছবি, রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের স্মারকলিপির কপিও সযত্নে সংরক্ষিত আছে এই জাদুঘরে। এসব আলোকচিত্র সাদাকালো হলেও ইতিহাস সংরক্ষণের জন্য যথেষ্ট। স্থান সংকুলানের অভাবে অনেক আলোকচিত্র জাদুঘরে ঝোলানো যায়নি। অবশ্য ভাষা আন্দোলনে নিয়ে প্রকাশিত স্মারক, তথ্যপ্রমাণভিত্তিক গ্রন্থ ও সংকলেনর প্রচ্ছদও সংরক্ষণ করা হয়েছে। তবে প্রচ্ছদ সংরক্ষণের তুলনায় বই সংগ্রহ করাই যৌক্তিক। তারপরও বাংলা একাডেমি ভাষা আন্দোলন জাদুঘর-এ ১৯৪০ সাল থেকে ১৯৪৬, ১৯৫২, ১৯৫৪, ১৯৫৬ ও ১৯৫৮ সালের আলোচিত ঘটনাসহ পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ, মাহবুবুল আলাম চৌধুরীর সেই 'কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি' কবিতার হস্তলিখিত কপি, ১৯৫২ সালে ২৬ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনার ভেঙে ফেলার প্রতিবাদে কবি আলাউদ্দিন আল আজাদের হস্তলেখা কবিতা 'স্মৃতি স্তম্ভ', ও ভাষা আন্দোলন নিয়ে লেখা প্রথম গানসহ আরো অনেক আলোকচিত্র স্থান পেয়েছে।
বহু প্রাণ আর বহু ত্যাগের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে আমাদের বাংলা ভাষা। রাজপথে তৎকালীন পুলিশ বাহিনীর গুলিতে শহীদ হন সালাম, রফিক, জব্বার, বরকত, শফিউরসহ আরো অনেকে। তাঁদের স্মৃতি স্মরণীয় করে রাখার তাগিদ থেকেই গড়ে তোলা হয় ‘বাংলা একাডেমি ভাষা আন্দোলন জাদুঘর’। বাংলা একাডেমির বর্ধমান হাউসের দ্বিতীয় তলায় ২০১০ সালে এ জাদুঘর গড়ে তোলা হয়। জাদুঘরটি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলা একাডেমি সূত্রে জানা যায়, বর্ধমান হাউসের দ্বিতীয় তলার চারটি কক্ষের পুরোটাই ভাষা আন্দোলনের নানা স্মৃতি ও সামগ্রী সাজিয়ে রাখা আছে। কক্ষগুলোয় ভাষাশহীদ রফিকের ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষার সার্টিফিকেট, ভাষাশহীদ শফিউর রহমানের ব্যবহৃত কোট, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর কাছে রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদের স্মারকলিপি, বাংলা ভাষায় মুদ্রিত প্রথম গ্রন্থের পৃষ্ঠা ও ভাষাশহীদ শফিউর রহমানের প্রিয় চটের ব্যাগটিও এখানে সংরক্ষিত আছে। এ ছাড়া আমাদের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস প্রেক্ষাপট, ঘটনাবলি সম্পর্কিত বিভিন্ন লেখকের বইয়ের প্রচ্ছদ, সে সময়ে প্রকাশিত পত্রপত্রিকার সংখ্যা ও বিভিন্ন আলোকচিত্র প্রদর্শনের জন্য রাখা হয়েছে। পরিদর্শন ও সময়সূচী ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে এই জাদুঘর। ভাষার মাসে বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বাংলা একাডেমি ভাষা আন্দোলন জাদুঘর খোলা থাকে। জাদুঘরে প্রবেশের জন্য কোনো ফি দিতে হয় না।
Institute of Modern Languages (hereinafter ‘the Institute’) was established on 1 July 1974. According to the 6th Statutes of the Dhaka University Order 1973, the Institute functions under the executive and academic authorities of the Syndicate and the Academic Council of the University. The main aims and objects of the Institute are (i) to promote and to provide facilities for the study of Modern Languages; (ii) to provide teaching, training and guidance in order to prepare candidates for the Certificate of Proficiency, Diploma of Arts in Modern Languages, and for such other Diplomas and Degrees that may be decided upon by the University; (iii) to provide such other services and facilities for training as may meet the needs of linguistic scholars, foreign services personnel and others
ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে এই জাদুঘর। ভাষার মাসে বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বাংলা একাডেমি ভাষা আন্দোলন জাদুঘর খোলা থাকে। জাদুঘরে প্রবেশের জন্য কোনো ফি দিতে হয় না। বাংলা একাডেমির বর্ধমান হাউসের দ্বিতীয় তলায় ২০১০ সালে এ জাদুঘর গড়ে তোলা হয়। জাদুঘরটি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলা একাডেমি সূত্রে জানা যায়, বর্ধমান হাউসের দ্বিতীয় তলার চারটি কক্ষের পুরোটাই ভাষা আন্দোলনের নানা স্মৃতি ও সামগ্রী সাজিয়ে রাখা আছে। কক্ষগুলোয় ভাষাশহীদ রফিকের ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষার সার্টিফিকেট, ভাষাশহীদ শফিউর রহমানের ব্যবহৃত কোট, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর কাছে রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদের স্মারকলিপি, বাংলা ভাষায় মুদ্রিত প্রথম গ্রন্থের পৃষ্ঠা ও ভাষাশহীদ শফিউর রহমানের প্রিয় চটের ব্যাগটিও এখানে সংরক্ষিত আছে।
There is no Language Movement Museum in any other country in the world. That's why this museum is unique. It is located on the second floor of the Burdwan House of the Bangla Academy. Hon'ble Prime Minister Sheikh Hasina inaugurated this Language Movement Museum on February 1, 2010. This museum preserves historical photographs of the language movement, newspapers, memorabilia, caricatures, letters, pamphlets, manuscripts, book covers and memorabilia of the language martyrs.
Bangla Academy Location beside Food and Nutrition, University of Dhaka. Bangla Academy is an autonomous institution funded by Bangladesh government to promote and foster the Bengali language, literature and culture, to develop and implement national language policy and to do original research in the Bengali language. Its Founded 3rd December 1955. If my review helpful to you, please like and share my review. আমার তথ্য গুলো আপনার কাজে আসলে অবশ্যই লাইক দিবেন।
The language museum has kept many important informations and tokens about our language, language movement and some respected persons who are connected to the development of our language. The place is quite good for people who are interested to know about bangla.They have a good collection there. Though the museum has a great collection, the security system is not seemed good to me.There were no camera, only few staffs.
Great initiative to preserve our language movement! Very well decorated and preserving the old building like this in such a careful way really great. Just love the inner environment and the wooden stairs are so beautiful just will take you back in old age.
It is a symbol of Braveness of Bangali people.
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১০ থেকে ৩০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
It is a great source of knowledge. It not only gives us knowledge but also makes us familiar with our history of mother language, culture and civilization.
Its a historical place for Bangladesh... You cna visit esaily by google map......
Everybody should visit this place to know the history of our mother language
Very important for us. Its a Historical place although.
Language movement museum. At Bangla Academy premises.
ভাষা আন্দোলনের স্মৃতি রোমন্থনের জন্য জাদুঘরটি উত্তম
it is memorable and historical Meeusium
A historical place of Bangladesh
Lots of elements get to watch.
আমাদের ভাষা আমাদের অহংকার .
situated in a narrow place
কন্টেন্ট খুবই কম
সবার আসা প্রয়োজন
very nice please
যাওয়া হয়নি এখনো।
ভাল জায়গা।
…
Good
1055 reviews
1stFloor, Bangladesh Bank Training Academy, 5 মিরপুর সড়ক, ঢাকা 1216, বাংলাদেশ
72 reviews
RC72+29H, Shaheed Belayet Rd, Dhaka, Bangladesh