9-10 Chittaranjan Ave, Dhaka 1100, Bangladesh
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় is a Public university located at 9-10 Chittaranjan Ave, Dhaka 1100, Bangladesh. It has received 3546 reviews with an average rating of 4.5 stars.
Monday | 8:30AM-4PM |
---|---|
Tuesday | Closed |
Wednesday | Closed |
Thursday | 8:30AM-4PM |
Friday | 8:30AM-4PM |
Saturday | 8:30AM-4PM |
Sunday | 8:30AM-4PM |
The address of জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়: 9-10 Chittaranjan Ave, Dhaka 1100, Bangladesh
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় has 4.5 stars from 3546 reviews
Public university
"জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্ত রূপ জবি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। অধ্যাপক ড"
"পঠশালা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ১৮৬৮ সালে জগন্নাথ রায় চৌধুরী বর্তমান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে জগন্নাথ স্কুল নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। স্কুলটি প্রতিষ্ঠার পর এর খ্যাতি ও প্রসারে অনুপ্রাণিত হয়ে জগন্নাথ রায় চৌধুরীর পুত্র কিশোরী লাল রায় চৌধুরী ১৮৮৪ খ্রিস্টাব্দে এটিকে কলেজে রূপান্তরিত করেন। ব্রিটিশ ভারতে শিক্ষা সম্প্রসারণের লক্ষে ১৮৮৪ সালে জগন্নাথ স্কুলকে ‘ঢাকা জগন্নাথ কলেজ’-এ উন্নীত করা হয়।  ভারত উপমহাদেশে যে কয়টি বড় কলেজ স্বীয় বৈশিষ্ট্যের জন্য সুপরিচিত, ঢাকা জগন্নাথ কলেজ ছিল তার মধ্যে অন্যতম। পরবর্তীতে ১৮৯৭ সালে শিক্ষা বিভাগের নির্দেশে স্কুল ও কলেজ শাখা পৃথক হয়ে যায় এবং স্কুলের নাম হয় ‘কিশোরী লাল জুবিলী স্কুল’ (বর্তমানে কে"
"জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্ত রূপ জবি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। অধ্যাপক ড"
"জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্ত রূপ জবি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্বতন জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু। অধ্যাপক ড: এ"
"ফ্রান্সের এক নামকরা ব্যাংকে ডাকাতির সময় ডাকাত দলের সর্দার বন্দুক হাতে নিয়ে সবার উদ্দেশ্যে বললো, ‘কেউ কোন নড়াচড়া করবেন না, টাকা গেলে যাবে সরকারের কিন্তু জীবন গেলে যাবে আপনার। তাই ভাবনা চিন্তা করে আপনার পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করুন।’ এই কথা শোনার পর, সবাই শান্ত হয়ে চুপচাপ মাথা নিচু করে শুয়ে পড়েছিল। এই ব্যাপারটাকে বলে ‘Mind Changing Concept’ অর্থাৎ মানুষের মস্তিষ্ককে আপনার নিজের সুবিধা অনুযায়ী অন্যদিকে কনভার্ট করে ফেলা। সবাই যখন শুয়ে পড়েছিল, তখন অসাবধানবশত এক সুন্দরী মহিলার কাপড় তার পা থেকে কিছুটা উপরে উঠে গিয়েছিল। ডাকাত দলের সর্দার তার দিকে তাকিয়ে চিৎকার করে বলে উঠল, ‘আপনার কাপড় ঠিক করুন! আমরা ব্যাংক ডাকাতি করতে এসেছি, ধর্ষণ করতে নয়।’ এই ব্যাপারটাকে বলে ‘Being Professional’ বা পেশাদার আচরণ। অর্থাৎ আপনি যেটা করতে এসেছেন, সেটাই করবেন। যতই প্রলোভন থাকুক অন্যদিকে মনোযোগ দেওয়া যাবে না। যখন ডাকাতরা ডাকাতি করে তাদের আস্তানায় ফিরে এলো, তখন এক ছোট ডাকাত (MBA পাশ করা) ডাকাত দলের সর্দারকে (যে ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে) বললো, ‘বস চলেন টাকাটা গুনে ফেলি।’ ডাকাত দলের সর্দার মুচকি হেসে বললো, তার কোনোই প্রয়োজন নেই। একটু পরে টিভি ছাড়লেই নিউজ চ্যানেলগুলোই বলে দিবে আমরা কত টাকা নিয়ে এসেছি। এই ব্যাপারটাকে বলে ‘Experience’; অভিজ্ঞতা যে গতানুগতিক সার্টিফিকেট এর বাইরে যেয়েও কাজ করতে পারে, এটা তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ। ডাকাতরা চলে যাওয়ার সাথে সাথেই, ব্যাংকের কর্মচারি ব্যাংক ম্যানেজারের কাছে ছুটে এসে বললো, স্যার তাড়াতাড়ি চলেন পুলিশকে ফোন দেই? এখন ফোন দিলে ওরা বেশিদূর যেতে পারবে না। ব্যাংক ম্যানেজার কর্মচারিকে থামিয়ে দিয়ে বললো, ওদেরকে আমাদের জন্যই এই ২০ মিলিয়ন টাকা নিয়ে যেতে দেওয়া উচিত, তাহলে আমরা যে ৭০ মিলিয়ন টাকার গড়মিল করেছি, তা এই ডাকাতির ভিতর দিয়েই চালিয়ে দেওয়া যাবে। এই ব্যাপারটাকে বলে, ‘Swim with the tide’ অর্থাৎ নিজের বিপদকেও বুদ্ধি দিয়ে নিজের সুবিধা হিসেবে ব্যবহার করা। কিছু সময় পরেই টিভিতে রিপোর্ট আসলো, ব্যাংক ডাকাতিতে ১০০ মিলিয়ন টাকার ডাকাতি। ডাকাতরা সেই রিপোর্ট দেখে বারবার টাকা গুনেও ২০ মিলিয়ন এর বেশি বাড়াইতে পারল না। ডাকাত দলের সর্দার রাগে-ক্ষোভে বলতে লাগলো, ‘শালা আমরা আমাদের জীবনের ঝুকি নিয়ে, এত কিছু ম্যানেজ করে মাত্র ২০ মিলিয়ন টাকা নিলাম। আর ব্যাংক ম্যানেজার শুধুমাত্র এক কলমের খোঁচাতেই ৮০ মিলিয়ন টাকা সরিয়ে দিল। শালা চোর ডাকাত না হয়ে পড়াশোনা করলেই ত বেশি লাভ হইত।’ এই ব্যাপারটাকে বলে ‘Knowledge is worth as much as gold!, ‘Knowledge is mightier than sword!’। অর্থাৎ অসির চেয়ে মসী বড়। ব্যাংক ম্যনেজার হাসছে, কেননা তার লাভ ৮০ মিলিয়ন। ৭০ মিলিয়ন টাকার গরমিল করেও সে আরো ১০ মিলিয়ন টাকা নিজের পকেটে ঢুকিয়ে ফেলেছে। এই ব্যাপারটাকে বলে, ‘Seizing the opportunity/Daring to take risk’"
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্ত রূপ জবি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ১৮৫৮ সালে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশ করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয়।জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বনাম জগন্নাথ কলেজ। এই নামেই বিংশ শতাব্দীর অধিকাংশ সময় জুড়ে পরিচিত ছিল। ১৮৫৮ সালে ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নামে এর প্রতিষ্ঠা হয়। ১৮৭২ সালে এর নাম বদলে জগন্নাথ স্কুল করা হয়। বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরী তার বাবার নামে জগন্নাথ স্কুল নামকরণ করেন।[২] ১৮৮৪ সালে এটি একটি দ্বিতীয় শ্রেণির কলেজে ও ১৯০৮ সালে প্রথম শ্রেণীর কলেজে পরিণত হয়। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা শুরু হলে জগন্নাথ কলেজের স্নাতক কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, গ্রন্থাগারের বই পুস্তক, জার্নাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। পুরানো ঢাকার নারী শিক্ষায় বাধা দূর করতে ১৯৪২ সালে সহশিক্ষা চালু করা হয়। ১৯৪৮ সালে তা বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে ১৯৪৯ সালে আবার এ কলেজে স্নাতক পাঠ্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৩ সালে অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান পুনরায় কো-এডুকেশন চালু করেন। ১৯৬৮ সালে এটিকে সরকারীকরণ করা হয়, কিন্তু পরের বছরেই আবার এটি বেসরকারী মর্যাদা লাভ করে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জগন্নাথ কলেজে পাকিস্তানী হানাদাররা হামলা চালায়। ছাত্ররা অনেকে পালিয়ে প্রাণ রক্ষা করেন। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে জবি ক্যাম্পাসে গণহত্যা চালানো হয় । ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে জগন্নাথের কয়েকজন শিক্ষক ও শিক্ষার্থী শহীদ হন । ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে এবং মুক্তির সংগ্রামে অংশগ্রহণ করে। জগন্নাথ কলেজে হানাদারদের ক্যাম্প করা হয়। যুদ্ধ শেষে এখানে গণকবরের সন্ধান মেলে উদ্ধার করা হয় কয়েক ট্রাক ভর্তি মানুষের কঙ্কাল। ১৯৮২ সাল থেকে শুরু হয় এলাকার প্রভাবশালীদের জগন্নাথ কলেজের হল দখলের পাঁয়তারা। ছাত্রদের সাথে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ বাধে বারবার। প্রথমে বেদখল হয়ে যায় কুমারটুলি ছাত্রাবাস। এরপর একের পর এক বেদখল হয় ৮৪ জিএল পার্থ লেন, কুমারটুলিতে (ওয়াইজঘাট ষ্টার সিনেমা হলের পিছনে) অবস্থিত হলগুলো। ১৯৯২ সালে ১৪টি হলের মাত্র ৩টি কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণে থাকে। বাকিগুলো পুলিশ ও এলাকাবাসীরা দখল করে নেয়। ৩টি হলের দুটি (মাহমুদা স্মৃতি ভবন ও এরশাদ হল) বর্তমানে ভেঙ্গে মসজিদ ও কলা অনুষদ করা হয়েছে। ২০০৫ সালে জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশের মাধ্যমে এটি পুর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদের অধীনে ৩৬ টি বিভাগের ও ২টি ইন্সিটিউটের মাধ্যমে এখানে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট আয়তন ৩০ একর। ২০শে অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস।জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদে ৩৬ টি বিভাগ ও ০২ টি ইনস্টিটিউট রয়েছে। প্রাণ ও ধরিত্রী বিজ্ঞান অনুষদ সম্পাদনা ফার্মেসী বিভাগ অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ প্রাণরসায়ন ও আণবিক জীববিজ্ঞান বিভাগ জিনতত্ত্ব প্রকৌশল ও জৈবপ্রযুক্তি বিভাগ রসায়ন বিভাগ প্রাণিবিদ্যা বিভাগ উদ্ভিদ বিজ্ঞানবিভাগ ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ বিজ্ঞান অনুষদ সম্পাদনা কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ গণিত বিভাগ পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ পরিসংখ্যান বিভাগ মনোবিজ্ঞান বিভাগ ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ সম্পাদনা হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ অর্থসংস্থান বিভাগ মার্কেটিং বিভাগ ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ সম্পাদনা গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ অর্থনীতি বিভাগ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন বিভাগ নৃবিজ্ঞান বিভাগ সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ সমাজকর্ম বিভাগ লোক প্রশাসন বিভাগ রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ কলা অনুষদ সম্পাদনা বাংলা বিভাগ ইংরেজি বিভাগ নৃবিজ্ঞান বিভাগ দর্শন বিভাগ ইতিহাস বিভাগ ইসলামি শিক্ষা বিভাগ ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ চারুকলা ও গ্রাফিক্স বিভাগ নাট্যকলা সংগীত বিভাগ আইন অনুষদ সম্পাদনা আইন বিভাগ ভূমি ব্যবস্থাপনা ও আইন বিভাগ ইন্সটিটিউট সম্পাদনা আধুনিক ভাষা শিক্ষা ইন্সটিটিউট (IML) শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (IER)
পঠশালা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ১৮৬৮ সালে জগন্নাথ রায় চৌধুরী বর্তমান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে জগন্নাথ স্কুল নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। স্কুলটি প্রতিষ্ঠার পর এর খ্যাতি ও প্রসারে অনুপ্রাণিত হয়ে জগন্নাথ রায় চৌধুরীর পুত্র কিশোরী লাল রায় চৌধুরী ১৮৮৪ খ্রিস্টাব্দে এটিকে কলেজে রূপান্তরিত করেন। ব্রিটিশ ভারতে শিক্ষা সম্প্রসারণের লক্ষে ১৮৮৪ সালে জগন্নাথ স্কুলকে ‘ঢাকা জগন্নাথ কলেজ’-এ উন্নীত করা হয়।  ভারত উপমহাদেশে যে কয়টি বড় কলেজ স্বীয় বৈশিষ্ট্যের জন্য সুপরিচিত, ঢাকা জগন্নাথ কলেজ ছিল তার মধ্যে অন্যতম। পরবর্তীতে ১৮৯৭ সালে শিক্ষা বিভাগের নির্দেশে স্কুল ও কলেজ শাখা পৃথক হয়ে যায় এবং স্কুলের নাম হয় ‘কিশোরী লাল জুবিলী স্কুল’ (বর্তমানে কে.এল.জুবিলী স্কুল)। ১৯২০ সালে ভারতীয় Legislative Council এ “Jagannath College Act” আইন পাস করে নথিভূক্ত করা হয়। ১৯২০ সনে ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপনা উপলক্ষে ট্রাস্টি বোর্ডের অবসান ঘটে এবং অ্যাক্ট ১৬, ১৯২০-এর আওতায় জগন্নাথ কলেজের সমস্ত সম্পত্তি, দায়দেনার ভার স্থানীয় সরকারের হাতে ন্যস্ত করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে কলেজটিতে স্নাতক পর্যায়ের পাঠ্যক্রমে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হয়ে যায় এবং এটি ‘জগন্নাথ ইন্টারমেডিয়েট কলেজ’ নামে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এর ২৮ বছর পর ১৯৪৯ সালে পুনরায় এখানে স্নাতক পাঠ্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৮ সালে জগন্নাথ কলেজকে ‘সরকারি কলেজ’ এ রূপান্তরিত করা হয়। স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সালে এখানে সম্মান ও স্নাতকোত্তর পাঠ্যক্রম চালু হয়। পরে এটিকে বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে রূপান্তর করা হয়। ১৯৮২ সাল থেকে এখানে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীতে ভর্তি বন্ধ করা হয়। ১৯৯১-৯২ শিক্ষাবর্ষ থেকে সরকারি জগন্নাথ কলেজ এর শিক্ষা কার্যক্রম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবর্তে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরিচালিত হয়। অগ্রসরমান বিশ্বের সাথে উচ্চশিক্ষার বিভিন্ন ক্ষেত্রে সঙ্গতি রক্ষা ও সমতা অর্জন এবং জাতীয় পর্যায়ে উচ্চশিক্ষা, গবেষণা, আধুনিক জ্ঞানচর্চা ও পঠন-পাঠনের সুযোগ সৃষ্টি ও সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ কর্তৃক অনুমোদিত ২০০৫ সনের ২৮নং আইনের মাধ্যমে ঐতিহ্যবাহী জগন্নাথ সরকারি কলেজটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয় এবং ২০০৫ এর ২০ অক্টোবর একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এটি একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি পায়। ৮ ফেব্র“য়ারী, ২০০৬ তারিখে উপাচার্য নিয়োগের মধ্য দিয়ে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে কার্যক্রম শুরু হয়। বিলুপ্ত সরকারি জগন্নাথ কলেজ ক্যাম্পাসের ১১.১১ একর (প্রায়) জমির উপর বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টি অবস্থিত।  বিলুপ্ত সরকারি জগন্নাথ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে রূপান্তরিত হওয়ার পর উচ্চ শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ একাডেমিক কর্মকান্ড যেমন-একাডেমিক ও প্রশাসনিক, লাইব্রেরী উন্নয়ন, বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি ক্রয়, বই-পুস্তক ও জার্নাল সংগ্রহ, উচ্চতর গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইত্যাদি কর্মকান্ডে অগ্রাধিকার প্রদান করা হচ্ছে। ভর্তি প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনয়নের লক্ষ্যে ২০০৫-২০০৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে Computerized System-এ ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ অনুযায়ী ২০০৫-২০০৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে সকল বিভাগে সেমিস্টার পদ্ধতিতে পাঠদান কার্যক্রম চালু করা হয়েছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্ত রূপ জবি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ১৮৫৮ সালে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশ করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বনাম জগন্নাথ কলেজ। এই নামেই বিংশ শতাব্দীর অধিকাংশ সময় জুড়ে পরিচিত ছিল। ১৮৫৮ সালে ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নামে এর প্রতিষ্ঠা হয়। ১৮৭২ সালে এর নাম বদলে জগন্নাথ স্কুল করা হয়। বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরী তার বাবার নামে জগন্নাথ স্কুল নামকরণ করেন।[২] ১৮৮৪ সালে এটি একটি দ্বিতীয় শ্রেণির কলেজে ও ১৯০৮ সালে প্রথম শ্রেণীর কলেজে পরিণত হয়। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা শুরু হলে জগন্নাথ কলেজের স্নাতক কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, গ্রন্থাগারের বই পুস্তক, জার্নাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। পুরানো ঢাকার নারী শিক্ষায় বাধা দূর করতে ১৯৪২ সালে সহশিক্ষা চালু করা হয়। ১৯৪৮ সালে তা বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে ১৯৪৯ সালে আবার এ কলেজে স্নাতক পাঠ্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৩ সালে অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান পুনরায় কো-এডুকেশন চালু করেন। ১৯৬৮ সালে এটিকে সরকারীকরণ করা হয়, কিন্তু পরের বছরেই আবার এটি বেসরকারী মর্যাদা লাভ করে। ২০০৫ সালে জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশের মাধ্যমে এটি পুর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদের অধীনে ৩৬ টি বিভাগের ও ২টি ইন্সিটিউটের মাধ্যমে এখানে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। ২০শে অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। অনুষদসমূহ সম্পাদনা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদে ৩৬ টি বিভাগ ও ০২ টি ইনস্টিটিউট রয়েছে। প্রাণ ও ধরিত্রী বিজ্ঞান অনুষদ সম্পাদনা ফার্মেসী বিভাগ অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ প্রাণরসায়ন ও আণবিক জীববিজ্ঞান বিভাগ জিনতত্ত্ব প্রকৌশল ও জৈবপ্রযুক্তি বিভাগ রসায়ন বিভাগ প্রাণিবিদ্যা বিভাগ উদ্ভিদ বিজ্ঞানবিভাগ ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ বিজ্ঞান অনুষদ সম্পাদনা কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ গণিত বিভাগ পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ পরিসংখ্যান বিভাগ মনোবিজ্ঞান বিভাগ ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ সম্পাদনা হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ অর্থসংস্থান বিভাগ মার্কেটিং বিভাগ ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ সম্পাদনা গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ অর্থনীতি বিভাগ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন বিভাগ নৃবিজ্ঞান বিভাগ সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ সমাজকর্ম বিভাগ লোক প্রশাসন বিভাগ রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ কলা অনুষদ সম্পাদনা বাংলা বিভাগ ইংরেজি বিভাগ নৃবিজ্ঞান বিভাগ দর্শন বিভাগ ইতিহাস বিভাগ ইসলামি শিক্ষা বিভাগ ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ চারুকলা ও গ্রাফিক্স বিভাগ নাট্যকলা সংগীত বিভাগ আইন অনুষদ সম্পাদনা আইন বিভাগ ভূমি ব্যবস্থাপনা ও আইন বিভাগ ইন্সটিটিউট সম্পাদনা আধুনিক ভাষা শিক্ষা ইন্সটিটিউট (IML) শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (IER) Ironi
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্ত রূপ জবি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্বতন জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু। অধ্যাপক ড: এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ১৮৫৮ সালে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশ করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয়। এখানে প্রায় ১৭,১৩৪ জন ছাত্র-ছাত্রী এবং ৯৬০ জন শিক্ষক রয়েছেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অব্যবহিত প্রাক্তন নাম জগন্নাথ কলেজ, এই নামেই বিংশ শতাব্দীর অধিকাংশ সময় জুড়ে পরিচিত ছিল। এটি ঢাকার একটি ঐতিহ্যবাহী কলেজ। ১৮৫৮ সালে ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নামে এর প্রতিষ্ঠা হয়। ১৮৭২ সালে এর নাম বদলে জগন্নাথ স্কুল করা হয়। বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরী তার বাবার নামে জগন্নাথ স্কুল নামকরণ করেন। উল্লেখ্য কিশোরীলাল রায় শিক্ষাবিস্তারে আগ্রহী ছিলেন।[২] ১৮৮৪ সালে এটি একটি দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজে ও ১৯০৮ সালে প্রথম শ্রেণীর কলেজে পরিণত হয়। এসময় এটিই ছিল ঢাকার উচ্চ শিক্ষার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা শুরু হলে জগন্নাথ কলেজের স্নাতক কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, গ্রন্থাগারের বই পুস্তক, জার্নাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার সাজাতে জগন্নাথ কলেজ গ্রন্থাগারের ৫০ ভাগ বই দান করা হয়। জগন্নাথ কলেজে আই,এ, আই,এসসি, বি,এ (পাস) শ্রেণী ছাড়াও ইংরেজি, দর্শন ও সংস্কৃতি অনার্স এবং ইংরেজিতে মাস্টার্স চালু করা হলেও ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর তা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং ইন্টারমিডিয়েট কলেজে অবনমিত করা হয় জগন্নাথকে। পুরানো ঢাকার নারী শিক্ষায় বাধা দূর করতে ১৯৪২ সালে সহশিক্ষা চালু করা হয়। ১৯৪৮ সালে তা বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে ১৯৪৯ সালে আবার এ কলেজে স্নাতক পাঠ্যক্রম শুরু হয়।১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মোহাম্মাদ রফিকউদ্দিন (ভাষা শহীদ রফিক) আত্মত্যাগ করেন । ১৯৬৩ সালে অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান পুনরায় কো-এডুকেশন চালু করেন। ১৯৬৮ সালে এটিকে সরকারীকরণ করা হয়, কিন্তু পরের বছরেই আবার এটি বেসরকারী মর্যাদা লাভ করে। ২০০৫ সালে জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশের মাধ্যমে এটি পুর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদের অধীনে ৩৬ টি বিভাগের ও ২টি ইন্সিটিউটের মাধ্যমে এখানে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। ২০শে অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদে ৩৬ টি বিভাগ ও ০২ টি ইনস্টিটিউট রয়েছে। প্রাণ ও ধরিত্রী বিজ্ঞান অনুষদসম্পাদনা ফার্মেসী বিভাগ!
ফ্রান্সের এক নামকরা ব্যাংকে ডাকাতির সময় ডাকাত দলের সর্দার বন্দুক হাতে নিয়ে সবার উদ্দেশ্যে বললো, ‘কেউ কোন নড়াচড়া করবেন না, টাকা গেলে যাবে সরকারের কিন্তু জীবন গেলে যাবে আপনার। তাই ভাবনা চিন্তা করে আপনার পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করুন।’ এই কথা শোনার পর, সবাই শান্ত হয়ে চুপচাপ মাথা নিচু করে শুয়ে পড়েছিল। এই ব্যাপারটাকে বলে ‘Mind Changing Concept’ অর্থাৎ মানুষের মস্তিষ্ককে আপনার নিজের সুবিধা অনুযায়ী অন্যদিকে কনভার্ট করে ফেলা। সবাই যখন শুয়ে পড়েছিল, তখন অসাবধানবশত এক সুন্দরী মহিলার কাপড় তার পা থেকে কিছুটা উপরে উঠে গিয়েছিল। ডাকাত দলের সর্দার তার দিকে তাকিয়ে চিৎকার করে বলে উঠল, ‘আপনার কাপড় ঠিক করুন! আমরা ব্যাংক ডাকাতি করতে এসেছি, ধর্ষণ করতে নয়।’ এই ব্যাপারটাকে বলে ‘Being Professional’ বা পেশাদার আচরণ। অর্থাৎ আপনি যেটা করতে এসেছেন, সেটাই করবেন। যতই প্রলোভন থাকুক অন্যদিকে মনোযোগ দেওয়া যাবে না। যখন ডাকাতরা ডাকাতি করে তাদের আস্তানায় ফিরে এলো, তখন এক ছোট ডাকাত (MBA পাশ করা) ডাকাত দলের সর্দারকে (যে ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে) বললো, ‘বস চলেন টাকাটা গুনে ফেলি।’ ডাকাত দলের সর্দার মুচকি হেসে বললো, তার কোনোই প্রয়োজন নেই। একটু পরে টিভি ছাড়লেই নিউজ চ্যানেলগুলোই বলে দিবে আমরা কত টাকা নিয়ে এসেছি। এই ব্যাপারটাকে বলে ‘Experience’; অভিজ্ঞতা যে গতানুগতিক সার্টিফিকেট এর বাইরে যেয়েও কাজ করতে পারে, এটা তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ। ডাকাতরা চলে যাওয়ার সাথে সাথেই, ব্যাংকের কর্মচারি ব্যাংক ম্যানেজারের কাছে ছুটে এসে বললো, স্যার তাড়াতাড়ি চলেন পুলিশকে ফোন দেই? এখন ফোন দিলে ওরা বেশিদূর যেতে পারবে না। ব্যাংক ম্যানেজার কর্মচারিকে থামিয়ে দিয়ে বললো, ওদেরকে আমাদের জন্যই এই ২০ মিলিয়ন টাকা নিয়ে যেতে দেওয়া উচিত, তাহলে আমরা যে ৭০ মিলিয়ন টাকার গড়মিল করেছি, তা এই ডাকাতির ভিতর দিয়েই চালিয়ে দেওয়া যাবে। এই ব্যাপারটাকে বলে, ‘Swim with the tide’ অর্থাৎ নিজের বিপদকেও বুদ্ধি দিয়ে নিজের সুবিধা হিসেবে ব্যবহার করা। কিছু সময় পরেই টিভিতে রিপোর্ট আসলো, ব্যাংক ডাকাতিতে ১০০ মিলিয়ন টাকার ডাকাতি। ডাকাতরা সেই রিপোর্ট দেখে বারবার টাকা গুনেও ২০ মিলিয়ন এর বেশি বাড়াইতে পারল না। ডাকাত দলের সর্দার রাগে-ক্ষোভে বলতে লাগলো, ‘শালা আমরা আমাদের জীবনের ঝুকি নিয়ে, এত কিছু ম্যানেজ করে মাত্র ২০ মিলিয়ন টাকা নিলাম। আর ব্যাংক ম্যানেজার শুধুমাত্র এক কলমের খোঁচাতেই ৮০ মিলিয়ন টাকা সরিয়ে দিল। শালা চোর ডাকাত না হয়ে পড়াশোনা করলেই ত বেশি লাভ হইত।’ এই ব্যাপারটাকে বলে ‘Knowledge is worth as much as gold!, ‘Knowledge is mightier than sword!’। অর্থাৎ অসির চেয়ে মসী বড়। ব্যাংক ম্যনেজার হাসছে, কেননা তার লাভ ৮০ মিলিয়ন। ৭০ মিলিয়ন টাকার গরমিল করেও সে আরো ১০ মিলিয়ন টাকা নিজের পকেটে ঢুকিয়ে ফেলেছে। এই ব্যাপারটাকে বলে, ‘Seizing the opportunity/Daring to take risk’. সুযোগের সদ্ব্যবহার করা বা ঝুঁকি নিয়ে যে কোনো পরিস্থিতিকে নিজের অনুকুলে নিয়ে আসার সাহস। (ইন্টারনেট থেকে)
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়(Jagannath University) (সংক্ষিপ্তরুপঃ জবি বা জেএনইউ(JnU)) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্বশাসিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্বতন জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু। অধ্যাপক ড: এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ১৮৫৮ সালে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশ করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয়। এখানে প্রায় ২৩,০০০ ছাত্র-ছাত্রী এবং ১,০০০ জন শিক্ষক রয়েছেন । ইতিহাস: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অব্যবহিত প্রাক্তন নাম জগন্নাথ কলেজ, এই নামেই বিংশ শতাব্দীর অধিকাংশ সময় জুড়ে পরিচিত ছিল। এটি ঢাকার একটি ঐতিহ্যবাহী কলেজ। ১৮৫৮ সালে ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নামে এর প্রতিষ্ঠা হয়। ১৮৭২ সালে এর নাম বদলে জগন্নাথ স্কুল করা হয়। বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরী তার বাবার নামে জগন্নাথ স্কুল নামকরণ করেন। উল্লেখ্য কিশোরীলাল রায় শিক্ষাবিস্তারে আগ্রহী ছিলেন।[২] ১৮৮৪ সালে এটি একটি দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজে ও ১৯০৮ সালে প্রথম শ্রেণীর কলেজে পরিণত হয়। এসময় এটিই ছিল ঢাকার উচ্চ শিক্ষার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান । ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা শুরু হলে জগন্নাথ কলেজের স্নাতক কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রির শিক্ষার্থী , শিক্ষক , গ্রন্থাগারের বই পুস্তক , জার্নাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয় । । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার সাজাতে জগন্নাথ কলেজ গ্রন্থাগারের ৫০ ভাগ বই দান করা হয়। জগন্নাথ কলেজে আই,এ, আই,এসসি, বি,এ (পাস) শ্রেণী ছাড়াও ইংরেজি, দর্শন ও সংস্কৃতি অনার্স এবং ইংরেজিতে মাস্টার্স চালু করা হলেও ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর তা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং ইন্টারমিডিয়েট কলেজে অবনমিত করা হয় জগন্নাথকে। পুরানো ঢাকার নারী শিক্ষায় বাধা দূর করতে ১৯৪২ সালে সহশিক্ষা চালু করা হয়। ১৯৪৮ সালে তা বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে ১৯৪৯ সালে আবার এ কলেজে স্নাতক পাঠ্যক্রম শুরু হয়।১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মোহাম্মাদ রফিকউদ্দিন (ভাষা শহীদ রফিক) আত্মত্যাগ করেন । ১৯৬৩ সালে অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান পুনরায় কো-এডুকেশন চালু করেন। ১৯৬৮ সালে এটিকে সরকারীকরণ করা হয়, কিন্তু পরের বছরেই আবার এটি বেসরকারী মর্যাদা লাভ করে। ২০০৫ সালে জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশের মাধ্যমে এটি পুর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রুপান্তরিত হয় । বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদের অধীনে ৩১ টি বিভাগের ও একটি ইন্সিটিউটের মাধ্যমে এখানে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে । ২০শে অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্তরুপঃ জবি বা জেএনইউ) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্বতন জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু। অধ্যাপক ড: এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ১৮৫৮ সালে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশ করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয়। এখানে প্রায় ২৩,০০০ ছাত্র-ছাত্রী এবং ১,০০০ জন শিক্ষক রয়েছেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অব্যবহিত প্রাক্তন নাম জগন্নাথ কলেজ, এই নামেই বিংশ শতাব্দীর অধিকাংশ সময় জুড়ে পরিচিত ছিল। এটি ঢাকার একটি ঐতিহ্যবাহী কলেজ। ১৮৫৮ সালে ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নামে এর প্রতিষ্ঠা হয়। ১৮৭২ সালে এর নাম বদলে জগন্নাথ স্কুল করা হয়। বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরী তার বাবার নামে জগন্নাথ স্কুল নামকরণ করেন। উল্লেখ্য কিশোরীলাল রায় শিক্ষাবিস্তারে আগ্রহী ছিলেন।[২] ১৮৮৪ সালে এটি একটি দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজে ও ১৯০৮ সালে প্রথম শ্রেণীর কলেজে পরিণত হয়। এসময় এটিই ছিল ঢাকার উচ্চ শিক্ষার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা শুরু হলে জগন্নাথ কলেজের স্নাতক কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, গ্রন্থাগারের বই পুস্তক, জার্নাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার সাজাতে জগন্নাথ কলেজ গ্রন্থাগারের ৫০ ভাগ বই দান করা হয়। জগন্নাথ কলেজে আই,এ, আই,এসসি, বি,এ (পাস) শ্রেণী ছাড়াও ইংরেজি, দর্শন ও সংস্কৃতি অনার্স এবং ইংরেজিতে মাস্টার্স চালু করা হলেও ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর তা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং ইন্টারমিডিয়েট কলেজে অবনমিত করা হয় জগন্নাথকে। পুরানো ঢাকার নারী শিক্ষায় বাধা দূর করতে ১৯৪২ সালে সহশিক্ষা চালু করা হয়। ১৯৪৮ সালে তা বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে ১৯৪৯ সালে আবার এ কলেজে স্নাতক পাঠ্যক্রম শুরু হয়।১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মোহাম্মাদ রফিকউদ্দিন (ভাষা শহীদ রফিক) আত্মত্যাগ করেন । ১৯৬৩ সালে অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান পুনরায় কো-এডুকেশন চালু করেন। ১৯৬৮ সালে এটিকে সরকারীকরণ করা হয়, কিন্তু পরের বছরেই আবার এটি বেসরকারী মর্যাদা লাভ করে। ২০০৫ সালে জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশের মাধ্যমে এটি পুর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রুপান্তরিত হয়। বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদের অধীনে ৩৬ টি বিভাগের ও ২টি ইন্সিটিউটের মাধ্যমে এখানে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। ২০শে অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ২০০৫ সালে জাতীয় সংসদে গৃহীত ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন’ (২৮ নং আইন) বলে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এ আইন বলে ঢাকার জগন্নাথ কলেজ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। ২০০৫-২০০৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কর্মকান্ড শুরু হয়। পূর্বতন জগন্নাথ কলেজের শিক্ষার্থীরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে গণ্য হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি ১১.১১ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। একটি প্রশাসনিক ভবন, কলা ভবন, বিজ্ঞান ভবন, সামাজিকবিজ্ঞান ভবন, বিজনেস স্টাডিজ ভবন, নতুন নির্মিত ৭ তলা ভবনসহ মোট ১০টি ভবন রয়েছে। একটি শহীদ মিনার এবং মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ‘একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্ত্ততি’ বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অবস্থিত। প্রতিষ্ঠাকালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ৪টি অনুষদ, ২২ টি বিভাগে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করে। বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজির প্রফেসর ড সিরাজুল ইসলাম খান। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে মোট ৪টি অনুষদ, ২৮টি বিভাগ, ১টি ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টার। কলা অনুষদে অন্তর্ভুক্ত বিভাগগুলির মধ্যে রয়েছে: বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, ইসলামিক স্টাডিজ, দর্শন ও আইন বিভাগ। বিজ্ঞান অনুষদে রয়েছে, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, প্রাণিবিদ্যা, উদ্ভিদবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, গণিত, ভূগোল ও পরিবেশ, মনোবিজ্ঞান, ফার্মেসি, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি এবং কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে রয়েছে: রাষ্ট্রবিজ্ঞান, অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা এবং নৃবিজ্ঞান বিভাগ। বিজনেস স্টাডিজ অনুষদে রয়েছে: হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা, ফিন্যান্স এবং মার্কেটিং বিভাগ। শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ২৫ হাজার। শিক্ষকশিক্ষিকার সংখ্যা ২২৯। এর মধ্যে অধ্যাপক ২৫, সহযোগী অধ্যাপক ৩৬, সহকারি অধ্যাপক ৫৭ এবং প্রভাষক ১১১। এছাড়া প্রেষণে ১৭৮ জন শিক্ষক এখানে কর্মরত আছেন। কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা ২৭০। নতুন ৭ তলা ভবনের ৬ তলায় অবস্থিত কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারটি বেশ সমৃদ্ধ। গ্রন্থাগারে বইয়ের সংখ্যা ২০ হাজার। গ্রন্থাগারে ইন্টারনেট সুবিধাসহ দেশি-বিদেশি জার্নালের সংগ্রহ রয়েছে। এছাড়া ৪টি অনুষদ থেকে পৃথক পৃথক গবেষণা জার্নাল প্রকাশিত হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে এখন আবাসিক সুবিধা না থাকলেও শিক্ষার্থী ও শিক্ষদের জন্য পরিবহণ সুবিধা রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির নিজস্ব চিকিৎসা কেন্দ্র আছে। প্রতিবছরের ২০ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালিত হয়। এছাড়া অন্যান্য জাতীয় দিবসগুলিতে বিশ্ববিদ্যালয় নানা কর্মসূচি ও অনুষ্ঠান উদ্যাপন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলি তাদের কার্যক্রম পালন করে থাকে।
এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত এবং একাডেমিকভাবে সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে একটি। দেশের একমাত্র অনাবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়টি ঢাকা শহরের দক্ষিণ অংশে বুড়িগঙ্গা নদীর কাছে অবস্থিত এবং একটি নতুন আধুনিক ক্যাম্পাস কেরানীগঞ্জে প্রায় ২০০ একর জমিতে নির্মিত হচ্ছে। তিনটি ক্যাম্পাস এবং একটি মেয়েদের আবাসিক হল সহ মোট ক্যাম্পাস এলাকা ২১০ একরের বেশি। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ইতিহাস রয়েছে যা ১৮৫৮ সালে শুরু হয়েছিল যখন ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুলটি দীননাথ সেন, প্রভাতীচরণ রায়, অনাথবন্ধু মল্লিক এবং ব্রজসুন্দর কৈত্র দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জগন্নাথ স্কুল নামটি মানিকগঞ্জের বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল চৌধুরী দিয়েছিলেন, যিনি ১৮৭২ সালে স্কুলটি গ্রহণ করেন এবং তার পিতার নামে এটির নামকরণ করেন। ১৮৮৪ সালে, এটি একটি দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজে উন্নীত হয়। আইন, প্রথম কোর্সগুলির মধ্যে একটি ছিল। একটি সাধারণ ব্যবস্থাপনা কমিটি ১৮৮৭ সাল পর্যন্ত স্কুল ও কলেজ পরিচালনা করত, যখন স্কুল বিভাগটি স্বাধীন কিশোর জুবিলি স্কুল গঠনের জন্য আলাদা করা হয়েছিল, যা এখন কে.এল. জুবিলি স্কুল নামে পরিচিত। কলেজের প্রশাসন ১৯০৭ সালে একটি ট্রাস্টি বোর্ডে স্থানান্তরিত হয়। পরের বছর, এটি একটি প্রথম শ্রেণীর কলেজে পরিণত হয়। কলেজটি ৪৮ জন শিক্ষার্থী নিয়ে শুরু হয়েছিল। পাঁচ বছরে, বেড়ে দাঁড়ায় ৩৯৬। ১৯১০ সালে, টাঙ্গাইলের সন্তোষের জমিদার রাজা মন্মথ রায় চৌধুরী, টাঙ্গাইলের প্রমথ-মন্মথ কলেজকে জগন্নাথ কলেজের সাথে অধিভুক্ত করেন। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সাথে সাথে এটি ডিগ্রি কোর্সে ভর্তি বন্ধ করে দেয় এবং এর নাম পরিবর্তন করে জগন্নাথ ইন্টারমিডিয়েট কলেজ রাখা হয়। ২৮ বছর পর ১৯৫৯ সালে পরিবর্তন করা হয়েছিল, তখন এটি আবার ডিগ্রী ক্লাস চালু করে। কলেজটি ১৯৬৮ সালে সরকার কর্তৃক অধিগ্রহণ করা হয়। জগন্নাথ কলেজ ১৯৭৫ সালে অনার্স এবং মাস্টার্স প্রোগ্রাম চালু করে। সেই বছর সরকার আবার এটিকে একটি স্নাতকোত্তর কলেজে উন্নীত করে। ১৯৮২ সালে, কলেজটি ইন্টারমিডিয়েট স্তরে তার প্রোগ্রামগুলি বন্ধ করে দেয়। এটি ১৯৯২ সালে সন্ধ্যা শিফট চালু করে। এটি ২০০৫ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ জাতীয় সংসদে পাসের মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। যে কেউ এখানে সদরঘাটের বাসে আসতে পারেন কারণ এটি সদরঘাট লঞ্চ টারমিনাল এবং বেদী বাহাদুর শাহ পার্কের ঠিক আগে অবস্থিত। গুলিস্তান থেকে বিজয়, বিহোঙ্গ বাসে কিংবা ঐতিহ্যবাহী ঘোড়ার গাড়িতে সরাসরি এখানে আসতে পারেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অব্যবহিত প্রাক্তন নাম জগন্নাথ কলেজ, এই নামেই বিংশ শতাব্দীর অধিকাংশ সময় জুড়ে পরিচিত ছিল। এটি ঢাকার একটি ঐতিহ্যবাহী কলেজ। ১৮৫৮ সালে ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নামে এর প্রতিষ্ঠা হয়। ১৮৭২ সালে এর নাম বদলে জগন্নাথ স্কুল করা হয়। বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরী তার বাবার নামে জগন্নাথ স্কুল নামকরণ করেন। উল্লেখ্য কিশোরীলাল রায় শিক্ষাবিস্তারে আগ্রহী ছিলেন। ১৮৮৪ সালে এটি একটি দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজে ও ১৯০৮ সালে প্রথম শ্রেণীর কলেজে পরিণত হয়। এসময় এটিই ছিল ঢাকার উচ্চ শিক্ষার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা শুরু হলে জগন্নাথ কলেজের স্নাতক কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, গ্রন্থাগারের বই পুস্তক, জার্নাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার সাজাতে জগন্নাথ কলেজ গ্রন্থাগারের ৫০ ভাগ বই দান করা হয়। জগন্নাথ কলেজে আই,এ, আই,এসসি, বি,এ (পাস) শ্রেণী ছাড়াও ইংরেজি, দর্শন ও সংস্কৃতি অনার্স এবং ইংরেজিতে মাস্টার্স চালু করা হলেও ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর তা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং ইন্টারমিডিয়েট কলেজে অবনমিত করা হয় জগন্নাথকে। পুরানো ঢাকার নারী শিক্ষায় বাধা দূর করতে ১৯৪২ সালে সহশিক্ষা চালু করা হয়। ১৯৪৮ সালে তা বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে ১৯৪৯ সালে আবার এ কলেজে স্নাতক পাঠ্যক্রম শুরু হয়।১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মোহাম্মাদ রফিকউদ্দিন (ভাষা শহীদ রফিক) আত্মত্যাগ করেন । ১৯৬৩ সালে অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান পুনরায় কো-এডুকেশন চালু করেন। ১৯৬৮ সালে এটিকে সরকারীকরণ করা হয়, কিন্তু পরের বছরেই আবার এটি বেসরকারী মর্যাদা লাভ করে। ২০০৫ সালে জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশের মাধ্যমে এটি পুর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদের অধীনে ৩৬ টি বিভাগের ও ২টি ইন্সিটিউটের মাধ্যমে এখানে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। ২০শে অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস।
২০০৫ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে । আদি ঢাকার প্রাণ কেন্দ্র সদরঘাট এ ১৮৫৮ সাল থেকে শিক্ষা কার্যক্রম চলে আসছে এবং জগন্নাথ কলেজ হিসেবে সব চেয়ে বেশী দিন পরিচিতি পায় । বিশ্ববিদ্যালয় হবার পর প্রাণ ফিরে পায় আদি এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি । ২০০৫ - ২০০৬ শিক্ষা বর্ষ থেকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও নানা বাঁধা পেরিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আজ এই পর্যায়ে এসেছে । একটি অনাবাসিক ও মডেল বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে পথ চলা শুরু করা বিশ্ববিদ্যালয়টি অনেক সমস্যা আর সংকীর্ণতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে যা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন থেকে শুরু করে ছাত্র - ছাত্রী সকলকেই পোহাতে হয়েছে । বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচ এর শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশী দাম দিতে হয়েছে কেননা মডেল বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার দরুন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিংহভাগ খরচ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আদায় করা হয় । প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন ফি দিতে হয় সেই সংগে সরকারী বাজেট কম থাকায় অন্যান্য ফি ও বেশী দিতে হয় । এক পর্যায়ে ছাত্র আন্দোলন শুরু হলে প্রশাসনের কিছুটা টনক নড়ে এবং পরবর্তীতে ফি কিছুটা কমিয়ে আনা হয় ; কিন্তু সেটা যদিও খুবই সামান্য ছিল । এতে করে সেশন জটে পড়তে হয় শিক্ষার্থীদেরকে। আমি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচ সমাজবিজ্ঞানের ছাত্র একজন ছাত্র । আজ অতীতের সকল সমস্যা কাটিয়ে মানসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সুস্থ প্রতিযোগিতায় সমানে সমান লড়ে যাচ্ছে ।
রাজধানী ঢাকার সদরঘাট এলাকায় অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (Jagannath University)। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ১৮৫৮ সালে যাত্রা শুরু করলেও ২০০৫ সালে জগন্নাথ কলেজ হতে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয়। প্রায় ১১.১১ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪টি অনুষদ, ২৮টি বিভাগ, প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষার্থী এবং ৯৬০ জন শিক্ষক রয়েছে। এখানে সর্বমোট ভবন সংখ্যা ১০টি। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে একটি শহীদ মিনার এবং একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নামে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য রয়েছে। ইতিহাস সৃষ্টির চিরন্তন ধারা অনুসরণ করে ছোট থেকে বড়তে পরিনত হওয়ার যাত্রায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এক গৌরবময় ইতিহাসের মধ্য দিয়ে পর্যায়ক্রমে নিজের নামের পাশে স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় যুক্ত করেছে। প্রতিষ্ঠার সময় ঢাকার ঐতিহ্যবাহী এই বিদ্যানিকেতনের নাম ছিল ‘ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল’। ১৮৭২ সালে বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরীর বাবার নামে ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নাম বদলে রাখা হয় জগন্নাথ স্কুল। ১৮৮৪ সালে জগন্নাথ স্কুল দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজের মর্যাদা লাভ করে। পরবর্তীতে ১৯০৮ সালে প্রথম শ্রেণীর কলেজে পরিণত হয়। কীভাবে যাবেন ঢাকার যেকোন স্থান থেকে সদরঘাট এসে রিক্সায় বা পায়ে হেঁটে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় পৌঁছাতে পারবেন।
এই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে C Unit এর জন্য অনেক আসন আছে।জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে JB) বাংলাদেশের রাজধানী সদরঘাটে অবস্থিত একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। জগন্নাথ কলেজকে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণার মধ্য দিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়। প্রফেসর ড. এ.কে.এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ছিলেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় 2005 সালে একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে যাত্রা শুরু করে। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে "জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-2005" পাসের মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের 13টি অনুষদ রয়েছে, যা বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং ডক্টরাল প্রোগ্রাম অফার করে।জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের শিক্ষার একটি প্রধান কেন্দ্র এবং দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টি বেশ কয়েকটি গবেষণা কেন্দ্র এবং ইনস্টিটিউটের আবাসস্থল এবং এর অনুষদ সদস্যরা সক্রিয়ভাবে গবেষণা এবং প্রকাশনার সাথে জড়িত। বিশ্ববিদ্যালয়টি বেশ কয়েকটি সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সংস্থার আবাসস্থল এবং এর ছাত্ররা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অসংখ্য পুরস্কার জিতেছে।জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় একটি প্রাণবন্ত এবং গতিশীল প্রতিষ্ঠান, এবং এটি বাংলাদেশের উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করার জন্য ভাল অবস্থানে রয়েছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্ত রূপ জবি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ১৮৫৮ সালে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশ করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বনাম জগন্নাথ কলেজ। এই নামেই বিংশ শতাব্দীর অধিকাংশ সময় জুড়ে পরিচিত ছিল। ১৮৫৮ সালে ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নামে এর প্রতিষ্ঠা হয়। ১৮৭২ সালে এর নাম বদলে জগন্নাথ স্কুল করা হয়। মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরী তার বাবার নামে জগন্নাথ স্কুল নামকরণ করেন। ২০০৫ সালে জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশের মাধ্যমে এটি পুর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদের অধীনে ৩৬ টি বিভাগের ও ২টি ইন্সিটিউটের মাধ্যমে এখানে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট আয়তন ৩০ একর। ২০শে অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদে ৩৬ টি বিভাগ ও ০২ টি ইনস্টিটিউট রয়েছে। লাইফ এন্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ ফার্মেসী বিভাগ মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগ জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগ রসায়ন বিভাগ প্রাণিবিদ্যা বিভাগ উদ্ভিদ বিজ্ঞানবিভাগ ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ বিজ্ঞান অনুষদ কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ গণিত বিভাগ পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ পরিসংখ্যান বিভাগ মনোবিজ্ঞান বিভাগ বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ ফিনান্স বিভাগ মার্কেটিং বিভাগ ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ অর্থনীতি বিভাগ ফিল্ম এন্ড টেলিভিশন বিভাগ নৃবিজ্ঞান বিভাগ সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ সমাজকর্ম বিভাগ লোক প্রশাসন বিভাগ রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ কলা অনুষদ বাংলা বিভাগ ইংরেজি বিভাগ নৃবিজ্ঞান বিভাগ দর্শন বিভাগ ইতিহাস বিভাগ ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ চারুকলা ও গ্রাফিক্স বিভাগ নাট্যকলা ও সংগীত বিভাগ আইন অনুষদ আইন বিভাগ ভূমি আইন ও ব্যবস্থাপনা ইন্সটিটিউট আধুনিক ভাষা শিক্ষা ইন্সটিটিউট (IML) শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (IER)
পাবলিক ভার্সিটি হিসেবে মাত্র ১৪-১৫ বছর ধরে তারা অপারেট করছে । ঐতিহ্যবাহী জগ্ননাথ কলেজকে ভার্সিটিতে রূপ দিলেও এখন পর্যন্ত তারা আপ টু দি মার্ক লেভেলে যেতে পারে নি । ভার্সিটিটির ব্র্যান্ড ভ্যালু কম । মূলত ঢাকা ভার্সিটিকে ফলো করে তাদের সব কিছু অপারেট করা হয় যা একটি স্বাধীন ভার্সিটির নিজস্বতার সাথে বেমানান । জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় অচিরেই ঢাকার বাকি দুটো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে কন্টেস্ট করার মত উঁচু মানের শিক্ষাদান করবে এবং তাদের নিজস্বতা তৈরি করবে সেই শুভকামনা রইলো । এখানে ক্যাম্পাস খুব ছোট । সরকারি বাজেট পাওয়ার পর নদীর ওপারে বড় আকারের জমি ক্রয় করে সায়েন্স ফ্যাকাল্টির কার্যক্রম শুরু হলে তা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত পরিবেশের ইমেজের সাথে এক্সেপটেবল পর্যায়ে যাবে । যাই হোক, সদ্য জন্ম নেওয়া বিশ্ববিদ্যালয়টি দ্রুততার সাথে স্টান্ডার্ড ভার্সিটি হওয়ার পথে এগিয়ে যাক সেই আশাবাদ ব্যক্ত করি । আর হ্যাঁ, দেশের অন্যান্য সকল পাবলিক ভার্সিটির মতই জগ্ননাথ বিশ্ববিদ্যালয়ও রাজনৈতিক কলুষতায় শিক্ষা কার্যক্রমে বাধাগ্রস্ত না হয়ে সেই পরিবেশ থেকে বেরিয়ে আসুক । আমরা ক্যম্পাসে দাঙ্গা হাঙ্গামার বদলে মেধাভিত্তিক পড়াশোনার পরিবেশ চাই ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্তরুপঃ জবি বাজেএনইউ) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্বতন জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু। অধ্যাপক ড: এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ১৮৫৮ সালে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশ করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয়। এখানে প্রায় ২৩,০০০ ছাত্র-ছাত্রী এবং ১,০০০ জন শিক্ষক রয়েছেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার, সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্বশাসিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্বতন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু। দেশের অন্যতম এই বিশ্ববিদ্যালয় জগন্নাথ কলেজ নামেই বিংশ শতাব্দীর অধিকাংশ সময় জুড়ে পরিচিত ছিল। এটি ঢাকার একটি ঐতিহ্যবাহী কলেজ ছিল (বর্তমান জগনাথ বিশ্ববিদ্যালয়)। ১৮৫৮ সালে ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নামে এর প্রতিষ্ঠা হয়। ১৮৭২ সালে এর নাম বদলে জগন্নাথ স্কুল করা হয়। বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল চৌধুরী তার বাবার নামে জগন্নাথ স্কুল নামকরন করেন । জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদে ৩১ টি বিভাগ ও ০১ টি ইন্সিটিউট রয়েছে ।
রাজধানী ঢাকার অন্যতম একটি বিশ্ববিদ্যালয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০৫ সালে এটিকে জগন্নাথ কলেজ থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হয়। ৬ টি ফ্যাকাল্টির অধীনে ৩৬ টিরও বেশি ডিপার্টমেন্ট রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে। এছাড়াও রয়েছে বেশ কয়েকটি ইনস্টিটিউট। আছে পোগোজ স্কুল, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক পরিচালনা করা হয় এটি। কয়েক একর জায়গার ছোট্ট এই ক্যাম্পাসটি নিমিষেই ঘুরে ফেলতে পারবেন। ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলে প্রথমেই চোখে পড়বে শান্ত চত্বর। শান্ত চত্বর পার হলেই প্রশাসনিক ভবনের সামনে দেখা যাবে শহীদ মিনার। বিশ্ববিদ্যালয়টির ঠিক পাশেই রয়েছে ছাত্রীদের জন্য নির্মিত একটি হল "বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল"।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্বশাসিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্বতন জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু। অধ্যাপক ড: এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ১৮৫৮ সালে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশ করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয়। এখানে প্রায় ২৩,০০০ ছাত্র-ছাত্রী এবং ১,০০০ জন শিক্ষক রয়েছেন ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্ত রূপ জবি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ১৮৫৮ সালে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশ করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয়। সবুজ ছায়াঘেরা সুন্দর ক্যাম্পাস। ধন্যবাদ!
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকা শহরের দ্বিতীয় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় (প্রথমঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)। এটি সর্বপ্রথম একটি টোল ছিল। পরবর্তীতে এটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে, পরে উচ্চ বিদ্যালয়ে এরপর কলেজে রূপান্তরিত হয়। জগন্নাথ কলেজ নামে এটি খ্যাতি লাভ করে। সর্বশেষ ২০০৫ সালে এই কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণতি লাভ করে। এর প্রতিষ্ঠাতা অত্র এলাকার জমিদার শ্রী কিশোরীলাল বাবু। উনি তাঁর পিতার নামে এ প্রতিষ্ঠানের নামকরণ করেন। অত্র বিশ্ববিদ্যালয় সুনামের সাথে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে এর প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে। ধূপখোলা মাঠ এ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বরাদ্দকৃত নিজস্ব মাঠ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্ত রূপ জবি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ১৮৫৮ সালে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশ করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্ত রূপ জবি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ১৮৫৮ সালে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশ করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয়।
Love most. ২০০১-০২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরাই প্রথম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা সনদ লাভ করেন। ২০০৫-০৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে শিক্ষার্থী ভর্তি শুরু করে। চারটি অনুষদ, ২২টি বিভাগে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষার্থী নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টির যাত্রা শুরু হয়। এর প্রথম উপাচার্য ছিলেন- অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম খান। বর্তমানে ১১ একর জমির ওপর মোট ১১টি ভবনে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। আমি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রাক্তন ছাত্র এবং প্রথম সমাবর্তন পেয়েছি।
স্কুল থেকে প্রয়োজন মেটাতে মেটাতে এক সময় সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয়েছে এই প্রতিষ্ঠান। দেশের প্রাণকেন্দ্র ঢাকায় অবস্থিত হওয়ায় মেধাবী শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষে থাকে বিশ্ববিদ্যালয়টি। দেশের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে শিক্ষকরা এসে পাঠদান করছে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে। নতুন ক্যাম্পাসের কাজ শেষ হলে জায়গার সমস্যাও সমাধান হয়ে যাবে। এভাবে শত সমস্যা পার হয়ে এগিয়ে যাওয়াই জগন্নাথের কাজ। শুভ কামনা জবি।
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী এই বিদ্যাপিঠের ইতিহাস অনেক সমৃদ্ধ। দেশের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের সকল পর্যায়ে এর শিক্ষার্থীরা নিজ জীবন দিয়ে অবদান রেখেছেন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের প্রথম শহীদ রফিক ছিলেন এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী। বর্তমানে এর শিক্ষার মান অনেক অনেক বেড়েছে। বিগত কয়েকটি বিসিএস এবং জুডিশিয়ারি নিয়োগ পরীক্ষায় সম্মিলিত মেধায় ২য় অবস্থানে রয়েছে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড আজ আপনারা জারা ছাত্র ছাত্রী কাল, হবেন আপনারাই এদেশের বড় বড় অফিসার এমপি মন্ত্রী, আপনার শিক্ষা গরিবের জন্য, আপনার শিক্ষা অসহায়ের জন্য,আপনার শিক্ষা এজাতির জন্য, আমার একটাই দাবি আপনার এ শিক্ষা কাজে লাগান।বাবা মা অনেক কষট করে আপনাদের কে এ jagannath university পযন্ত এনেছে। আমার একটাই দাবি আপনারা বাবা মার কষ্ট বিথা যেতে দিবেন না। চিরজিবি হন আপনারা খোদা হাফেজ
দেশের অন্যতম একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু পরিবেশটা খুব একটা ভালো নয়। সদর ঘাট হতে একটু সামনেই রয়েছে এই প্রতিষ্ঠানটি। বাহিরে দিনভর জ্যাম পড়ে থাকে, অসংখ্য লোকজন যাতাযাত করে এর সামনে দিয়ে। এই ছবিগুলো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের ছবি। ফ্লাইওভারের উপর হতে তুলেছিলাম। এখানে জার্নালিজম সহ আরো অনেক বিষয়ে পড়ানো হয়। তবে ভার্সিটির ভেতরটা শান্ত শিষ্ট ও মোটামোটি পরিচচ্ছন্ন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। উচ্চতর শিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে দেশে উন্নয়নের গুরুদায়িত্ব বহনে সক্ষম তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ মানব সম্পদ তৈরি করাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য; পাশাপাশি গবেষণার যথাযথ প্রচার ও প্রসার করার জন্য এই বিশ্ববিদ্যালয় বিশেষ অবদান রেখে চলেছে।
যদিও আমি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র না, তবু মনের অজান্তেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কে নানা রং এ রাঙ্গীয়েছি মনের মনিকোঠায় ।আসলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি টা অলিগলি আমার এতোটা আপন আর এতটা পরিচিত যা এক জন নিত্য ছাত্র এর ও না। জীবন এর শেষ দিন পর্যন্ত এই ভাবে পছন্দের ও ভালোবাসার শীর্ষ স্থানে থাকবে এই জায়গাটা ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছাকাছি বাসা ছিলো তার সুবাদে ঘুরতে যাওয়া। স্টুডেন্ট ভরা রমরমা পরিবেশে ঘুরতে ভালোই লাগে। এর পাশেই রয়েছে ব্যাস্ততম নৌঘাট সদরঘাট। পাশে রয়েছে আহসান মঞ্জিল যা দেশি-বিদেশি সকল পর্যটকদের নজর কারে। রাতের জগন্নাথ আরও অনেক সুন্দর। তার ওপর ওইদিন আবার সাজিয়ে ছিলো। বন্ধুর সাথে বেশ মজা কেটেছিল।
বাংলাদেশের একটি সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। পুরাতন ঢাকার চিত্তরঞ্জন এ্যাভেনিউতে অবস্থিত। ২০০৫ সালে কলেজ হতে পূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় হয়। বর্তমান ক্যাম্পাস সাড়ে ৭ একর। বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস। ক্যাম্পাসে মসজিদ আছে। নতুন ক্যাম্পাস স্থাপনের জন্য কেরানীগঞ্জে ২০০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয়। খুব অল্প সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি সুমান অর্জন করেছে । বিশেষ করে এখানকার ছাত্র ছাত্রীরা একাডেমিক পড়াশুনা শেষ করে বিসিএস সহ সকল চাকুরী পরীক্ষায় নিজেদের সেরা প্রমাণে অবদান রাখছে। আর এটা সম্ভব হচ্ছে মেধাবী শিক্ষক শিক্ষার্থীদের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও পরিশ্রমে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে এই বাহাদুর শাহ পার্ক এলাকায় স্ট্রিট ফুডের জন্য বিখ্যাত। এখানে খুবই অল্প টাকায় সকাল-দুপুর-রাতে খাবার পাওয়া যায়। মধ্য রাত পর্যন্ত বিভিন্নরকমের মুখরোচক খাবারের দোকান খোলা থাকে। স্ট্রিট ফুড হিসেবে খাবারের স্বাদ অতুলনীয় কিন্তু গুনগত মান মোটামুটি।
রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্বতন জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু। অধ্যাপক ড: এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্ত রূপ জবি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্বতন জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। … আরও
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বনাম জগন্নাথ কলেজ। এই নামেই বিংশ শতাব্দীর অধিকাংশ সময় জুড়ে পরিচিত ছিল। ১৮৫৮ সালে দীননাথ সেন, প্রভাতীচরণ রায়, অনাথবন্ধু মল্লিক এবং ব্রজসুন্দর কৈত্র ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নামে এর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ১৮৭২ সালে এর … আরও
পূর্বতন জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু। অধ্যাপক ড: এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে … আরও
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্বতন জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু। অধ্যাপক ড: এ. কে. এম. … আরও
Jagannath University (Bengali: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়) is a government-financed public university[2][3] in Sadarghat, Dhaka, the capital of Bangladesh.[4]Jagannath University is in the southern part of Dhaka city near the River Buriganga.
অনেক পুরাতন ও ঐতিহাসিক একটি বিশ্ববিদ্যালয়। যেখানে হাজারো শিক্ষার্থী তাদের পূরণ করতে আসে। যেখান থেকে অনেক গুণী মানুষ তৈরী হচ্ছে। অনেক ভালো মানের শিক্ষকরা এখানে শিক্ষা দান করেন। মানুষ গড়ার কারখানা যেখানে মননশীলতা ও সৃজনশীলতার চর্চা হয়।
Jagannath University (Bengali: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়) is a government-financed public university in Sadarghat, Dhaka, the capital of Bangladesh. Jagannath University is in the southern part of Dhaka city near the River Buriganga.
বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। রয়েছে এর উদ্ভাবনী শক্তির উৎস ও সুশিক্ষিত মানুষ তৈরি করার মুল মন্ত্র। তবে এখানে শিক্ষার্থীদের থাকার জন্য নির্দিষ্ট ও বরাদ্দ কোন হোস্টেল নেই।
এটি বাংলাদেশের সুনামধন্য পাব্লিক ইউনিভার্সিটির একটি! যদিও আকারে ক্যাম্পাস ছোট। তবে পড়াশোনার মান উন্নয়নে এরা আগাচ্ছে নতুন ক্যাম্পাস হচ্ছে কেরানীগঞ্জ বিশাল এড়িয়া নিয়ে৷ মেয়েদের নতুন একটা হল হলেও, ছেলেদের কোন হল নেই এখানে।
ছোট পরিসরের খুব সুন্দর একটি ক্যামপাস। পরিস্কার পরিছন্ন বললেই চলে। বাংলাদেশ ভালো বিদ্যাপিট গুলোর একটি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে থাকা সাত কলেজের মধ্যে একটা হলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
Eta too Amader bangladeshi der jonno namkora versity... Jekhane admission newar jonno medhabi der moddhe khub competition hoy.. Luck valo hole admit hoya jay.. That's it
সব চেয়ে পুরাতন এবং মোস্ট পপুলার পাবলিক ইউনিভার্সিটি ইন ঢাকা বাংলাদেশ, এটা অনেক পুরাতন ইউনিভার্সিটি এটা পুরান ঢাকার ৯-১০ চিত্তরঞ্জন এভিনিউ তে স্থাপিত …
"জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়" যেটির পূর্বের নাম ছিলো "জগন্নাথ কলেজ" পরে ২০০৫ সালে এটিকে সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় এ পরিনত হয় এর প্রতিষ্ঠা সন ১৮৫৮।
একটা বিশ্ববিদ্যালয় যা যা থাকা দরকার সব কিছুই আছে কিন্তু নির্মাণ কাঠামো অনেকে অনেক কিছু এখনো জরাজীর্ণ কাজ চলতেছে হয়তো ঠিক হয়ে যাবে
one of the most neglected public university of bangladesh :( সরকার চাইলে পারে একটা হল এর ব্যাবস্থা করে দিতে কিন্তু করে দেয় না।
ঢাকার পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলর মধ্যে অন্নতম। গুলিস্থান থেকে সদরঘাটের গাড়িতে করে জাওয়া যায়। এর আবাসন সুবিধাও খুব ভাল। … আরও
ভার্সিটির ভিতরে কি ফুড কর্ণার বা বসে খাবার খাওয়ার জায়গা আছে? দুঃখিত, প্রশ্ন করার অপশন নেই। তাই Review দিয়ে প্রশ্ন করছি।
আমার ক্যাম্পাস আমার অহংকার। জবিয়ান-১৮
31 reviews
Eqbal Road, Mirpur Rd, Dhaka 1207, Bangladesh
11 reviews
Padma Building, Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman Maritime University, Plot: 1/9, Pallabi, Begum Rokeya Ave, Dhaka 1216, Bangladesh