1stFloor, Bangladesh Bank Training Academy, 5 Mirpur Rd, Dhaka 1216, Bangladesh
টাকা জাদুঘর is a Museum located at 1stFloor, Bangladesh Bank Training Academy, 5 Mirpur Rd, Dhaka 1216, Bangladesh. It has received 1055 reviews with an average rating of 4.5 stars.
Monday | 10AM-4PM |
---|---|
Tuesday | Closed |
Wednesday | Closed |
Thursday | 10AM-4PM |
Friday | 10AM-4PM |
Saturday | 10AM-4PM |
Sunday | 10AM-4PM |
The address of টাকা জাদুঘর: 1stFloor, Bangladesh Bank Training Academy, 5 Mirpur Rd, Dhaka 1216, Bangladesh
টাকা জাদুঘর has 4.5 stars from 1055 reviews
Museum
"টাকা জাদুঘর বা মুদ্রা জাদুঘর বাংলাদেশের ঢাকা জেলার মিরপুরে অবস্থিত। প্রাচীন বাংলা থেকে শুরু করে আধুনিক কাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ের ধাতব মুদ্রা এবং কাগুজে নোট সংরক্ষণ এবং প্রদর্শনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এই টাকা জাদুঘরে। সেই সঙ্গে এখানে জায়গা পেয়েছে মুদ্রা সংরক্ষণের প্রাচীন কাঠের বাক্স ও লোহার সিন্দুক। টাকা জাদুঘরের বের হবার স্থানের পাশেই আছে একটি স্টুডিও।সেখানে এক লক্ষ টাকার স্যুভেনির নোটে প্রেসিডেন্টের ছবির জায়গায় নিজের ছবি লাগিয়ে নেওয়া যায় মাত্র পঞ্চাশ টাকার বিনিময়ে। ইতিপূর্বে সীমিত পরিসরে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে এমন একটি কারেন্সি মিউজিয়াম ছিল। ২০১৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশের প্রথম এই টাকা জাদুঘর। কড়ি থেকে কাগুজে নোট এখানে সংরক্ষিত ও প্রদর্শিত হচ্ছে প্রাচীন আমল থেকে বর্তমান সময়কাল পর্যন্ত মুদ্রিত বিভিন্ন ধরনের ধাতব মুদ্রা, কাগজের নোট ও মুদ্রা সম্পর্কিত দ্রব্যসামগ্রী। প্রদর্শিত মুদ্রাগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ সহ ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীনতম ছাপাঙ্কিত পাঞ্চ মার্কড (রৌপ্য মুদ্রা) যার ব্যাপ্তি খ্রিষ্টপূর্ব ৫ম-৪র্থ শতক থেকে খিস্টাব্দ ২য় শতক পর্যন্ত। কুষাণ মুদ্রা, হরিকেল মুদ্রা, দিল্লী ও বাংলার সুলতানদের মুদ্রা, মোগল ও ব্রিটিশ শাসকদের মুদ্রাসহ আধুনিক মুদ্রা সম্ভার। স্মরণাতীতকাল থেকে ১৯ শতক পর্যন্ত বাংলায় ক্ষুদ্র লেনদেনে মুদ্রা হিসেবে কড়ি ব্যবহার করা হত, সে সব কড়ির কিছু নমুনাও রয়েছে প্রদর্শনীতে। কুষাণ সম্রাটগণের প্রদত্ত শক পার্থিয়ান ও তাম্রমুদ্রার কিছু নমুনা রয়েছে যা খ্রিস্টাব্দ ১ম ও ২য় শতকে ব্যবহার করা হত। হরিকেল মুদ্রা মূলত ৭ম ও ৮ম খিস্টাব্দের দিকে বর্তমান সিলেট, নোয়াখালী, কুমিল্লার ময়নামতি, চট্টগ্রামের উপকূলবর্তী অঞ্চলে ব্যবহার হত। ময়নামতির প্রত্নস্থল থেকে বিপুল হরিকেল মুদ্রা পাওয়া যায়। মধ্যযুগে মুসলিম শাসনামলে তথা সুলতানি শাসনামলে (১৪শ ও ১৫শ শতকে) ২৬ জন শাসক বাংলার বিভিন্ন টাকশাল থেকে মুদ্রা জারি করেন। মুদ্রার তথ্যের উপর ভিত্তি করে এখন পর্যন্ত ৪০টি টাকশালের নাম পাওয়া গেছে। গজনীর সুলতান মাহমুদ সর্বপ্রথম মুদ্রাকে 'টঙ্কা' বা 'টাকা' হিসেবে পরিচিতি প্রদান করেন। দিল্লির সুলতান ইলতুতমিশ তার স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রার নাম দিয়েছিলেন 'তানকাহ' বা 'টাকা'। এছাড়াও 'টাকা জাদুঘর'-এ রয়েছে মোঘল সময়কালের 'কোচ' ও 'অহম' বা 'আসাম' মুদ্রা। 'টাকা জাদুঘর'-এর প্রদর্শনীতে বিশেষ ভাবে স্থান পেয়েছে দিল্লির সুলতান গিয়াসউদ্দিন তুগলক শাহ, মোগল সম্রাট শাহজাহান, আওরঙ্গজেব, ফররুখশিয়ার ও ব্রিটিশ ভারতীয় স্বর্ণ, রৌপ্য, তাম্র মুদ্রা এবং কাগজের নোট। এছাড়াও আছে ব্রিটিশ পরবর্তী পাকিস্তান আমল, স্বাধীন বাংলাদেশের মুদ্রা ও কাগজের নোটের ধারাবাহিক ইতিহাস। জাদুঘরে এখন পর্যন্ত প্রায় ১২০টি দেশের কাগজের নোট, পলিমার, হাইব্রিড নোট ও ধাতব মুদ্রা রয়েছে। জাপান ও জার্মান টাকশালের মুদ্রা তৈরির মাস্টার জাদুঘরের অন্যতম আকর্ষণ। বিভিন্ন দেশ তথা সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন, সাবেক চেকোস্লোভাকিয়া, ইতালি, আফগানিস্তান, চীন, ল্যাটিন আমেরিকা, ভিয়েতনাম, লিথুনিয়া, হাঙ্গেরি, বুলগেরিয়া এবং কমিউনিস্ট আমলের পোলিশ ব্যাংক নোট, চেক ও বন্ড। বর্তমান সময়ের যুক্তরাষ্ট্র, ইংল্যান্ড, স্পেন, সুইজারল্যান্ড, জামার্নি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, নেপাল, ভুটান, ভারত, পাকিস্তান এর মুদ্রা। ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা, দিবস এবং কালজয়ী ব্যক্তিদের স্মরণে এ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংক ১২টি স্মারক মুদ্রা ও ৪টি স্মারক নোট প্রকাশ করেছে। এগুলোর মধ্যে ১টি স্বর্ণের, একটি নিকেলের ও বাকিগুলো রৌপ্য মুদ্রা। এ সকল মুদ্রা ও নোটগুলো দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করবে। শুধুমাত্র মুদ্রা বা নোট নয় আছে মুদ্রা তৈরির ডাইস, মুদ্রায় নির্মিত বাংলার ঐতিহ্যবাহী অলঙ্কার, বিভিন্ন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা দ্রব্যাদি, শস্য সংরক্ষণে রাখা মাটির মটকি প্রভৃতি।"
"ছেলে নিলের স্কুলে আসার যাওয়ার পথে রোজ চোখে পড়ে টাকা মিউজিয়াম, তার বায়না একদিন সে এটা দেখবে। চলে গেলাম একদিন ছেলেদের নিয়ে। মিরপুর ২ নম্বরে গ্রামীন অফিসের পাশেই রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা জাদুঘর। প্রথম দর্শনে খুব ভাল লেগে গেল। সুন্দর স্থাপনা, নান্দনিক অবকাঠাম আর ফুলের বাহারে মন কেড়ে নিল ঢুকতেই। নাম ফোন নম্বর লিখে আমার দু ছেলেকে নিয়ে ঢুকে পড়লাম ভেতরে। জাদুঘরের দু'টি গ্যালারি জুড়ে থরে থরে সাজানো রয়েছে বিভিন্ন আকৃতির মুদ্রা আর রঙ বেরঙের কাগুজে নোট। ভারতীয় উপমহাদেশের সুপ্রাচীন স্বর্ণ ও রৌপ্যমুদ্রা দেখে দেখে ছেলেরা এগিয়ে চলেছে। হরিকেল সভ্যতা, দিল্লি ও বাংলার সুলতানি আমলের মুদ্রা, মোগল আর ব্রিটিশ আমলের প্রচলিত মুদ্রাগুলোও নজর কেড়েছে। কড়ি, দস্তা, রুপা, তামা আর সোনার এসব প্রাচীন মুদ্রা দেখে চোখে যেন ভেসে উঠছে রাজা বাদশাদের আমল। বাংলাদেশের ফুটো পয়সা, এক পয়সা, চার আনা, পুরোন দারুণ সুন্দর একটাকা, দু টাকা, পাঁচ টাকাও আছে এখানে। ডিজিটাল টাচ স্ক্রিনের মাধ্যমে মুদ্রা ও নোট সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য ও ইতিহাস জানা যায় তবে এর চেয়ে মুদ্রা গুলো নিজের চোখে দেখতে ভাল লাগছিল বেশী। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্মারক নোট, ৪০ টাকার নোট, ৭০ টাকার নোট ২৫ টাকার গুলো দেখতেও ছিল বেশ। বিভিন্নদেশের কিছু টাকা দেখলাম, কত বিচিত্র আর কত রঙিন সে সব টাকা। আমার দুছেলের ছবি সহ এক লক্ষ টাকার দুটি নোট ছাপিয়ে দিলেন তারা মাত্র ৫০ টাকার বিনিময়ে। দারুণ সুভেনীর। বৃহস্পতিবার ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া শনি থেকে বুধবার সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে এই টাকা জাদুঘর। ভাবছি এবার আমার বউকেও নিয়ে যাব।"
"When I was a college student, I used to go by bus from Mirpur 1 to Mirpur 10(Mirpur Girls' Ideal Laboratory Institute) ,I always saw the taka museum, through the window of the bus"
"Nice place for lerning bangkadeshi coin, Bangladeshi paper currency, history of currency not only for Bangladesh currency but also others country's currency"
"অর্থনীতির ধারক ও বাহক হচ্ছে মুদ্রা বা টাকা। যুগ যুগ ধরে মানুষ বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে বিভিন্ন ধরনের মুদ্রা ও টাকা ব্যবহার করে আসছে। এক সময় বাংলায় কড়ি দিয়ে কেনাকাটা করা হতো। কালের বিবর্তনে এসেছে ধাতব মুদ্রা ও টাকা। এগুলো সংরক্ষণের জন্য ঢাকার মিরপুরে ২০১৩ সালে গড়ে উঠেছে বাংলাদেশের একমাত্র টাকা জাদুঘর। জাদুঘরটিতে রয়েছে ২ টি গ্যালারি। প্রাচীন বাংলা থেকে শুরু করে আধুনিক কাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ের ধাতব মুদ্রা এবং কাগুজে নোট সংরক্ষণ এবং প্রদর্শনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এই জাদুঘরে। সেই সঙ্গে এখানে জায়গা পেয়েছে মুদ্রা সংরক্ষণের প্রাচীন কাঠের বাক্স ও লোহার সিন্দুক। টাকা জাদুঘরের প্রদর্শনীতে বিশেষ ভাবে স্থান পেয়েছে দিল্লির সুলতান গিয়াসউদ্দিন তুঘলক শাহ, মোগল সম্রাট শাহজাহান, আওরঙ্গজেব, ফররুখশিয়ার ও ব্রিটিশ ভারতীয় স্বর্ণ,রৌপ্য,তাম্র মুদ্রা এবং কাগজের নোট। এছাড়াও আছে ব্রিটিশ পরবর্তী পাকিস্তান আমল, স্বাধীন বাংলাদেশের মুদ্রা ও কাগজের নোটের ধারাবাহিক ইতিহাস। এখানে সংরক্ষিত অাছে বিশ্বের প্রায় ১২০ টি দেশের মুদ্রা।"
টাকা জাদুঘর বা মুদ্রা জাদুঘর বাংলাদেশের ঢাকা জেলার মিরপুরে অবস্থিত। প্রাচীন বাংলা থেকে শুরু করে আধুনিক কাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ের ধাতব মুদ্রা এবং কাগুজে নোট সংরক্ষণ এবং প্রদর্শনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এই টাকা জাদুঘরে। সেই সঙ্গে এখানে জায়গা পেয়েছে মুদ্রা সংরক্ষণের প্রাচীন কাঠের বাক্স ও লোহার সিন্দুক। টাকা জাদুঘরের বের হবার স্থানের পাশেই আছে একটি স্টুডিও।সেখানে এক লক্ষ টাকার স্যুভেনির নোটে প্রেসিডেন্টের ছবির জায়গায় নিজের ছবি লাগিয়ে নেওয়া যায় মাত্র পঞ্চাশ টাকার বিনিময়ে। ইতিপূর্বে সীমিত পরিসরে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে এমন একটি কারেন্সি মিউজিয়াম ছিল। ২০১৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশের প্রথম এই টাকা জাদুঘর। কড়ি থেকে কাগুজে নোট এখানে সংরক্ষিত ও প্রদর্শিত হচ্ছে প্রাচীন আমল থেকে বর্তমান সময়কাল পর্যন্ত মুদ্রিত বিভিন্ন ধরনের ধাতব মুদ্রা, কাগজের নোট ও মুদ্রা সম্পর্কিত দ্রব্যসামগ্রী। প্রদর্শিত মুদ্রাগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ সহ ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীনতম ছাপাঙ্কিত পাঞ্চ মার্কড (রৌপ্য মুদ্রা) যার ব্যাপ্তি খ্রিষ্টপূর্ব ৫ম-৪র্থ শতক থেকে খিস্টাব্দ ২য় শতক পর্যন্ত। কুষাণ মুদ্রা, হরিকেল মুদ্রা, দিল্লী ও বাংলার সুলতানদের মুদ্রা, মোগল ও ব্রিটিশ শাসকদের মুদ্রাসহ আধুনিক মুদ্রা সম্ভার। স্মরণাতীতকাল থেকে ১৯ শতক পর্যন্ত বাংলায় ক্ষুদ্র লেনদেনে মুদ্রা হিসেবে কড়ি ব্যবহার করা হত, সে সব কড়ির কিছু নমুনাও রয়েছে প্রদর্শনীতে। কুষাণ সম্রাটগণের প্রদত্ত শক পার্থিয়ান ও তাম্রমুদ্রার কিছু নমুনা রয়েছে যা খ্রিস্টাব্দ ১ম ও ২য় শতকে ব্যবহার করা হত। হরিকেল মুদ্রা মূলত ৭ম ও ৮ম খিস্টাব্দের দিকে বর্তমান সিলেট, নোয়াখালী, কুমিল্লার ময়নামতি, চট্টগ্রামের উপকূলবর্তী অঞ্চলে ব্যবহার হত। ময়নামতির প্রত্নস্থল থেকে বিপুল হরিকেল মুদ্রা পাওয়া যায়। মধ্যযুগে মুসলিম শাসনামলে তথা সুলতানি শাসনামলে (১৪শ ও ১৫শ শতকে) ২৬ জন শাসক বাংলার বিভিন্ন টাকশাল থেকে মুদ্রা জারি করেন। মুদ্রার তথ্যের উপর ভিত্তি করে এখন পর্যন্ত ৪০টি টাকশালের নাম পাওয়া গেছে। গজনীর সুলতান মাহমুদ সর্বপ্রথম মুদ্রাকে 'টঙ্কা' বা 'টাকা' হিসেবে পরিচিতি প্রদান করেন। দিল্লির সুলতান ইলতুতমিশ তার স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রার নাম দিয়েছিলেন 'তানকাহ' বা 'টাকা'। এছাড়াও 'টাকা জাদুঘর'-এ রয়েছে মোঘল সময়কালের 'কোচ' ও 'অহম' বা 'আসাম' মুদ্রা। 'টাকা জাদুঘর'-এর প্রদর্শনীতে বিশেষ ভাবে স্থান পেয়েছে দিল্লির সুলতান গিয়াসউদ্দিন তুগলক শাহ, মোগল সম্রাট শাহজাহান, আওরঙ্গজেব, ফররুখশিয়ার ও ব্রিটিশ ভারতীয় স্বর্ণ, রৌপ্য, তাম্র মুদ্রা এবং কাগজের নোট। এছাড়াও আছে ব্রিটিশ পরবর্তী পাকিস্তান আমল, স্বাধীন বাংলাদেশের মুদ্রা ও কাগজের নোটের ধারাবাহিক ইতিহাস। জাদুঘরে এখন পর্যন্ত প্রায় ১২০টি দেশের কাগজের নোট, পলিমার, হাইব্রিড নোট ও ধাতব মুদ্রা রয়েছে। জাপান ও জার্মান টাকশালের মুদ্রা তৈরির মাস্টার জাদুঘরের অন্যতম আকর্ষণ। বিভিন্ন দেশ তথা সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন, সাবেক চেকোস্লোভাকিয়া, ইতালি, আফগানিস্তান, চীন, ল্যাটিন আমেরিকা, ভিয়েতনাম, লিথুনিয়া, হাঙ্গেরি, বুলগেরিয়া এবং কমিউনিস্ট আমলের পোলিশ ব্যাংক নোট, চেক ও বন্ড। বর্তমান সময়ের যুক্তরাষ্ট্র, ইংল্যান্ড, স্পেন, সুইজারল্যান্ড, জামার্নি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, নেপাল, ভুটান, ভারত, পাকিস্তান এর মুদ্রা। ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা, দিবস এবং কালজয়ী ব্যক্তিদের স্মরণে এ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংক ১২টি স্মারক মুদ্রা ও ৪টি স্মারক নোট প্রকাশ করেছে। এগুলোর মধ্যে ১টি স্বর্ণের, একটি নিকেলের ও বাকিগুলো রৌপ্য মুদ্রা। এ সকল মুদ্রা ও নোটগুলো দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করবে। শুধুমাত্র মুদ্রা বা নোট নয় আছে মুদ্রা তৈরির ডাইস, মুদ্রায় নির্মিত বাংলার ঐতিহ্যবাহী অলঙ্কার, বিভিন্ন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা দ্রব্যাদি, শস্য সংরক্ষণে রাখা মাটির মটকি প্রভৃতি।
ছেলে নিলের স্কুলে আসার যাওয়ার পথে রোজ চোখে পড়ে টাকা মিউজিয়াম, তার বায়না একদিন সে এটা দেখবে। চলে গেলাম একদিন ছেলেদের নিয়ে। মিরপুর ২ নম্বরে গ্রামীন অফিসের পাশেই রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা জাদুঘর। প্রথম দর্শনে খুব ভাল লেগে গেল। সুন্দর স্থাপনা, নান্দনিক অবকাঠাম আর ফুলের বাহারে মন কেড়ে নিল ঢুকতেই। নাম ফোন নম্বর লিখে আমার দু ছেলেকে নিয়ে ঢুকে পড়লাম ভেতরে। জাদুঘরের দু'টি গ্যালারি জুড়ে থরে থরে সাজানো রয়েছে বিভিন্ন আকৃতির মুদ্রা আর রঙ বেরঙের কাগুজে নোট। ভারতীয় উপমহাদেশের সুপ্রাচীন স্বর্ণ ও রৌপ্যমুদ্রা দেখে দেখে ছেলেরা এগিয়ে চলেছে। হরিকেল সভ্যতা, দিল্লি ও বাংলার সুলতানি আমলের মুদ্রা, মোগল আর ব্রিটিশ আমলের প্রচলিত মুদ্রাগুলোও নজর কেড়েছে। কড়ি, দস্তা, রুপা, তামা আর সোনার এসব প্রাচীন মুদ্রা দেখে চোখে যেন ভেসে উঠছে রাজা বাদশাদের আমল। বাংলাদেশের ফুটো পয়সা, এক পয়সা, চার আনা, পুরোন দারুণ সুন্দর একটাকা, দু টাকা, পাঁচ টাকাও আছে এখানে। ডিজিটাল টাচ স্ক্রিনের মাধ্যমে মুদ্রা ও নোট সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য ও ইতিহাস জানা যায় তবে এর চেয়ে মুদ্রা গুলো নিজের চোখে দেখতে ভাল লাগছিল বেশী। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্মারক নোট, ৪০ টাকার নোট, ৭০ টাকার নোট ২৫ টাকার গুলো দেখতেও ছিল বেশ। বিভিন্নদেশের কিছু টাকা দেখলাম, কত বিচিত্র আর কত রঙিন সে সব টাকা। আমার দুছেলের ছবি সহ এক লক্ষ টাকার দুটি নোট ছাপিয়ে দিলেন তারা মাত্র ৫০ টাকার বিনিময়ে। দারুণ সুভেনীর। বৃহস্পতিবার ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া শনি থেকে বুধবার সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে এই টাকা জাদুঘর। ভাবছি এবার আমার বউকেও নিয়ে যাব।
When I was a college student, I used to go by bus from Mirpur 1 to Mirpur 10(Mirpur Girls' Ideal Laboratory Institute) ,I always saw the taka museum, through the window of the bus.But,i could not go to the museum for various reasons... Finally on 21/05/2022 i went to the Museum with one of my friend.Outside the museum is decorated with many beautiful trees.The interior of the museum is quite large, clean, captivating. The entrance fee to the museum is not taken. As a result, everyone can come to the museum effortlessly. Inside the museum only wallets, mobiles are allowed. Most visitors to the museum are college-university students. The museum has 1 gallery on the 2nd floor and 2 galleries on the 3rd floor.There is a small Kids-zone on the 2nd floor.The atmosphere inside and outside the museum is captivating, The staff behaves very well, friendly. Anyone can deposit their collection coins/money in the museum. New-ancient, almost all types of exchange media are on display. In this museum, Bangladeshi Bank-notes and coins ,which are previously used and not currently in circulation,are stored, which will remind childhood memories. All in all the trip to the museum was a great experience. I think everyone should visit this museum.
Nice place for lerning bangkadeshi coin, Bangladeshi paper currency, history of currency not only for Bangladesh currency but also others country's currency. Differents types of coin & notes like Bank Note, Tama coin, Silver coin, gold coin etc. Here is a shop where you will buy currency. Visiting Time: Saturday : 11.00am to 5.00 pm Sunday : 11.00am to 5.00 pm Monday : 11.00am to 5.00 pm Tuesday : 11.00am to 5.00 pm Wednesday : 11.00am to 5.00 pm Thursday : Closed Public Holiday: Closed Friday : 4.00pm to 7.00 pm Enterence Fee: Its totally free. You just entry in the register for security reason. Wash room facility: On the first floor there are seperate washroom for man & women. Environment: Fully well decirated, air conditioned, Under CC TV controlled, managed by their staff. There are few sofa & seat for take rest. Location: Just beside of Kidney Foundation & Heart Foundation. Just opposite of Mirpur College, Mirpue-2, Dhaka.
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
অর্থনীতির ধারক ও বাহক হচ্ছে মুদ্রা বা টাকা। যুগ যুগ ধরে মানুষ বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে বিভিন্ন ধরনের মুদ্রা ও টাকা ব্যবহার করে আসছে। এক সময় বাংলায় কড়ি দিয়ে কেনাকাটা করা হতো। কালের বিবর্তনে এসেছে ধাতব মুদ্রা ও টাকা। এগুলো সংরক্ষণের জন্য ঢাকার মিরপুরে ২০১৩ সালে গড়ে উঠেছে বাংলাদেশের একমাত্র টাকা জাদুঘর। জাদুঘরটিতে রয়েছে ২ টি গ্যালারি। প্রাচীন বাংলা থেকে শুরু করে আধুনিক কাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ের ধাতব মুদ্রা এবং কাগুজে নোট সংরক্ষণ এবং প্রদর্শনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এই জাদুঘরে। সেই সঙ্গে এখানে জায়গা পেয়েছে মুদ্রা সংরক্ষণের প্রাচীন কাঠের বাক্স ও লোহার সিন্দুক। টাকা জাদুঘরের প্রদর্শনীতে বিশেষ ভাবে স্থান পেয়েছে দিল্লির সুলতান গিয়াসউদ্দিন তুঘলক শাহ, মোগল সম্রাট শাহজাহান, আওরঙ্গজেব, ফররুখশিয়ার ও ব্রিটিশ ভারতীয় স্বর্ণ,রৌপ্য,তাম্র মুদ্রা এবং কাগজের নোট। এছাড়াও আছে ব্রিটিশ পরবর্তী পাকিস্তান আমল, স্বাধীন বাংলাদেশের মুদ্রা ও কাগজের নোটের ধারাবাহিক ইতিহাস। এখানে সংরক্ষিত অাছে বিশ্বের প্রায় ১২০ টি দেশের মুদ্রা।
The money museum is located in Mirpur 2 Dhaka city. Collection is good but the lighting setup is terrible. Items can not be seen properly. If you want to know about currency, you should definitely come here. All the currency patterns from the ancient times to the present are found here. No entry fee is needed. Everyone can come to the museum effortlessly. Inside the museum only wallets, mobiles are allowed. Taking photo and video inside the museum is prohibited. The museum has 1 gallery on the 2nd floor and 2 galleries on the 3rd floor.There is a small Kids-zone on the 2nd floor.The atmosphere inside and outside the museum is captivating, The staff behaves very well, friendly. Anyone can deposit their collection coins/money in the museum.
কবে গিয়েছিলেন
সরকারি ছুটি
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
১০ থেকে ৩০ মিনিট
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
টাকা জাদুঘর বা মুদ্রা জাদুঘর বাংলাদেশের ঢাকা জেলার মিরপুরে অবস্থিত। প্রাচীন বাংলা থেকে শুরু করে আধুনিক কাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ের ধাতব মুদ্রা এবং কাগুজে নোট সংরক্ষণ এবং প্রদর্শনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এই টাকা জাদুঘরে। সেই সঙ্গে এখানে জায়গা পেয়েছে মুদ্রা সংরক্ষণের প্রাচীন কাঠের বাক্স ও লোহার সিন্দুক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুরোধে সাড়া দিয়ে বহু মানুষ দুষ্প্রাপ্য সব মুদ্রা এই যাদুঘরে দান করেছেন। কিছু মুদ্রা কেনাও হয়েছে। গ্যালারিতে পোড়ামাটির ম্যুরালের মাধ্যমে প্রাচীন থেকে শুরু করে আধুনিককাল পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বিবর্তনের ধারাও বর্ণিত হয়েছে। প্রযুক্তির ব্যবহারও রয়েছে এই জাদুঘরে। প্রদর্শিত যেসব মুদ্রা তার সাথে রয়েছে একটি করে নম্বর। এই নম্বর নিয়ে যে কেউ আধুনিক ফটো কিয়স্কে গিয়ে ঐ মুদ্রাটির ইতিবৃত্ত বিস্তারিত জানতে পারবে। অডিওর মাধ্যমে ইচ্ছুক দর্শনার্থীরা শুনতে পাবেন বিভিন্ন মুদ্রার সৃষ্টির ইতিহাস।
বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মুদ্রা সম্পর্কে জানার এবং অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের এক দারুণ সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে টাকার জাদুঘর। খ্রিস্টের জন্মের পূর্বেও যে মুদ্রার প্রচলন ছিলো, অদ্ভুত সেই মুদ্রাগুলোও আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলো মিউজিয়ামে ঘুরতে আসা দর্শনার্থীদের। স্বর্ণ, রৌপ্য কিংবা এ যাবৎ কালের তামা সবই স্থান পেয়েছে এখানে। বাংলাদেশে বর্তমানে অপ্রচলিত কিছু টাকা কিংবা কয়েনগুলো তো শৈশবের কথাই মনে করিয়ে দেয়। আমার কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় লেগেছে 'ফটো কিয়স্ক' বিষয়টি। এখানে মূলত একটি সুভেনির নোট যেখানে আপনার ছবি তুলে টাকার ঠিক মাঝখানে বসিয়ে দেয়া হয়! যেমনটি আমরা প্রচলিত নোটগুলিতে দেখতে পাই। এর জন্য অবশ্য আপনাকে ৫০ টাকা খরচ করতে হবে তবে কোন প্রবেশমূল্য নেই। আর সম্ভবত ছবি তোলার ক্ষেত্রেও তাদের কোন রেস্ট্রিকশন নেই, কারণ অনেককেই ছবি তুলতে দেখছিলাম। সবমিলিয়ে এক দারুণ অভিজ্ঞতা ছিলো 'টাকা জাদুঘর' ভ্রমণটি!
The Bangladesh Bank Taka Museum stands as a treasure trove for currency enthusiasts, showcasing a rich array of historical artifacts that unravel the nation's monetary evolution. This unique museum, with its diverse and fascinating collection, provides an intriguing journey through Bangladesh's financial heritage. Visitors are treated to a comprehensive display of currencies, historical notes, and informative exhibits, offering a deeper understanding of the country's economic narrative. The museum's commitment to preserving and presenting this invaluable aspect of Bangladesh's history makes it an educational and enlightening destination for all.
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
বাংলাদেশ এবং সারাবিশ্বের অতীত ও বর্তমান মুদ্রার ইতিহাস সংরক্ষণ, মুদ্রার ঐতিহ্য ও বিকাশের ক্রমধারা সবার কাছে উপস্থাপনের লক্ষে ২০১৩ সালের ৫ই অক্টোবর বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের প্রথম টাকা জাদুঘর (Taka Museum) প্রতিষ্ঠা করেন। রাজধানী ঢাকার মিরপুর দুই নাম্বার সেক্টরে বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমির ২য় তলায় টাকা জাদুঘরের অবস্থান। টাকা জাদুঘরের দেয়ালে সাজানো আছে রঙ-বেরঙের নকশায় সজ্জিত বৈচিত্র্যময় টাকার সংগ্রহ। প্রাচীন আমল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত এই অঞ্চলে প্রচলিত প্রায় সকল ধরণের মুদ্রা দেখতে পারবেন এই জাদুঘরে। এছাড়া ডিজিটাল কিয়স্ক, ডিজিটাল সাইনেজ, এলইডি টিভি, থ্রিডি টিভি, ফোটো কিয়স্ক, প্রোজেক্টর এবং স্যুভেনির শপ স্থান পেয়েছে এই জাদুঘরে।
পুরাতন আমলের রাজা ,বাদশা থেকে শুরু করে বর্তমান যুগ, বিশেষ করে স্বাধীনতার পর থেকে সকল টাকার বিস্তারিত জানা সম্ভব। উপমহাদেশের সব থেকে প্রাচীন মুদ্রাও আছে এখানে। প্রাচীন যুগের কড়ি কিংবা বিভিন্ন জিনিস যা পূর্বে মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার হতো সেগুলো ও যতটা সম্ভব রাখার চেষ্টা করা হয়েছে সাথে বিভিন্ন দেশের মুদ্রা ও রয়েছে। তাছাড়া বিভিন্ন স্নারক মুদ্রা ও রয়েছে সাথে আছে ডিজিটাল মুদ্রা পরিচিতির ব্যাবস্থা। তবে ভিতরে কাচে স্পর্শ করা কিংবা ছবি উঠানো সম্পূর্ণ নিষেধ। সব থেকে ভালো দিক হচ্ছে জাদুঘরটি বিনামূল্যে পরিদর্শন করতে পারবে যেকেউ।
মিরপুরে এই যায়গাটা বেস অনেক ভাল। দেশের সকল মুদ্রা এই এক ছাদের নিচে আছে। এটা বেশ শিক্ষণীয় হবে সকলের জন্য। সাথে বিদেশের অনেক নোট তো আছেই। আর আছে ব্রিটিশ ভারতের অনেক ধাতব আর কাগুজে মুদ্রা। মুঘোল আর সুলতানি আমলের সাথে সাথে প্রাচীণ স্বর্ণ আর রৌপ মুদ্রার সংগ্রহ আছে। আপাতত ২ টি গ্যালারী রয়েছে এবং সামনে আর কিছু গ্যালারী তৈরি হচ্ছে। আশা করি সেখানে সপরিবারে যাবের এবং সংগ্রহ উপভোগ করবেন। বাচ্চারা বেশ উপভোগ করবে বলে মনে করি। এই জাদুঘরে কোন প্রবেশ মূল্য নেই। আপনি ব্যাগ নিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। নিচে ব্যাগ রাখার যায়গা রয়েছে।
The money museum is located in Mirpur 2 Dhaka city. The museum is in a very clean and tidy environment. It has a full T air conditioner that will leave you feeling a bit different when visiting. You can find money in all the countries of the world here at this museum. Also, almost all the coins of ancient times have been preserved here. Those who love to read history must visit here once. Here you will find the convenience of adding your picture in Dhaka. No need to purchase any tickets for inspections.
দিনটা খুবই ভালো ছিল ঘুরে আসলাম টাকা জাদুঘর থেকে, এইখানে অনেক ধরনের টাকা আছে। বিভিন্ন দেশের টাকা, অনেক পুরনো টাকা আছে যেগুলো আমাদের মোগল সম্রাটের আমলে থেকে, সংরক্ষণ করা হয়েছে, এখানে সবাই আসবেন ঘুরে যাবেন এবং অনেক ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারবেন, বিঃদ্রঃ এখানে ছবি তোলা নিষেধ, তারপরও আমি কিছুটা ছবি তুললাম মানুষের দেখানোর জন্য জন্য সুবিধা হয় ও একটা কথা বলতে ভুলে গেছে । টাকা জাদুঘর প্রদর্শনের সময় শনিবার থেকে বুধবার অব্দি সকাল 11 টা থেকে বিকাল 4 টা জাদুঘরে প্রবেশ নেই এটা খেয়াল রাখবেন ধন্যবাদ ☺️
এটির অবস্থান মিরপুর ২ নম্বর সেকশনের বাংলাদেশ ব্যাংকের ট্রেনিং একাডেমির দ্বিতীয় তলায়। এ জাদুঘরে কোনো প্রবেশ মূল্য নেই। খোলা থাকে বেলা ১১টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত। শুক্রবার বিকেল চারটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত খোলা থাকে। সাপ্তাহিক বন্ধ বৃহস্পতিবার। টাকা জাদুঘরের বের হবার স্থানের পাশেই আছে একটি স্টুডিও।সেখানে এক লক্ষ টাকার স্যুভেনির নোটে প্রেসিডেন্টের ছবির জায়গায় নিজের ছবি লাগিয়ে নেওয়া যায় মাত্র পঞ্চাশ টাকার বিনিময়ে।
প্রাচীন বাংলা থেকে শুরু করে আধুনিক কাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ের ধাতব মুদ্রা এবং কাগুজে নোট সংরক্ষণ এবং প্রদর্শনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এই টাকা জাদুঘরে। সেই সঙ্গে এখানে জায়গা পেয়েছে মুদ্রা সংরক্ষণের প্রাচীন কাঠের বাক্স ও লোহার সিন্দুক। টাকা জাদুঘরের বের হবার স্থানের পাশেই আছে একটি স্টুডিও।সেখানে এক লক্ষ টাকার স্যুভেনির নোটে প্রেসিডেন্টের ছবির জায়গায় নিজের ছবি লাগিয়ে নেওয়া যায় মাত্র পঞ্চাশ টাকার বিনিময়ে।
মুদ্রা সম্পর্কে যাদের আগ্রহ রয়েছে তাদের জন্য এই টাকার জাদুঘর হবে দারুণ এক জায়গা! এই জাদুঘরে খ্রিস্টপূর্ব সময়কাল থেকে শুরু করে বাংলাদেশের সকল মুদ্রা, পয়সা এবং নোট আছে। স্মারক এবং সারকুলেটিং মুদ্রার সাথে সাথে স্পেসিমেন কপিও রয়েছে। দেশের পাশাপাশি অন্যান্য বেশ কিছু দেশের মুদ্রাও গ্যালারিতে স্থান পেয়েছে। এছাড়াও স্যুভেনির শপ থেকে বাংলাদেশের স্মারক মুদ্রা এবং স্পেসিমেন নোট সংগ্রহ করা যাবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক কতৃক পরিচালিত টাকা জাদুঘর।ঢুকতে চোখে পড়ে প্রতীকী একটি টাকার গাছ। যেখানে গেলে চোখে পড়ে প্রাচীন যুগের অর্থব্যবস্থার চিত্র। সাজানো আছে কড়ি থেকে স্বর্ণমুদ্রা,ব্রিটিশ আমল থেকে আরো শাসকদের সময় পেড়িয়ে বর্তমান পর্যন্ত মুদ্রা। তাছাড়া আছে অনেক স্মারক মুদ্রা। আরো চোখে পড়বে অনেক বিদেশি মুদ্রা। জায়গাটি বেশ সুন্দর।টাকা জাদুঘরে প্রবেশে কোনো অর্থের প্রয়োজন হয় না। সকলের জন্য উন্মুক্ত।
টাকা জাদুঘর বা মুদ্রা জাদুঘর বাংলাদেশের ঢাকা জেলার মিরপুরে অবস্থিত। প্রাচীন বাংলা থেকে শুরু করে আধুনিক কাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ের ধাতব মুদ্রা এবং কাগুজে নোট সংরক্ষণ এবং প্রদর্শনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এই টাকা জাদুঘরে। সেই সঙ্গে এখানে জায়গা পেয়েছে মুদ্রা সংরক্ষণের প্রাচীন কাঠের বাক্স ও লোহার সিন্দুক। #টাকা_জাদুঘর #TAKA_museum
এখানে অাপনি কোন ফি ছাড়া যেতে পারবেন, মোঘল অামল, ব্রিটিশ, ভারতবর্ষ, পাকিস্তান শাসন অামল সহ পৃথিবীর অনেকগুলো দেশের মুদ্রা দেখতে পারবেন। টাকা মধ্যে অাপনার ছবি তুলে বসিয়ে প্রিন্ট করে নিতে পারবেন মাত্র ৫০ টাকার বিনিময়ে এবং বিভিন্ন সময় প্রকাশিত স্মারক নোট ক্রয় করতে পারবেন। টয়লেট সুবিধা সহ অালাদা রেষ্ট রুম ব্যবস্থা করা অাছে।
টাকা মিউজিয়াম। এটা একটা অনবদ্য, দারুন একটা জাদুঘর। এখানে বিনামূল্যে প্রবেশ ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন সময়ের টাকা ও স্বারক নোট রাখা আছে, সাথে আছে ইতিহাস। এটা বাংলাদেশ কর্তৃক প্ররিচালিত ও এখানে ব্যাংকারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এটা মিরপুর গ্রামীন ব্যাংকের পাশে অবস্থিত।
বিনা টিকেটে মিরপুর ২, ঢাকায় অবস্থিত এই মিউজিয়ামটি সুন্দর এবং পরিপাটি। ফটো বুথ দুটি বন্ধ। চালু থাকলে আপনি হয়তো লাখ টাকার সুভেনির নোটে নিজের ছবি সহ ছাপাতে পারতেন। অবশ্যই ঘুরতে যাওয়া উচিত, অন্তত দেশের প্রাচীন আমলের সব ধরনের মুদ্রা, নোট এর বিশাল সংগ্রহ দেখতে পাবেন।
একটা আধুনিক মিউজিয়াম। সকলের জন্য উন্মুক্ত। বিনামূল্যে প্রবেশ। মানে, টিকেট লাগে না, মিউজিয়ামে প্রবেশ এর সময় শুধু খাতায় নাম লিখে প্রবেশ করতে হয়।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
টিকেটের প্রয়োজন নেই। সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৪:০০ পর্যন্ত খোলা থাকে। খোলা থাকে: শনিবার থেকে বুধবার বন্ধ থাকে: বৃ্হস্পতি, শুক্রসহ সব সরকারী ছুটির দিন।
কবে গিয়েছিলেন
কাজের দিন
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
অবসর সময় কাজে লাগিয়ে ইনকাম করতে চাচ্ছেন? ▶️ অনলাইনে সিপিএ মার্কেটিং এর কাজের জন্য ২৫ জন লোক নিয়োগ দেওয়া হবে। ➡️বেতন:৮০০০-১৫০০০। ➡️শিক্ষাগত যোগ্যতা :নূন্যতম এসএসসি। ➡️অভিজ্ঞতা না থাকলে প্রশিক্ষণের সুযোগ। বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে করুন।
এটা আমাদের দেশের তথা এই অঞ্চলের মুদ্রা ব্যাবস্থা সম্পর্কে জানার জন্য এক্টা ভালো জায়গা,এখানে রয়েছে দেশী বর্তমান আর প্রাচীন মুদ্রা ও বিভিন্ন দেশের মুদ্রা এখানে স্মারক নোট আর নমুনা নোটও পাওয়া যায়
"টাকা জাদুঘর" - ২টি গ্যালারিতে বিভক্ত জাদুঘরটি। প্রথম গ্যালারির বিশাল রুম জুড়ে কাঁচের শোকেসে সাজানো রয়েছে বর্তমান সময়ের প্রায় ২০০টি দেশের পলিমার, হাইব্রিড, কাগজের নোট ও ধাতব … আরও
ভিতরে যেতে কোনো টিকেট কাটতে হয় না। ২ টা গ্যালারী। ১ম টাতে দেশীয় এবং ২য় টাতে বিদেশী মুদ্রা রয়েছে।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
টাকা জাদুঘরটি মিরপুর-২ অবস্থিত। খুব সুন্দর সাজানো ও পরিস্কার পরিচ্ছন্ন। এখানে প্রবেশ এর জন্য কোনো টিকিট এর প্রয়োজন হয় না। শুধু নাম ঠিকানা নিবন্ধন করতে হয়। … আরও
খুবই চমৎকার পরিবেশ। প্রাচীন মুদ্রা পরিবেশনার ধরনটি বেশ। মুদ্রাগুলোর ছোট্ট ইতিহাস সম্বলিত লিফলেট বা স্যুভেনির টাইপের কিছু রাখলে যাদুঘরের দর্শনার্থীরা খুবই উপকৃত হত।
“টাকা জাদুঘর” এখানে বাংলাদেশের শুরু থেকে এ পর্যন্ত সকল প্রকার পয়সা এবং নোট সংরক্ষণ করা থাকে। তাই একে টাকার জাদুঘর বলা হয়। সকলেই টাকার জাদুঘর দেখার জন্য আমন্ত্রিত।
টাকার জাদুঘর। অলস সময় কাটানোর জায়গা।
কবে গিয়েছিলেন
সপ্তাহান্ত
কতক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন
অপেক্ষা করতে হয় না
রিজার্ভ করতে বলা হচ্ছে
না
বাংলাদেশ সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুদ্রা সম্পর্কে জানতে পারবেন।মোঘল আমল সহ বিভিন্ন সময়ের মুদ্রা দেখতে পারবেন।সংগ্রহ করতে পারবেন নানা স্মারক মুদ্রা।
খুবই সুন্দর, বাংলাদেশ তথা ভারতবর্ষের ও বিশ্বের মুদ্রা টাকা ও বিনিময় প্রথা সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যায়। নিরিবিলি ও দর্শনীয় স্থান
Amar dekha Bangladesh er best museum in dhaka. Eta international level er...r khub sundor environment. Neat n clean. …
বিভিন্ন দেশের টাকার ফটোগ্যালারী দেখতে খুব ভালো লাগে তবে সমস্যার বিষয় হলো। ছোট রুপার পয়সাগুলো স্পষ্ট দেখা যায়
টাকার জাদুঘর দেখার জনো খুব ভাল জায়গা। নিরি বিলি জায়গা। এখানে কেনটিন আছে। কেনটিনে সকল প্রকার খাবার পাওয়া জায়।
এটা একটা অন্যরকম experience ছিলো। পুরানো অনেক তথ্য জানতে পেরে ভালো লাগলো।সবমিলিয়ে ভালো লেগেছে। …
বাংলাদেশের এবং পৃথিবীর অন্যান্য দেশের প্রাচীন সব মুদ্রার এই সামাজ্য, হারিয়ে নিয়ে যায় শত বৎসর পিছনে!
টাকা জাদুঘর এর এক পাশে আছে বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং সেন্টার অন্যদিকে আছে USAID এর USEP.
বাংলাদেশের ঐতিহাসিক মূদ্রাগুলো দেখলাম। ইতিহাস জানলাম বাংলাদেশের মুদ্রার। ভালোই লাগলো।
খুবই ভালো টাকার জাদুঘর, এখানে শুরু থেকে বর্তমান পর্যন্ত সব টাকার ইতিহাস জানা যাবে।
Ticket লাগে না কোন. ভিতরে ছবি তোলাও যায়। বিকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
প্রাচীন ও দেশি বিদেশি টাকায় ভরপুর তথ্য সমৃদ্ধ জায়গা। ভালোই লেগেছে।
Vlo lagca..kinto kisu tk gift korla aro vlo hoto …
বাংলাদেশের টাকার ইতিহাস, ঐতিহ্য ও নমুনা দেখার আদর্শ স্থান।
টাকার জাদুঘর বাংলাদেশের। আমার বাড়িওয়ালা এখানকার জিএম।
বিভিন্ন দেশের ও ভিন্ন সময়ের মুদ্রার দারুণ সংগ্রহ।
খুব ভালো একটা যায়গা, এইখানে জানার অনেক কিছু আছে,
বাংলাদেশ ও বিদেশি মুদ্রার একমাত্র সংগ্রহশালা।
বাংলাদেশের একমাত্র টাকার সংগ্রহশালা।
ইতিহাস সম্পর্কে জানার উত্তম জায়গা।
এই প্রথম শুনলাম টাকা জাদুঘর।
অনেক প্রাচীন মুদ্রার সমাহার
আমার কাছে খুবই সুন্দর লাগছে
টাকা দেখুন,টাকাকে জানুন।
জাদুঘরটা ভালো লেগেছে।
আমি তো জানি না কিন্তু
বাংলাদেশ টাকা জাদুঘর
ইতিহাস জানতে পারবেন
খুব ভালো লাগছে
মিরপুর অবস্থিত
SHOKH SADAFQ
টাকা জাদুঘর
মিরপুর ২ এ
অসাধারণ !
খুব ভালো
খুবই ভাল
ঢাকাশহর
সুন্দর
Rodro
টাকা
ভালো
72 reviews
RC72+29H, Shaheed Belayet Rd, Dhaka, Bangladesh