Joydebpur Junction, Rd, 1700 Munsipara Shib Bari Rd, Gazipur, Bangladesh
Joydebpur railway station Mosque is a Mosque located at Joydebpur Junction, Rd, 1700 Munsipara Shib Bari Rd, Gazipur, Bangladesh. It has received 2155 reviews with an average rating of 4.1 stars.
Monday | 5AM-9PM |
---|---|
Tuesday | 5AM-9PM |
Wednesday | 5AM-9PM |
Thursday | 5AM-9PM |
Friday | 5AM-9PM |
Saturday | 5AM-9PM |
Sunday | 5AM-9PM |
The address of Joydebpur railway station Mosque: Joydebpur Junction, Rd, 1700 Munsipara Shib Bari Rd, Gazipur, Bangladesh
Joydebpur railway station Mosque has 4.1 stars from 2155 reviews
Mosque
"১৮৮৪-৮৫ সালে ঢাকা স্টেট রেলওয়ে নারায়ণগঞ্জ-ময়মনসিংহ মিটার গেজ রেলপথটি নির্মাণ করে, এই সময় জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশনটি চালু হয়। ১৯৯৮ সালে ৪"
"জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশন স্টেশন হচ্ছে বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের গাজীপুর জেলার গাজীপুর সদর উপজেলায় অবস্থিত একটি রেলওয়ে স্টেশন। ১৮৮৪-৮৫ সালে ঢাকা স্টেট রেলওয়ে নারায়ণগঞ্জ-ময়মনসিংহ মিটার গেজ রেলপথটি নির্মাণ করে, এই সময় জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশনটি চালু হয়। ১৯৯৮ সালে ৪"
"ঢাকার উত্তরে জয়দেবপুর জংশন বাংলাদেশের রেল যোগাযোগের একটি কমিউনিকেশন হাব এবং প্রাণকেন্দ্র এখান থেকে এখান থেকে ময়মনসিং জামালপুর দেওয়ানগঞ্জ ঈশ্বরগঞ্জ মোহনগঞ্জ মিটারগেজ রুটে ট্রেন চলাচল করে এছাড়াও টাঙ্গাইলে রাজশাহী পার্বতীপুর বগুড়া লালমনিরহাট কুড়িগ্রাম খুলনা-যশোর ঈশ্বরদী হর্ষচরিত ট্রেন জয়দেবপুর থেকে যায়। বর্তমানে জয়দেবপুর জংশন হতে টঙ্গী জংশন পর্যন্ত ডাবল ডুয়েল গেজ লাইন নির্মাণ কাজ চলমান আছে"
"If the mosque is beautiful, there will be more people, but no"
"আমার স্মৃতিতে ঘিরে থাকা জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশন Joydebpur Railway Station স্টেশন হিসেবে খুব ভালো একটি স্টেশন। এখানে ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী ও রাজশাহী থেকে ঢাকাগামী প্রায় প্রত্যেক ট্রেন এখানে থামে। আমি এই স্টেশনে অনেক বেশি গেছি । তাই আমি মনে করি এই স্টেশনটি একটি অন্যতম রেলওয়ে স্টেশন।"
১৮৮৪-৮৫ সালে ঢাকা স্টেট রেলওয়ে নারায়ণগঞ্জ-ময়মনসিংহ মিটার গেজ রেলপথটি নির্মাণ করে, এই সময় জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশনটি চালু হয়। ১৯৯৮ সালে ৪.৮ কিলোমিটার (৩ মাইল) দীর্ঘ যমুনা সেতু নির্মাণের ফলস্বরূপ, রেলের প্রয়োজনীয়তা পুনর্নির্ধারণ করা হয়। প্রথমত, রেলওয়ে ব্যবস্থার পূর্ব অংশটিকে পশ্চিমাংশের সাথে সংযুক্ত করার জন্য, জয়দেবপুর থেকে জামতৈল পর্যন্ত ৯৯ কিলোমিটার (৬২ মাইল) দীর্ঘ নতুন দ্বৈতগেজ লাইন তৈরি করা হয়। দেশের দুই পৃথক অংশে ব্যবহৃত দুটি ভিন্ন গেজের সমস্যাটি দ্বৈত গেজ প্রবর্তন করে সমাধান করা হয়। দ্বিতীয়ত, জামতৈল থেকে পার্বতীপুর পর্যন্ত ২৪৫ কিলোমিটার (১৫২ মাইল) দৈর্ঘ্যের ব্রডগেজ ট্র্যাকটিকে দ্বৈত গেজে রূপান্তরিত করা হয়।এটির ফলে জয়দেবপুরকে একটি দ্বৈত গেজের রেলওয়ে স্টেশনে রূপান্তর করা হয়। অবস্থানগাজীপুর জেলা বাংলাদেশস্থানাঙ্ক২৪°৪৫′১২″ উত্তর ৯০°২৪′৩৭″ পূর্বমালিকানাধীনবাংলাদেশ রেলওয়েলাইননারায়ণগঞ্জ-বাহাদুরাবাদ ঘাট লাইনইতিহাসচালু১৮৮৪-৮৫
জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশন স্টেশন হচ্ছে বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের গাজীপুর জেলার গাজীপুর সদর উপজেলায় অবস্থিত একটি রেলওয়ে স্টেশন। ১৮৮৪-৮৫ সালে ঢাকা স্টেট রেলওয়ে নারায়ণগঞ্জ-ময়মনসিংহ মিটার গেজ রেলপথটি নির্মাণ করে, এই সময় জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশনটি চালু হয়। ১৯৯৮ সালে ৪.৮ কিলোমিটার (৩ মাইল) দীর্ঘ যমুনা সেতু নির্মাণের ফলস্বরূপ, রেলের প্রয়োজনীয়তা পুনর্নির্ধারণ করা হয়। প্রথমত, রেলওয়ে ব্যবস্থার পূর্ব অংশটিকে পশ্চিমাংশের সাথে সংযুক্ত করার জন্য, জয়দেবপুর থেকে জামতৈল পর্যন্ত ৯৯ কিলোমিটার (৬২ মাইল) দীর্ঘ নতুন দ্বৈতগেজ লাইন তৈরি করা হয়। দেশের দুই পৃথক অংশে ব্যবহৃত দুটি ভিন্ন গেজের সমস্যাটি দ্বৈত গেজ প্রবর্তন করে সমাধান করা হয়। দ্বিতীয়ত, জামতৈল থেকে পার্বতীপুর পর্যন্ত ২৪৫ কিলোমিটার (১৫২ মাইল) দৈর্ঘ্যের ব্রডগেজ ট্র্যাকটিকে দ্বৈত গেজে রূপান্তরিত করা হয়।এটির ফলে জয়দেবপুরকে একটি দ্বৈত গেজের রেলওয়ে স্টেশনে রূপান্তর করা হয়। ©Wikipedia
ঢাকার উত্তরে জয়দেবপুর জংশন বাংলাদেশের রেল যোগাযোগের একটি কমিউনিকেশন হাব এবং প্রাণকেন্দ্র এখান থেকে এখান থেকে ময়মনসিং জামালপুর দেওয়ানগঞ্জ ঈশ্বরগঞ্জ মোহনগঞ্জ মিটারগেজ রুটে ট্রেন চলাচল করে এছাড়াও টাঙ্গাইলে রাজশাহী পার্বতীপুর বগুড়া লালমনিরহাট কুড়িগ্রাম খুলনা-যশোর ঈশ্বরদী হর্ষচরিত ট্রেন জয়দেবপুর থেকে যায়। বর্তমানে জয়দেবপুর জংশন হতে টঙ্গী জংশন পর্যন্ত ডাবল ডুয়েল গেজ লাইন নির্মাণ কাজ চলমান আছে
If the mosque is beautiful, there will be more people, but no. Only the worshipers can say how beneficial it is for the mosque visitors at Mashallah station. মসজিদ সুন্দর হলেই যে মানুষ বেশী হবে তা কিন্তু না। মাশাল্লাহ স্টেশনে মসজিদ ভ্রমনকারীদের জন্য কতটা উপকারি শুধু মাত্র নামাজী ব্যক্তিরাই বলতে পারবে।
আমার স্মৃতিতে ঘিরে থাকা জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশন Joydebpur Railway Station স্টেশন হিসেবে খুব ভালো একটি স্টেশন। এখানে ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী ও রাজশাহী থেকে ঢাকাগামী প্রায় প্রত্যেক ট্রেন এখানে থামে। আমি এই স্টেশনে অনেক বেশি গেছি । তাই আমি মনে করি এই স্টেশনটি একটি অন্যতম রেলওয়ে স্টেশন।
বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশন সমূহ নামাজ পড়ার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ সুবিধা নেই। কোথাও কোনো একটি কক্ষ অথবা ছোট্ট একটা স্থানকে নামাজের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশন মসজিদ আয়তনে খুবই ছোট এর ফলশ্রুতিতে পর্যাপ্ত মানুষ একত্রে নামাজ আদায় করতে পারে না।
গাজীপুরের একমাত্র বড় স্টেশন জয়দেবপুর স্টেশন। এখানে বিভিন্ন রেলপথে আসা ঢাকাগামী আন্তঃনগর ট্রেন এবং লোকাল ট্রেন সমূহ ব্রেক দিয়ে থাকে। যদিও স্টেশন খুব উন্নত মানের না তবে কাজ চলতেছে আগামীতে জয়দেবপুর স্টেশন উন্নত এবং পরিচ্ছন্ন একটি স্টেশন হবে আশা করি।
সত্যি কথা বলতে আমি জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশন কখনও ফ্রি দেখি নাই । সব সময় যাত্রীর চাপ থাকেই , এর বেশির ভাগই ঢাকাগামী যাত্রী । এছাড়া খুলনা ও রাজশাহী অঞ্চলের ট্রেনের শেষ মিলনস্থল এটা । যাই হোক আপনি আপনার প্রয়োজন মত ট্রেন পেয়ে যাবেন এখানে ।
জয়দেবপুর স্টেশনে ঢুকে দক্ষিণ দিকে অল্প হাটলেই হাতের বাম পাশেই মসজিদ। ওযু এবং প্রস্রাবের ব্যাবস্থা আছে। তবে পুরুষদের জন্য। মহিলারা ওয়াশরুম ব্যাবহার করতে চাইলে স্টেশন থেকে বেড়িয়ে হাতের বাম পাশে পাবলিক টয়লেট পাবেন।
ঢাকাগামী বা ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা সব ট্রেন ই এই জাংশন অতিক্রম করে এবং ৫-১০ মিনিটের জন্য থামে (২/৩ টা ট্রেন ছাড়া)। গাজীপুরের আশেপাশে যারা থাকেন, ঢাকা যাওয়া-আসার জন্য ট্রেন সবচেয়ে ভালো অপশন হবে।
জয়দেবপুর জংশনের পাশেই অবস্থিত এই মসজিদটি। যাত্রী পথচারী এবং ব্যবসায়ীরা এখানে নামাজ আদায় করতে পারেন। মসজিদটি পাশে হওয়ায় খুব সহজেই মুসল্লিরা নামাজ আদায় করতে পারেন।
অনেক জনবহুল একটি জায়গা। কিন্তু কোন ট্রেনই এখানে সময়মতো আসে না। ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা বেনাপোল,রংপুর ও কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনগুলোর স্টপেজ দেওয়া উচিত
১৮৮৪-৮৫ সালে ঢাকা স্টেট রেলওয়ে নারায়ণগঞ্জ-ময়মনসিংহ মিটার গেজ রেলপথটি নির্মাণ করে, এই সময় জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশনটি চালু হয়।[১] … আরও
কমলাপুর থেকে গাজীপুর এসে ট্রেন থামল মাঝের লাইনে। আমারই নামতে কষ্ট হল। বৃদ্ধরা এবং মহিলা ও বাচ্চাদের জন্য খুবই রিস্ক। সমাধানের উপায় কি?
ট্রেনে আরোহী যাত্রী এবং স্টেশনে অবস্থানরত যাত্রীদের জন্য খুব ফলস্বরূপ ও হেল্পফুল। যাত্রীরা সময় করে তাদের নামাজ আদায় করে নিতে পারে।
One of the busy rail station.Because this is hub of dhaka mymensing, dhaka-khulna,dhaka-rajshahi,Dhaka-Rangpur, Dhaka-panchagor.
ঢাকার পর সবচেয়ে বড় এস্টেশন। এইখানে আন্তনগর ট্রেন এবং লোকাল ট্রেনে থামে। মোটামুটি পরিবেশ ভালো, একটু সাবধানে থাকলে আরো ভালো।
জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশন স্টেশন হচ্ছে বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের গাজীপুর জেলার গাজীপুর সদর উপজেলায় অবস্থিত একটি রেলওয়ে স্টেশন।
মৈত্রি ছারা সকল আন্তঃনগর ট্রেনের ডাউন স্টপেজ জয়দেবপুরে বাধ্যতামুলক করা হোক। জয়দেবপুর স্টেষনকে আধুনিকিকরন করা হোক।
সার্ভিস খুব খারাপ, কোন কিছুর জন্য প্রশ্ন করলে কোন উত্তর পাওয়া যায় না। আর অধিকাংশ মানুষ টিকিট ছাড়াই ট্রেনে উঠে
আসসালামুয়ালাইকুম এই স্টেসন এর পরিবেশ অনেক ভালো এই স্টেসন এর পরিচালনা অনেক ভালো এই স্টেসন এ বেশিরভাগ ট্রেন থামে
(জয়দেবপুর জংশন রেলওয়ে স্টেশন) is a railway junction in Gazipur District of Dhaka Division in Bangladesh.
Joydebpur railway station came up when Dacca State Railway constructed the Narayanganj-Mymensingh.
জায়গার কিছু স্বল্পতা রয়েছে। ভবিষ্যতে আরো একটু জায়গা বাড়িয়ে দিলে অনেক লোক নামাজ আদায় করতে পারবে।
বর্তমান সময়ের সাথে স্টেশন টি যায় না। এখানে উত্তরবঙ্গ গামি প্রায় সব ট্রেন এখানে থামে।
ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, জামালপুর, যমুনা সেতু, কুষ্টিয়া, খুলনা যেতে গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন।
স্টেশনে আগত যাত্রীদের নামাজের সুন্দর সুবিধার জন্য আল্লাহ তা'আলা উত্তম প্রতিদান করুক।
খুব ছোট একটা স্টেশন। ট্রেনের শিডিউল জানার জন্য একটা ইলেক্ট্রনিক বোর্ড পর্যন্ত নেই।
আপনি জয়দেবপুর থেকে ময়মনসিংহ অভিমুখে এবং পশ্চিমাঞ্চল অভিমুখে যাত্রা করতে পারবেন।
খুবই ভালো নামায পড়ার পাশা পাশি কারো হাত মুখ ধোয়ার জন্য অনায়াশে ব্যাবহার করা যায়।
জায়গাটা খুব একটা ভালো লাগেনি স্টেশনের ভেতরে বিশুদ্ধ খাবার পানির ব্যবস্থা নেই
এই একটা মাত্র জায়গা যেখানে দেখে মনে হয় দেশের সব মানুষ ট্রেনে যাতায়াত করে।
প্লাটফর্মের অবস্থা খোবই খারাপ। বাচ্চা ও মহিলাদের জন্য খোবই ঝুকিপূর্ণ।
Protidin ai jaigai na asle dhaka jaowa hobe na. Adda mari ai gaigai
স্টেশনের ভিতরে হওয়ায় নামাজেরও সমস্যা হয় না আবার ট্রেনও লেইট হয় না
জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশনে অনেক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয় পেসেঞ্জার
Train station e jonno wait korar time e namaj porar jonno best
যদি তুমি মানুষকে বিচার করতে যাও তাহলে ভালবাসার সময় পাবে না.
উত্তরবঙ্গ ও ময়মনসিংহ যাওয়ার অনেক ট্রেন পাওয়া যাবে এখান থেকে
রেল স্টেশনের পাশেই মসজিদ। চাইলে নামায আদায় করা যাবে এখানে।
উত্তরবঙ্গের সকল গাড়ি এ লাইনে যায় এবং ভারতের গাড়ি ও যায়
বিমান বন্দর বা ঢাকা যাওয়ার জন্য খুবই ভালো একটা মাধ্যম
ট্রেন স্টেশন ট্রেনের সময়সূচি ডিজিটাল display নাই!!
পরিচ্ছন্ন স্টেশন অনেকটা। মসজিদ টা ছোট তবে পরিচ্ছন
অপেক্ষা রত যাত্রীসাধারণ গন মানুষ নামাজ আদায় করেন
Train a asar somoy ei station hoye aslam valoi.
পরিবেশ তেমন একটা ভালো না, কোনো রকম আরকি চলে
জয়দেবপুর স্টেশন এর দক্ষিণ কর্নারে অবস্হিত
ছোট মসজিদে যাত্রীদের নামাজের ব্যবস্থা আছে
রেলওয়ের সাথেই মসজিদ, অজুখানা, বাথরুম আছে।
জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশনে অবস্থিত মসজিদ।
অনেক নোংরা, বসার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা নেই
খুবই সুন্দর মসজিদ এবং পজিশনটা খুবই ভালো
MashaAllah.. Khub e sundor ekta Mosque
সুন্দর স্টেশন, তবে পকেটমার হতে সাবধান!
জয়দেবপুর ট্রেন স্টেশন খুব সুন্দর জায়গা
স্টাফদের আরো দায়িত্বশীল আচরন করতে হবে
মোবাইল মানিব্যাগ সতর্কতার সহিত রাখবেন
আল্লাহর ঘর মসজিদ মানেই শান্তির স্থান।
রেল আমার কখনোই ভাল লাগে না সিডিউল নাই
আগের তোলনায় এখন ভালো সর্ভিস পাওয়া যায়
জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশন অনেক পুরাতন
রেল স্টেশনটি খুবই সুন্দর এবং জাঁকজমক
ট্রেন সঠিক সময়ে আসেনা। অনেক দেরি করে
প্রতিটি নামাজের সময় খোলা হয়ে থাকে।
নামাজের জন্য অনেক ভালো পরিবেশ এখানে
আগের চাইতে অনেক ভালো অবস্থানে আছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা সহিদুর রহমান সড়ক
চোর, ছিনতাইকারী আর বাটপারে ভরা।
মসজিদ সব সময় ভালো লাগার জায়গা।
So exsaited in joypurhat tawn
নামাজকে বলো না আমার কাজ আছে?
খুবই সুন্দর ও মনোরম পরিবেশ।
খুব ই ব্যাস্ত একটা স্টেশন।
কতবার যে গেছি হিসাব নাই।
খুব প্রসিদ্ধ মসজিদ এটি
ভালোই লাগছে আমার কাছে
Journey korte vlo hoy
অনেক সুন্দর জায়গা
প্রচুর লোকজন
জায়গাটা ভালো
Gazipur
104 reviews
XCXC+3GW, Masjid Road, Joydebpur, Gazipur, ঢাকা 1703, বাংলাদেশ