জঘন্য জায়গা... সম্প্রতি আমার বিড়ালকে এক্স-রে করাতে নিয়ে গিয়ে সিভিল সার্জন দ্বারা রীতিমতো অপমানিত হয়ে ফিরতে হয়েছে কারণ আমি একজন বেসরকারি চিকিৎসকের রেফারেন্স নিয়ে সেখানে গিয়েছিলাম। গতবছর একটা বিড়ালছানাকে নিয়ে তিনদিন যাওয়ার পরও এক্স-রে করাতে ব্যর্থ হয়েছিলাম। বেসরকারি ক্লিনিকের রেফারেন্স দেখালে সেখানে মারাত্মক হেনস্তার শিকার হতে হয়। উল্লেখ্য যে, ঢাকার অভ্যন্তরে একমাত্র এই হাসপাতালেই প্রাণীদের শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর ব্যবস্থা রয়েছে বলে নিতান্ত বাধ্য হয়ে সেখানে যেতে হয়। কিন্তু তারা যদি বেসরকারি চিকিৎসকের রেফারেন্স নেওয়া কোনো প্রাণীর পরীক্ষা না-ই করে, তাহলে সেটা স্পষ্ট করে জানিয়ে রাখা উচিত। শুধু সেখানকার চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে থাকা প্রাণীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো হয় - তাদের সেবা তালিকায় এমনটাই উল্লেখ করা উচিত যাতে বেসরকারি ক্লিনিকে চিকিৎসা করানো প্রাণীদের অভিভাবকদের সেখানে গিয়ে অপদস্ত হতে না হয়। এমনিতেই এই হাসপাতালের চিকিৎসা ভরসাযোগ্য নয়, উপরন্তু অসহযোগিতামূলক আচরণ তাদের প্রতি মানুষের অনাস্থা আরও বাড়িয়ে তুলবে এবং বেসরকারি ক্লিনিকে যাওয়ার প্রতি আরও বেশি করে উৎসাহিত করবে।

এই জায়গায় ডাক্তাররা ভিজিট ছাড়া দেখেন। সবার ব্যবহার মোটামুটি ভালো। সরকারি হাসপাতাল অনুযায়ী তাদের সেবা খুবই ভাল। চেকআপ করার পর যদি কোন মেডিসিন বা ইনজেকশন এর দরকার হয় তাহলে আপনাদের তা আলাদা ভাবে কিনে নিয়ে যেতে হবে। হাসপাতালের বাহিরে ফার্মেসি গুলোতে সকল ওষুধ কিনতে পাওয়া যায়। সপ্তাহের প্রতিদিনই হাসপাতাল খোলা থাকে। শুক্রবার 10 টা থেকে 12 টা পর্যন্ত খোলা থাকে। শনিবার দশটা থেকে দুইটা। এই জায়গায় ফ্রিতে এক্সরে করানো হয় কিন্তু রিপোর্টটা ছবি তুলে নিতে হবে। ফ্রিতে হওয়ার কারণে আলাদা রিপোর্ট বের করে দেয় না ।

সরকারি পশু হাসপাতাল। সরকারি ডাক্তার। সরকারি ঔষধপত্র। কিন্তু সেবা নিতে গয়ে দেখি সবাই টাকা চায়। খুবই দুঃখ জনক। কেন টাকা চাচ্ছেন জিজ্ঞাসা করলে বলে সরকার ত ইকুইপমেন্ট এর খরচ দেয় না। খালি পশুর ভ্যাক্সিন এর খরচ। বাকি সব খরচ আপনাদেরকেই বহন করতে হবে। বাকি খরচ গুলা কি কি সেসব প্রশ্ন করে আর বিব্রত হতে চাই নাই। কারন জানি ভুজুংভাজুং উত্তর দিবে। শেষমেষ আমার বিড়ালের জন্য ভাল একটু চিকিৎসা যদি না দেয়। খুবই ভাল পরিবেশ। কিন্তু এই ধরনের আচরনের কারনে পুরো অভিজ্ঞতাই বাজে হয়ে গেছে।

১. যদিও public প্লেস, কিন্তু ব্যাবহার ভালো। ২. কোনো খরচ নেই, তাই আমরা সবাই চাইলে - roadside animal ke বা ঘরের sick animal ke হেল্প করতে পারি। শুধু ইচ্ছা টাই দরকার। ৩. Xray mechine ও needed diagnosis tools আছে, তাই ভালো treatment hoi. ৪. Doctor n assistant are cordial n having willingness to serve treatment। ***** Amio প্রথমে অনেকের রিভিউ দেখে যেতে চায়নি কিন্তূ আমার যেয়ে ভালো লেগেছে।। Thank you বাংলাদেশ সরকার n Department

Doctor er jonno opekkha korte hoy doctor pawa jai na. treatment o valo na. jara bole ae dik er treatment valo tara hoyto khub e powerful manus r na hoy tara jane e na er somporke jane e na ksu. ami x-ray korar jonno geyechelam sokal 10 tar dike amk x-ray kore dise dupor 3:00 Pm e ae somoy porjonto doctor rest a chelo.kew jane na koi gese asbe na ki eta o bolte pare na kew.

Worst animal hospital ever. এই হাস্পাতালে সব অশিক্ষিত ডাক্তারে ভরা, শুধুমাত্র গরু-ছাগল এর চিকিৎসা ই এরা করতে পারে। আপনার বিড়াল-কুকুরের অসুখ হলে ঢাকার জিগাতলার Vet & Pet Care এ নিয়ে জেতে পরামর্শ দিবো। দেশের বিখ্যাত পশু চিকিৎসক KBM Saiful Islam এটি চালু করেছেন।

বিত্তবানেরা সেবা পান। অসহায় বা জরুরি অবস্থায় উপস্থিত হইলে তুলনামূলক মানবিকতা কম পাইবেন। মুমূর্ষু অবস্থায় পশুপাখি লইয়া যাইবেন, তারা দেখবে একপ্রকার যান্ত্রিকতা সহকারে। এমন হওয়াটাই স্বাভাবিক কারণ সরকারি সেবাকেন্দ্র । দাতব্য সেবাকেন্দ্র হইলে ভিন্ন কথা হইত।

এই হাসপাতাল কি 24 ঘন্টা খোলা থাকে, এখানে কি মুরগির বিসিআরডিভি ভ্যাকসিন পাওয়া যায়, কেউ জানলে দয়া করে আমাকে জানান?Is this hospital open 24 hours, is chicken BCRDV vaccine available here, if anyone knows please let me know?

আমার বিড়াল অসুস্থ ছিল। আগে একটা high power medicine দেয়া হইছে জানার পরেও অকে ৩ টা ইঞ্জেকশন দিছে। overdose এর কারণে আজকে আমার বিড়াল আর নাই। এইরকম পশুদের জায়গায় এনে নিজের বিড়ালের জীবন নিয়েন না কেউ

ইমারজেন্সি কেস ছিল। আমার বিড়ালটার অনেক রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। এতো বড় হাসপাতাল কিন্তু একজন ডাক্তার ও নেই। সকাল ৯:২৬ বাজে কিন্তু একজন ডাক্তারের দেখা পেলাম না। যাও একজন কে পেলাম তার নাকি আজকে ছুটি।

Negative reviews দেখে কিছুটা চিন্তিত ছিলাম কিন্তু যাওয়ার পর আলহামদুলিল্লাহ ভালো sarvice পেয়েছি .। সব কিছু তে শুধু খারাপ বলাটা আজ কাল আমাদের অভ্যাস হয়ে গেছে …

শুক্রবার যুম্মার নামাজের আগ পর্যন্ত,আর শনিবার দূপুর ১টা পর্যন্ত,এছাড়াও সপ্তাহের বাকি দিনগুলো সকাল ৯টা-৬টা পর্যন্ত খোলা থাকে এই তথ্যটা কোথাও পেলাম না।গিয়ে জানতে হলো।

কাজ করার জন্য বসে থাকে, কিন্তু সেটা বিনামূল্যে,তবে এখানে কথা আছে কাজ শেষ হবার পরে পিয়নরা কিছু টিপস দাবি করে যা খুবই বিরক্তিকর একটা ব্যাপার।

দুর্নীতির কারখানা সঠিক চিকিৎসা তো নাই,সরকারি ওষুধ এর দাম আকাশচুম্বী, মনটা একেবারে ভেঙ্গে গেলো।

কোন রকম ফি ছাড়া আপনি আপনার পশু, পাখিদের অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ ও চিকিৎসা পাবেন।।

১৫ টাকার vaccine ৫০ টাকা ৪০ টাকার vaccine ১০০ টাকা এটাই সোনার বাংলাদেশ …

বিনামূল্যে পালিত প্রাণীদের চিকিৎসা, পরামর্শ নেওয়ার জন্য খুবই ভালো পশু হাসপাতাল।

বাংলাদেশে ভেটেনারী হাসপাতাল আছে,,!! জানা ছিলো না,,,

আপনার পোষা প্রাণীর চিকিৎসার জন্য আসুন

❤️❤️