রমনা পার্ক is a Park located at Moulana Bhasani Rd, Dhaka 1217, Bangladesh. It has received 38682 reviews with an average rating of 4.4 stars.
The address of রমনা পার্ক: Moulana Bhasani Rd, Dhaka 1217, Bangladesh
রমনা পার্ক has 4.4 stars from 38682 reviews
Park
"রমনা পার্ক বা রমনা উদ্যান ঢাকা শহরের রমনা এলাকায় অবস্থিত একটি উদ্যান। এখানে প্রতি বছর পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। এটি রাজধানীবাসীর প্রাতঃভ্রমণের মূল কেন্দ্র। ধরন: নগর উদ্যান অবস্থান: রমনা, ঢাকা, বাংলাদেশ আয়তন: ৬৮"
"রমনার ইতিহাস শুরু হয় 1610 খ্রিস্টাব্দে মোগল শাসনামলে, যখন সম্রাট জাহাঙ্গীরের অধীনে সুবেদার ইসলাম খান ঢাকা শহর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সে সময় ঢাকা শহরের উত্তর উপশহরে দুটি সুন্দর আবাসিক এলাকা গড়ে ওঠে। সেই সময়ে এই এলাকায় নতুন আবাসিক বাড়ি, বাগান, মসজিদ, সমাধি ও মন্দির নির্মিত হয়েছিল। মুঘল শাসনের পতনের পর রমনা ধীরে ধীরে তার অনেক গৌরব হারায়। রমনা তখন ঝোপঝাড়, পরিত্যক্ত বা জরাজীর্ণ দালানকোঠা, সমাধি ও পুরাতন মন্দিরের অনুর্বর এলাকা। 19 শতকের সম্পাদনা 1825 সাল থেকে রমনা এলাকা তার গৌরব পুনরুদ্ধার করতে শুরু করে, যখন ঢাকার একজন ব্রিটিশ কালেক্টর মিঃ ডাউস শহরের উন্নয়নের জন্য একাধিক পদক্ষেপের সূচনা করেন। দোষীদের জড়িত করে, তিনি ঝোপঝাড় পরিষ্কার করেন এবং রমনা কালী মন্দির ছাড়া বেশিরভাগ সমাধি ও স্মৃতিস্তম্ভ ভেঙে ফেলেন। পুরানো হাইকোর্ট ভবনের পশ্চিম পাশে দাঁড়িয়ে থাকা পুরানো মসজিদ এবং সমাধিটিকে রক্ষা করা হয়েছে। সংস্কার করা এলাকাটির নাম দেওয়া হয়েছিল রমনা সবুজ এবং এটিকে রেসকোর্স হিসেবে ব্যবহার করার জন্য একটি সীমানা দিয়ে বেড়া দেওয়া হয়েছিল। 1908 সালে তিনি একটি বাগানের কাজ শুরু করেন যা একটি আকার নিতে 20 বছর সময় নেয়। ঢাকার নবাবরা রেসকোর্স এলাকাকে একটি সুন্দর বাগান হিসেবে গড়ে তোলেন এবং এর একটি অংশের নাম দেন শাহবাগ, রাজকীয় উদ্যান। নবাবরাও রমনায় একটি চিড়িয়াখানা স্থাপন করেছিলেন। 1851 সালে, ইউরোপীয় বেসামরিক কর্মচারীরা রেসকোর্সের উত্তর কোণে ঢাকা ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন এবং দেশভাগের পর হাইকোর্টের বিচারক ও শীর্ষ আমলাদের জন্য মিন্টো রোড এলাকায় বেশ কয়েকটি সুন্দর আবাসিক বাড়ি তৈরি করা হয়। 20 শতকের সম্পাদনা 1947 সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর, রমনা এলাকাটি ঢাকা শহরের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। শাহবাগ থেকে ইডেন বিল্ডিং পর্যন্ত একটি নতুন রাস্তা তৈরি করা হয় এবং রাস্তার পূর্ব দিকের অংশটিকে রমনা পার্ক হিসেবে গড়ে তোলা হয়। বাংলাদেশের বর্তমান সুপ্রিম কোর্ট ভবনের উত্তর-পূর্ব দিকে কয়েকটি প্রাণী এবং বিভিন্ন ধরণের পাখি সহ একটি ক্ষুদ্র চিড়িয়াখানাটি রেখে দেওয়া হয়েছিল এবং পরে মিরপুরের বর্তমান অবস্থানে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল। রমনা পার্ক আনুষ্ঠানিকভাবে 1949 সালে 88"
"রমনা পার্ক বা রমনা উদ্যান ঢাকা শহরের রমনা এলাকায় অবস্থিত একটি উদ্যান। এখানে প্রতি বছর পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। এটি রাজধানীবাসীর প্রাতঃভ্রমণের মূল কেন্দ্র। এই উদ্যানটি ১৬১০ সালে মোঘল আমলে প্রতিষ্ঠা করা হয়। সেই সময়ে রমনার পরিসীমা ছিল বিশাল এলাকা জুড়ে। মোঘলরাই রমনার নামকরণ করেন। পুরানো হাইকোর্ট ভবন থেকে পূর্বের সড়ক ভবন পর্যন্ত মোঘলরা বাগান তৈরী করেছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে কোম্পানী আমলে এ এলাকা জঙ্গলে পরিণত হয়। পরবর্তিতে ১৮২৫ সাল থেকে ব্রিটিশ কালেক্টর ডাউইজের সময় ঢাকা নগর উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয় যার অন্যতম ছিল রমনা এলাকার উন্নয়ন। এ সময় এলাকার একটি অংশ ঘেরাও করে ঘোড়দৌড় বা রেসকোর্সের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। আর অন্য অংশটিকে রমনা গ্রিন নাম দিয়ে যাত্রা শুরু করে আজকের রমনা পার্ক। এ সময় ঢাকার নবাব পরিবার এখানে একটি রাজকীয় বাগান তৈরি করেন যার নাম দেওয়া হয় 'শাহবাগ'। তখন পার্কের আয়তন ছিল প্রায় ৮৯ একর। এ সময় ঢাকার নবাবরা এখানে একটি চিড়িয়াখানাও গড়ে তোলেন। ১৯ শতকে ব্রিটিশ শাসক এবং ঢাকার নবাবদের সহায়তায় এটির উন্নয়ন সাধন করা হয়। ঢাকা শহরের নিসর্গ পরিকল্পনার কাজ শুরু হয়েছিল ১৯০৮ সালে লন্ডনের কিউই গার্ডেনের অন্যতম কর্মী আর"
"এই উদ্যানটি ১৬১০ সালে মোঘল আমলে প্রতিষ্ঠা করা হয়। সেই সময়ে রমনার পরিসীমা ছিল বিশাল এলাকা জুড়ে। মোঘলরাই রমনার নামকরণ করেন। পুরানো হাইকোর্ট ভবন থেকে পূর্বের সড়ক ভবন পর্যন্ত মোঘলরা বাগান তৈরী করেছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে কোম্পানী আমলে এ এলাকা জঙ্গলে পরিণত হয়। পরবর্তিতে ১৮২৫ সাল থেকে ব্রিটিশ কালেক্টর ডাউইজের সময় ঢাকা নগর উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয় যার অন্যতম ছিল রমনা এলাকার উন্নয়ন। এ সময় এলাকার একটি অংশ ঘেরাও করে ঘোড়দৌড় বা রেসকোর্সের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। আর অন্য অংশটিকে রমনা গ্রিন নাম দিয়ে যাত্রা শুরু করে আজকের রমনা পার্ক। এ সময় ঢাকার নবাব পরিবার এখানে একটি রাজকীয় বাগান তৈরি করেন যার নাম দেওয়া হয় 'শাহবাগ'। তখন পার্কের আয়তন ছিল প্রায় ৮৯ একর। এ সময় ঢাকার নবাবরা এখানে একটি চিড়িয়াখানাও গড়ে তোলেন।[২] ১৯ শতকে ব্রিটিশ শাসক এবং ঢাকার নবাবদের সহায়তায় এটির উন্নয়ন সাধন করা হয়। ঢাকা শহরের নিসর্গ পরিকল্পনার কাজ শুরু হয়েছিল ১৯০৮ সালে লন্ডনের কিউই গার্ডেনের অন্যতম কর্মী আর"
"রমনা পার্ক (Ramna Park) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের প্রানকেন্দ্র রমনা এলাকায় অবস্থিত সুনিবিড় ছায়া ঘেরা পরিবেশের একটি মনোরম উদ্যান। প্রতিষ্ঠার সময় অর্থাৎ ১৬১০ সালে রমনা পার্কটি পুরানো হাইকোর্ট ভবন থেকে বর্তমান সড়ক ভবন পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। রমনা পার্কের বর্তমান আয়তন ৬৮"
রমনা পার্ক বা রমনা উদ্যান ঢাকা শহরের রমনা এলাকায় অবস্থিত একটি উদ্যান। এখানে প্রতি বছর পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। এটি রাজধানীবাসীর প্রাতঃভ্রমণের মূল কেন্দ্র। ধরন: নগর উদ্যান অবস্থান: রমনা, ঢাকা, বাংলাদেশ আয়তন: ৬৮.৫ একর (২৭.৭ হেক্টর) খোলা: সারা বছর উন্মুক্ত ইতিহাস: রমনা পার্কে পহেলা বৈশাখের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা এই উদ্যানটি ১৬১০ সালে মোঘল আমলে প্রতিষ্ঠা করা হয়। সেই সময়ে রমনার পরিসীমা ছিল বিশাল এলাকা জুড়ে। মোঘলরাই রমনার নামকরণ করেন। পুরানো হাইকোর্ট ভবন থেকে পূর্বের সড়ক ভবন পর্যন্ত মোঘলরা বাগান তৈরী করেছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে কোম্পানী আমলে এ এলাকা জঙ্গলে পরিণত হয়। পরবর্তিতে ১৮২৫ সাল থেকে ব্রিটিশ কালেক্টর ডাউইজের সময় ঢাকা নগর উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয় যার অন্যতম ছিল রমনা এলাকার উন্নয়ন। এ সময় এলাকার একটি অংশ ঘেরাও করে ঘোড়দৌড় বা রেসকোর্সের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। আর অন্য অংশটিকে রমনা গ্রিন নাম দিয়ে যাত্রা শুরু করে আজকের রমনা পার্ক। এ সময় ঢাকার নবাব পরিবার এখানে একটি রাজকীয় বাগান তৈরি করেন যার নাম দেওয়া হয় 'শাহবাগ'। তখন পার্কের আয়তন ছিল প্রায় ৮৯ একর। এ সময় ঢাকার নবাবরা এখানে একটি চিড়িয়াখানাও গড়ে তোলেন। ১৯ শতকে ব্রিটিশ শাসক এবং ঢাকার নবাবদের সহায়তায় এটির উন্নয়ন সাধন করা হয়। ঢাকা শহরের নিসর্গ পরিকল্পনার কাজ শুরু হয়েছিল ১৯০৮ সালে লন্ডনের কিউই গার্ডেনের অন্যতম কর্মী আর. এল প্রাউডলকের তত্ত্বাবধানে। শহরের সেই নিসর্গ পরিকল্পনার ফল ছিল রমনা পার্কের উন্নয়ন। ২০ বছর লেগেছিল সে কাজ শেষ হতে। যা ১৯২৮ সালে শেষ হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পরও রমনা ঢাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা হিসেবেই থেকে যায়। শাহবাগ থেকে ইডেন বিল্ডিং (সচিবালয়) পর্যন্ত নতুন একটি রাস্তা করা হয় এবং এই রাস্তার পূর্বদিকের অংশ হয় বর্তমান রমনা পার্ক। বর্তমানের সুপ্রীম কোর্ট ভবনের উত্তর-পূর্ব কোণের চিড়িয়াখানাটি তখনও বিদ্যমান ছিল। চিড়িয়াখানার প্রাণীদের মধ্যে ছিল শুধু গুটিকয়েক বাঘ, ভালুক এবং বিভিন্ন জাতের কিছু পাখি। পরে চিড়িয়াখানাটি মীরপুরে তার বর্তমান অবস্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে রমনা পার্ক উদ্বোধন করা হয় ১৯৪৯ সালে। বর্তমানে রমনা পার্কে প্রতি বছর পহেলা বৈশাখে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান হয়। রমনার বটমুলে ছায়ানটের আয়োজনে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান এখন অনেক জনপ্রিয়। রাজধানীতে প্রাতভ্রমণের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র রমনা পার্ক। এটি ‘ঢাকার ফুসফুস’ হিসেবেও পরিচিত । প্রতিদিন সকালে ও বিকালে এখানে হাঁটতে ও ব্যায়াম করতে আসেন কয়েক হাজার মানুষ। আয়তন: এর আয়তন ৬৮ দশমিক ৫ একর। এর ভেতরে একটি লেক আছে যার আয়তন ৮ দশমিক ৭৬ একর। উদ্ভিদ প্রজাতির সংখ্যা: রমনা পার্কে বর্তমানে উদ্ভিদ প্রজাতি ২১১টি। এর মধ্যে ফুল ও শোভাবর্ধক প্রজাতির সংখ্যা ৮৭টি, ফলজাতীয় উদ্ভিদ ৩৬টি, ঔষধি প্রজাতি ৩৩টি, কৃষি বনায়নের উদ্ভিদ প্রজাতি ৩টি, বনজ উদ্ভিদ প্রজাতি ২টি, জলজ উদ্ভিদ প্রজাতি ২টি ও মশলা উদ্ভিদ প্রজাতি ৩টি। বিরল প্রজাতির গাছ: রমনা পার্কে বেশ কিছু বিরল প্রজাতির গাছ আছে। এর কয়েকটি হলো পাদাউক, পলাশ, ধারমার, কাউয়াতুতি (বনপারুল), আগর, জ্যাকারান্ডা, তমাল, বাওবাব, গি¬রিসিডিয়া, কর্পূর, স্কারলেট কর্ডিয়া, জহুরিচাঁপা, ক্যাশিয়া জাভানিকা, মাধবী, মালতী, আফ্রিকান টিউলিপ, কেয়া, অশোক, ট্যাবেবুয়া, পাখি ফুল, কফি, উদয়পদ্ম, সহস্রবেলী, গোল্ডেন শাওয়ার, পালাম, কাউফল, ঝুমকো, লতা পারুল, স্থলপদ্ম, মহুয়া, কুর্চি, বন আসরা, চন্দন, মাকড়িশাল, দুলিচাঁপা, কনকচাঁপা, অঞ্জন ইত্যাদি। রমনা পার্কের রমনা বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান: প্রতি বছর বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখ ভোরে রমনা পার্কের রমনা বটমূলে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। সংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট এটি আয়োজন করে। ছায়ানট ১৯৬৭ সালের পহেলা বৈশাখ (১৩৭৪ বঙ্গাব্দ) থেকে এখানে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান করে আসছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাদে অদ্যাবধি এই উৎসব হয়ে আসছে। বর্তমানে এটি জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়েছে। আপামর জনসাধারণ পহেলা বৈশাখ ভোরে রমনা বটমূলে এসে বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নেয়। শিশু প্রাঙ্গণ: রমনা পার্কের ভিতর একটি শিশু প্রাঙ্গণ রয়েছে। শিশুদের বিনোদনের জন্য এখানে দোলনা, ঢেঁকিকল সহ বেশ কিছু খেলার উপকরণ আছে।
রমনার ইতিহাস শুরু হয় 1610 খ্রিস্টাব্দে মোগল শাসনামলে, যখন সম্রাট জাহাঙ্গীরের অধীনে সুবেদার ইসলাম খান ঢাকা শহর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সে সময় ঢাকা শহরের উত্তর উপশহরে দুটি সুন্দর আবাসিক এলাকা গড়ে ওঠে। সেই সময়ে এই এলাকায় নতুন আবাসিক বাড়ি, বাগান, মসজিদ, সমাধি ও মন্দির নির্মিত হয়েছিল। মুঘল শাসনের পতনের পর রমনা ধীরে ধীরে তার অনেক গৌরব হারায়। রমনা তখন ঝোপঝাড়, পরিত্যক্ত বা জরাজীর্ণ দালানকোঠা, সমাধি ও পুরাতন মন্দিরের অনুর্বর এলাকা। 19 শতকের সম্পাদনা 1825 সাল থেকে রমনা এলাকা তার গৌরব পুনরুদ্ধার করতে শুরু করে, যখন ঢাকার একজন ব্রিটিশ কালেক্টর মিঃ ডাউস শহরের উন্নয়নের জন্য একাধিক পদক্ষেপের সূচনা করেন। দোষীদের জড়িত করে, তিনি ঝোপঝাড় পরিষ্কার করেন এবং রমনা কালী মন্দির ছাড়া বেশিরভাগ সমাধি ও স্মৃতিস্তম্ভ ভেঙে ফেলেন। পুরানো হাইকোর্ট ভবনের পশ্চিম পাশে দাঁড়িয়ে থাকা পুরানো মসজিদ এবং সমাধিটিকে রক্ষা করা হয়েছে। সংস্কার করা এলাকাটির নাম দেওয়া হয়েছিল রমনা সবুজ এবং এটিকে রেসকোর্স হিসেবে ব্যবহার করার জন্য একটি সীমানা দিয়ে বেড়া দেওয়া হয়েছিল। 1908 সালে তিনি একটি বাগানের কাজ শুরু করেন যা একটি আকার নিতে 20 বছর সময় নেয়। ঢাকার নবাবরা রেসকোর্স এলাকাকে একটি সুন্দর বাগান হিসেবে গড়ে তোলেন এবং এর একটি অংশের নাম দেন শাহবাগ, রাজকীয় উদ্যান। নবাবরাও রমনায় একটি চিড়িয়াখানা স্থাপন করেছিলেন। 1851 সালে, ইউরোপীয় বেসামরিক কর্মচারীরা রেসকোর্সের উত্তর কোণে ঢাকা ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন এবং দেশভাগের পর হাইকোর্টের বিচারক ও শীর্ষ আমলাদের জন্য মিন্টো রোড এলাকায় বেশ কয়েকটি সুন্দর আবাসিক বাড়ি তৈরি করা হয়। 20 শতকের সম্পাদনা 1947 সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর, রমনা এলাকাটি ঢাকা শহরের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। শাহবাগ থেকে ইডেন বিল্ডিং পর্যন্ত একটি নতুন রাস্তা তৈরি করা হয় এবং রাস্তার পূর্ব দিকের অংশটিকে রমনা পার্ক হিসেবে গড়ে তোলা হয়। বাংলাদেশের বর্তমান সুপ্রিম কোর্ট ভবনের উত্তর-পূর্ব দিকে কয়েকটি প্রাণী এবং বিভিন্ন ধরণের পাখি সহ একটি ক্ষুদ্র চিড়িয়াখানাটি রেখে দেওয়া হয়েছিল এবং পরে মিরপুরের বর্তমান অবস্থানে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল। রমনা পার্ক আনুষ্ঠানিকভাবে 1949 সালে 88.50 একর (358,100 m2) জমির 71 প্রজাতির গাছপালা নিয়ে উদ্বোধন করা হয়েছিল। হ্রদের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকের বড় খোলা জায়গাগুলি জাতীয় মেলা ও প্রদর্শনীর জন্য ব্যবহার করা হত। 1960 সালে, রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথকে স্থানীয় আতশবাজি প্রদর্শনের সাথে রমনা পার্কে একটি উত্তেজনাপূর্ণ নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল। রানীর জন্য একটি উত্থিত কংক্রিট প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হয়েছিল, যার অবশিষ্টাংশগুলি এখনও হ্রদের কাছাকাছি পার্কে দেখা যায়।
রমনা পার্ক বা রমনা উদ্যান ঢাকা শহরের রমনা এলাকায় অবস্থিত একটি উদ্যান। এখানে প্রতি বছর পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। এটি রাজধানীবাসীর প্রাতঃভ্রমণের মূল কেন্দ্র। এই উদ্যানটি ১৬১০ সালে মোঘল আমলে প্রতিষ্ঠা করা হয়। সেই সময়ে রমনার পরিসীমা ছিল বিশাল এলাকা জুড়ে। মোঘলরাই রমনার নামকরণ করেন। পুরানো হাইকোর্ট ভবন থেকে পূর্বের সড়ক ভবন পর্যন্ত মোঘলরা বাগান তৈরী করেছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে কোম্পানী আমলে এ এলাকা জঙ্গলে পরিণত হয়। পরবর্তিতে ১৮২৫ সাল থেকে ব্রিটিশ কালেক্টর ডাউইজের সময় ঢাকা নগর উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয় যার অন্যতম ছিল রমনা এলাকার উন্নয়ন। এ সময় এলাকার একটি অংশ ঘেরাও করে ঘোড়দৌড় বা রেসকোর্সের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। আর অন্য অংশটিকে রমনা গ্রিন নাম দিয়ে যাত্রা শুরু করে আজকের রমনা পার্ক। এ সময় ঢাকার নবাব পরিবার এখানে একটি রাজকীয় বাগান তৈরি করেন যার নাম দেওয়া হয় 'শাহবাগ'। তখন পার্কের আয়তন ছিল প্রায় ৮৯ একর। এ সময় ঢাকার নবাবরা এখানে একটি চিড়িয়াখানাও গড়ে তোলেন। ১৯ শতকে ব্রিটিশ শাসক এবং ঢাকার নবাবদের সহায়তায় এটির উন্নয়ন সাধন করা হয়। ঢাকা শহরের নিসর্গ পরিকল্পনার কাজ শুরু হয়েছিল ১৯০৮ সালে লন্ডনের কিউই গার্ডেনের অন্যতম কর্মী আর. এল প্রাউডলকের তত্ত্বাবধানে। শহরের সেই নিসর্গ পরিকল্পনার ফল ছিল রমনা পার্কের উন্নয়ন। ২০ বছর লেগেছিল সে কাজ শেষ হতে। যা ১৯২৮ সালে শেষ হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পরও রমনা ঢাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা হিসেবেই থেকে যায়। শাহবাগ থেকে ইডেন বিল্ডিং (সচিবালয়) পর্যন্ত নতুন একটি রাস্তা করা হয় এবং এই রাস্তার পূর্বদিকের অংশ হয় বর্তমান রমনা পার্ক। বর্তমানের সুপ্রীম কোর্ট ভবনের উত্তর-পূর্ব কোণের চিড়িয়াখানাটি তখনও বিদ্যমান ছিল। চিড়িয়াখানার প্রাণীদের মধ্যে ছিল শুধু গুটিকয়েক বাঘ, ভালুক এবং বিভিন্ন জাতের কিছু পাখি। পরে চিড়িয়াখানাটি মীরপুরে তার বর্তমান অবস্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে রমনা পার্ক উদ্বোধন করা হয় ১৯৪৯ সালে। বর্তমানে রমনা পার্কে প্রতি বছর পহেলা বৈশাখে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান হয়। রমনার বটমুলে ছায়ানটের আয়োজনে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান এখন অনেক জনপ্রিয়। রাজধানীতে প্রাতভ্রমণের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র রমনা পার্ক। এটি ‘ঢাকার ফুসফুস’ হিসেবেও পরিচিত । প্রতিদিন সকালে ও বিকালে এখানে হাঁটতে ও ব্যায়াম করতে আসেন কয়েক হাজার মানুষ।
এই উদ্যানটি ১৬১০ সালে মোঘল আমলে প্রতিষ্ঠা করা হয়। সেই সময়ে রমনার পরিসীমা ছিল বিশাল এলাকা জুড়ে। মোঘলরাই রমনার নামকরণ করেন। পুরানো হাইকোর্ট ভবন থেকে পূর্বের সড়ক ভবন পর্যন্ত মোঘলরা বাগান তৈরী করেছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে কোম্পানী আমলে এ এলাকা জঙ্গলে পরিণত হয়। পরবর্তিতে ১৮২৫ সাল থেকে ব্রিটিশ কালেক্টর ডাউইজের সময় ঢাকা নগর উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয় যার অন্যতম ছিল রমনা এলাকার উন্নয়ন। এ সময় এলাকার একটি অংশ ঘেরাও করে ঘোড়দৌড় বা রেসকোর্সের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। আর অন্য অংশটিকে রমনা গ্রিন নাম দিয়ে যাত্রা শুরু করে আজকের রমনা পার্ক। এ সময় ঢাকার নবাব পরিবার এখানে একটি রাজকীয় বাগান তৈরি করেন যার নাম দেওয়া হয় 'শাহবাগ'। তখন পার্কের আয়তন ছিল প্রায় ৮৯ একর। এ সময় ঢাকার নবাবরা এখানে একটি চিড়িয়াখানাও গড়ে তোলেন।[২] ১৯ শতকে ব্রিটিশ শাসক এবং ঢাকার নবাবদের সহায়তায় এটির উন্নয়ন সাধন করা হয়। ঢাকা শহরের নিসর্গ পরিকল্পনার কাজ শুরু হয়েছিল ১৯০৮ সালে লন্ডনের কিউই গার্ডেনের অন্যতম কর্মী আর. এল প্রাউডলকের তত্ত্বাবধানে। শহরের সেই নিসর্গ পরিকল্পনার ফল ছিল রমনা পার্কের উন্নয়ন। ২০ বছর লেগেছিল সে কাজ শেষ হতে। [৩] যা ১৯২৮ সালে শেষ হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পরও রমনা ঢাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা হিসেবেই থেকে যায়। শাহবাগ থেকে ইডেন বিল্ডিং (সচিবালয়) পর্যন্ত নতুন একটি রাস্তা করা হয় এবং এই রাস্তার পূর্বদিকের অংশ হয় বর্তমান রমনা পার্ক। বর্তমানের সুপ্রীম কোর্ট ভবনের উত্তর-পূর্ব কোণের চিড়িয়াখানাটি তখনও বিদ্যমান ছিল। চিড়িয়াখানার প্রাণীদের মধ্যে ছিল শুধু গুটিকয়েক বাঘ, ভালুক এবং বিভিন্ন জাতের কিছু পাখি। পরে চিড়িয়াখানাটি মীরপুরে তার বর্তমান অবস্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়।[৪] তবে আনুষ্ঠানিকভাবে রমনা পার্ক উদ্বোধন করা হয় ১৯৪৯ সালে। বর্তমানে রমনা পার্কে প্রতি বছর পহেলা বৈশাখে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান হয়। রমনার বটমুলে ছায়ানটের আয়োজনে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান এখন অনেক জনপ্রিয়। রাজধানীতে প্রাতভ্রমণের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র রমনা পার্ক। এটি ‘ঢাকার ফুসফুস’ হিসেবেও পরিচিত । প্রতিদিন সকালে ও বিকালে এখানে হাঁটতে ও ব্যায়াম করতে আসেন কয়েক হাজার মানুষ।[৫
রমনা পার্ক (Ramna Park) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের প্রানকেন্দ্র রমনা এলাকায় অবস্থিত সুনিবিড় ছায়া ঘেরা পরিবেশের একটি মনোরম উদ্যান। প্রতিষ্ঠার সময় অর্থাৎ ১৬১০ সালে রমনা পার্কটি পুরানো হাইকোর্ট ভবন থেকে বর্তমান সড়ক ভবন পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। রমনা পার্কের বর্তমান আয়তন ৬৮.৫০ একর। প্রতি বছর ছায়ানটের উদ্যোগে ঐতিহ্যবাহী রমনা পার্কের বটমূলে পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। সবুজে ঢাকা মোঘল আমল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত বিভিন্ন ঘটনার সাক্ষী রমনা পার্কে প্রায় ২১১ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। যার মধ্যে আছে অসংখ্য লতাগুল্ম, দুর্লভ প্রজাতির ছোট বড় বৃক্ষ এবং পাদাউক, কেয়া, কৃষ্ণচূড়া সহ নানান মৌসুমী ফুলের সমাহার। রমনা পার্কে অবস্থিত লেকের দৈর্ঘ্য ৮১২ মিটার এবং প্রস্থ ৯ থেকে ৯৪ মিটার। কিভাবে যাবেন ঢাকার যেকোন স্থান থেকে সিএনজি, ট্যাক্সি অথবা বাসে শাহবাগ এসে শিশুপার্ক অতিক্রম করে কিছুটা সামনে এগিয়ে গেলেই রমনা পার্কের প্রবেশ পথ দেখতে পাবেন। কোথায় থাকবেন রাজধানী ঢাকার প্রায় প্রতিটি এলাকাতেই কম বেশি আবাসিক হোটেল রয়েছে। এখানে ৫ তারকা মানের হোটেল থেকে শুরু করে সাধারণ মানের হোটেলও পাবেন। ৫ তারকা হোটের মধ্যে প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁ, হোটেল লা মেরিডিয়েন, র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এছাড়া বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, ফকিরাপুল, পল্টন, গুলিস্তান এবং পুরান ঢাকাতে কম খরচে থাকার অসংখ্য আবাসিক হোটেল রয়েছে।
ঢাকার শহরের প্রানকেন্দ্র রমনা এলাকায় অবস্থিত সুনিবিড় ছায়াঘেড়া একটি উদ্যান রমনা পার্ক(Ramna Park)। ১৬১০ সালে মোঘল আমলে বিশাল এলাকা জুড়ে (পুরানো হাইকোর্ট ভবন থেকে বর্তমান সড়ক ভবন পর্যন্ত) প্রতিষ্ঠা করা হয় এই উদ্যানটির । বর্তমানে রমনা পার্কে প্রতি বছর পহেলা বৈশাখে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠান হয়ে থাকে যা বাংলার ঐতিহ্য হিসাবে স্থান করে নিয়েছে। ছায়ানটের উদ্যোগে আয়োজিত এ বর্ষবরণ অনুষ্ঠান এখন অনেক জনপ্রিয়। বর্তমানে রমনা পার্কের আয়তন ৬৮ দশমিক ৫০ একর এবং উদ্ভিদ প্রজাতি ২১১টি। প্রচুর ঘাস, লতাগুল্ম, ছোট ও মাঝারি গাছ, মৌসুমী ফুলে সমৃদ্ধ ঐতিহ্যবাহী পার্ক এই রমনা। এখানে রয়েছে অতি দুর্লভ প্রজাতির বৃক্ষ ও পাখি। রমনায় রয়েছে ১৯টি রেইন্ট্রি গাছ। এর একেকটি গাছ বড় হলে দেড় বিঘা জায়গা দখল করবে বলে মনে করছেন পরিবেশবিদরা। রয়েছে ৩৫০টি মেহগনি গাছও। সারিবদ্ধভাবে লাগানো হয়েছে জাম, জলপাই, হরিতকি, পেয়ারা গাছ। পার্কের উত্তর পাশ লাগোয়া হেয়ার রোডে রয়েছে পাদাউক গাছ। পার্কে অসংখ্য গাছপালার ভিড়ে কিছু ফল এবং ঔষধি গাছও দেখা যায়। সবচেয়ে পুরনো মহুয়াগাছটি পার্কের প্রায় মাঝখানে অবস্থিত ছিল। মহুয়াগাছের পূর্বদিকে আছে মিলেশিয়া ও গুলাচ। পার্কের দক্ষিণ-পশ্চিম পাশে আছে এক নামে পরিচিত রমনা বটমূল। পার্কটিতে একটি লেক রয়েছে যা স্থানভেদে প্রস্থ ৯ থেকে ৯৪ মিটার পর্যন্ত এবং দৈর্ঘ্য ৮১২ মিটার।
এটি ঢাকার অন্যতম প্রাচীন এবং সুন্দর পার্ক। এটি হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের পাশে অবস্থিত। পার্কটি বেশ বড় এবং গাছে ভরা। পার্কে কিছু লেকও আছে। ফুটপাথ, বসার বেঞ্চ, ব্যায়ামের ধরনের সরঞ্জাম ইত্যাদি পার্কে পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায়। পার্কটিতে স্যানিটেশনেরও ভালো ব্যবস্থা রয়েছে। আপনি সকালের হাঁটা এবং ব্যায়ামের জন্য এটি খুব সুন্দর এবং আবার বিকেল এবং সন্ধ্যায় কিছু সময় কাটানোর জন্য একটি ভাল জায়গা পাবেন। It is one of the oldest and most beautiful park in Dhaka. It is situated beside Hotel Intercontinental. The park is quite large and full of trees. There are also some lakes in the park. Footpaths, sitting benches, Exercise types of equipment, etc are available adequately in the park. The park has also good sanitation facilities. You will find it so nice for morning walks and exercise and again a good place to spend some time in the afternoon and evening.
ঢাকায় প্রাণভরে নিঃশ্বাস নেওয়ার মত যে কয়টা জায়গা বাকি আছে তার মধ্যে এই জায়গাটা সবচেয়ে পছন্দের আমার। বিশেষ করে সংস্কারের পর আরো সুন্দর লাগে। তবে ফুচকাওয়ালাদের থেকে সাবধান৷ অতিরিক্ত দাম রেখে দিবে। (দয়াকরে ফুল ছিড়বেন না, যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলবেন না। যথেষ্ট ডাস্টবিন আছে। সেগুলো ব্যবহার করবেন। কোনো অবস্থাতেই ময়লা করবেন না। ) .. কখন খোলা পাওয়া যাবে? - সকাল ৬.০০ টা থেকে ১১.০০ টা। আবার দুপুর ২.৩০/৩.০০টা থেকে রাত ৭.৩০ অবধি। - তবে শুক্রবার তাড়াতাড়ি অফ হয়ে যায়। - কোনো টিকিট লাগে না। .. শাহবাগ থেকে সোজা সামনের দিকে ৫ মিনিট হাঁটলেই রমনা। আবার কন্টিনেন্টাল হোটেলের ওইদিক দিয়েও গেইট আছে। শিল্পকলার দিক থেকেও গেইট পাবেন। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মাঝখান দিয়েও রাস্তা পার হয়ে আসতে পারবেন। সম্ভব হলে শুক্রবার, শনিবার না যাওয়াই ভালো। অনেক ক্রাউড হয়।
পার্ক (Ramna Park) বাংলাদে শের রাজধানী ঢাকা শহরের প্রানকেন্দ্র রমনা এলাকায় অবস্থিত সুনিবিড় ছা+য়া ঘেরা পরিবেশের একটি মনোরম উদ্যান। প্রতিষ্ঠার সময় অর্থাৎ ১৬১০ সালে রমনা পার্কটি পুরানো হাইকোর্ট ভবন থেকে বর্তমা+ন সড়ক ভবন পর্যন্ত বিস্তৃত +ছিল। রমনা পার্কে+র বর্তমান আয়তন ৬৮.৫০ একর। প্রতি বছর ছায়ানটের উদ্যোগে ঐতি+হ্যবাহী রমনা পার্কের বটমূলে পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।সবু+জে ঢাকা মোঘল আমল+ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত বিভিন্ন ঘটনার সাক্ষী রমনা পা+র্কে প্রায় ২১১ প্রজাতির উদ্ভি+দ রয়েছে। যার মধ্যে আছে অসংখ্য লতাগুল্ম, দুর্লভ প্রজাতির ছোট +বড় বৃক্ষ এবং পাদাউক, কেয়া, কৃষ্ণচূড়া সহ নানান মৌ+সুমী ফুলের সমাহার। রমনা পার্কে অবস্থিত লেকের দৈর্ঘ্য ৮১২ মিটার এবং প্রস্থ ৯+ থেকে ৯৪ মিটার।
প্রকৃতি প্রেমী হিসেবে যেকোনো পার্ক,প্রাকৃতিক পরিবেশ ভালো লাগে।রমনা পার্ক তার বাহিরে নয়।এই পার্কের সাথে অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে পরোক্ষভাবে। তবে ইদানীং এই পার্কে অনেক অনৈতিক কাজ হচ্ছে তা আশেপাশে গাছগুলোর নিচে ঘুরলেই বুঝা যায়।আশেপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পরে আছে ব্যবহৃত কন্ডমের প্যাকেট,কনডম।যা এই পার্কটির ঐতিহাসিক সুনামকে নষ্ট করছে।তাই প্রসাশন ও পার্কটিতে দায়িত্বর কর্মকতাদের নিকট দরখাস্ত যে আপনারা এসবের প্রতি ব্যবস্থা নিন।
রমনা পার্ক ঢাকা শহরের সবুজের প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ।এটি ব্রিটিশ আমলে তৈরি করা উদ্যান। ব্রিটিশদের দ্বারা এর নকশা তৈরি করা হয়েছিল । বর্তমানে নানা পরিবর্তনের পর এর গাছের সংখ্যা যেমন কমে গিয়েছে তেমনি বৃক্ষের বিভিন্ন ধরনের সংখ্যা কমেছে । পূর্বে শিশুপার্কটিতে যে রাইডগুলো ছিল তা ছিল খুবই শারীরিক কসরত এর জন্য উপযুক্ত। বর্তমানের রাইট গুল খুবই ছোট বাচ্চাদের জন্য উপযোগী।
ঢাকাস্থ অবস্থিত রমনা পার্ক এক প্রাকৃতিক সুন্দর্যে আবিরীত। সকাল বেলার পাখির কোলাহল বিকেলে সস্তির পাওয়ার আশায় কান্ত মানুষ গুলোর পায়ের আওয়াজ। বর্তমানে পার্কটি সকাল ৬ টা থেকে ১০ টা পর্যন্ত এবং দুপুর ৩ টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত খোলা থাকে। সবুজ প্রকৃতির মাঝে খুবই সুন্দর একটি পার্ক।
ঢাকা শহরের যেকোনো বিনোদনের জন্য যেকোনো পাবলিক প্লেস এর ভিতর সবচেয়ে উত্তম জায়গা এটি। সম্পূর্ণ এড়িয়াটি সিসিটিভি ক্যামেরার আওতাভুক্ত। সবধরনের গাছের সংমিশ্রণে পরিবেশটি অত্যন্ত সুন্দর। শিশুদের জন্য রয়েছে উন্মুক্ত খেলার জায়গা ও বিভিন্ন বিনোদন এর উপকরণ! সবমিলিয়ে অনবদ্য!
রমনা পার্ক বা রমনা উদ্যান ঢাকা শহরের রমনা এলাকায় অবস্থিত একটি উদ্যান। উদ্যানটি ১৬১০ সালে মোঘল আমলে প্রতিষ্ঠা করা হয়। ঢাকার মানুষের একটু শান্তির জায়গা এই পার্ক।সকালে নানা বয়সের মানুষের প্রাতভ্রমণের জন্য এর থেকে সুন্দর জায়গা ঢাকা শহরে আছে আমার মনে হয়না
অসাধারণ সুন্দর করেছে রমনা পার্ক। অাগে যেখানে নাম শুনলেই একটা নেগেটিভ ভাবনা অাসতো, অাজ তো তা দেখে অবাক। বাচ্চা, যুবক, বুড়ো সবার উপযোগী করে সাজানো হয়েছে রমনাকে। বাচ্চাদের সময় কাটানোর একটি উৎকৃষ্ট জায়গা বলা যায়। লেকটিও … আরও
আগের রমনা পার্ক ও বর্তমানের রমনা বিস্তর তফাৎ। ছোট বেলায় গেলে কিছুই দেখার মত ছিল না। এখন সত্যিই মনমুগ্ধকর, সুন্দর লেক। একটা জিনিস লক্ষণীয়, মানুষ প্রচুর পরিমাণে প্লাস্টিক বর্জ্য ফেলে রাখে, বাদাম এর খুসা ফেলা ঠিক না তবুও ফেললে সমস্যা নাই … আরও
রাজধানী ঢাকা শহরে বুক ভরে যদি নিঃশ্বাস নেওয়ার কথা বলা হয় তাহলে চট করেই যে জায়গাটির নাম সবার আগে মনে আসবে, তা হলো রমনা উদ্যান। আরও নির্দিষ্ট করে যদি বলা যায় তা হলে আমরা সকলে রমনা পার্কের কথা মনে করি। রমনা পার্ক রমনা উদ্যানেরই একটি অংশ। … আরও
এটা যেন ঢাকা শহরের ফুসফুস! সবুজ শ্যামলা বৃক্ষরাজি আর পাকপাখালীর ডাক। মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। এ যেন যান্ত্রিক জীবনে হঠাৎ থমকে যাওয়া। শহুরে জীবনে বুক ভরে নিঃশ্বাস নেওয়ার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র। সাথে শিশুদের বিনোদন আর লেকের অপরূপ সৌন্দর্য তো আছেই।
ঢাকার ব্যস্ততম শহরে যদি একটু মন খুলে পরিবেশকে উপভোগ করতে চান, তাহলে এই জায়গাটি আপনার জন্য একদম পারফেক্ট। এই জায়গাটি সকালে এবং বিকালে মানুষ হাঁটার জন্য ব্যবহার করে থাকে। অনেক দূর দূরান্ত থেকে মানুষ এখানে হাঁটতে আসে এবং তারা তাদের … আরও
ঢাকাবাসী র জন্য একটু সুন্দর বিকেল বা পরিবার নিয়ে একটু খোলা আকাশে বেড়ানো র জন্য আদর্শ। পানির বোতল সহ বিভিন্ন প্লাস্টিক জাতীয় পন্য নিয়ে ভিতরে প্রবেশ নিষেধ এবং স্কুল ড্রেস পরিহিত অবস্থায় প্রবেশ নিষেধ।
রমনা পার্ক # কোন প্রকার টিকিট লাগে না। # মনরম সবুজ পরিবেশ। # শিশুদের খেলার ব্যবস্থা রয়েছে। # লেক আছে। # বসার খুব ভালো ব্যাবস্থা রয়েছে।
রমনা সুন্দর একটি জায়গা। বর্তমানে সংস্কার করার পর আরো দারুন দেখা যায়। দুপুরের লকড-আউট টাইমটা বাদ দেওয়া হলে অনেক ভালো হত।
ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে সবুজের এক টুকরো ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত রমনা পার্ক ঢাকাবাসীদের জন্য একটি জনপ্রিয় বিনোদন ও … আরও
Ramna Park is the Lungs of Dhaka, বিশেষ করে শিশুদের জন্য বিভিন্ন রাইডের ব্যবস্থা আছে যা শিশুদের নির্মল আনন্দ দিচ্ছে।
ঢাকার মধ্যে সবচেয়ে বড় ,সবুজ এবং গোছানো পার্ক। নিট এন্ড ক্লিন পরিবেশ। সুন্দর লেক।